সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জিতল টাইগাররা

ছবি: সংগৃহীত

সাফল্যের স্বর্ণ মুকুটে আরো একটা পালক যোগ করলো বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বে লিখলো আরো একটা রূপকথা। নিজেদের ইতিহাসে দ্বিতীয় বারের শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জিতলো টাইগাররা।

প্রথম দুই ম্যাচে লড়াই হয়েছিল সেয়ানে সেয়ানে, ছিল ১-১ সমতা। ফলে আজকের ম্যাচটা রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে লঙ্কানদের ৪ উইকেটে হারিয়ে সিরিজ নিজেদের করে নিলো বাংলাদেশ। লঙ্কানদের দেয়া ২৩৬ রানের লক্ষ্য ৪২.২ ওভারেই পাড়ি দিয়েছে টাইগাররা।

৩৬.১ ওভারে ১৭৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর খানিকটা দোদুল্যমান ছিল ম্যাচের ভাগ্য। তখনো জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫৮ রান, আর মাঠে স্বীকৃত ব্যাটসম্যান বলতে কেবল তখন মুশফিকুর রহিম। এমতাবস্থায় দর্শক মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, জিতিয়ে আনতে পারবেন তো মুশফিক?

মুশফিকের হয়ে সেই প্রশ্নের উত্তরটা যেন দিলেন রিশাদ হোসেন। একের পর এক ছক্কায় সেই মুশফিককে দর্শক বানিয়ে দলকে জিতিয়ে আনলেন তিনিই। বোলার পরিচয় ভুলে বনে গেলেন পুরোদস্তর ব্যাটার। ৫৮ রানের সমীকরণে তার ব্যাট থেকেই আসলো ৪৮! তবুও মাত্র ১৮ বলে।

অন্য ব্যাটাররা যখন হাসারাঙ্গাকে দেখেশুনে খেলে ওভার শেষ করায় মন, তখন সেই হাসারাঙ্গার নাকের পানি চোখের পানি এক করলেন রিশাদ। তার ১১ বল থেকেই নেন ৪০ রান। যেখানে ছিল চার ছক্কা আর ৪টি বাউন্ডারির মার।

রিশাদ জয় নিশ্চিত করলেও ভিতটা গড়ে দেন তানজিদ তামিম। লক্ষ্যটা মাত্র ২৩৬ রানের হলেও আবহাওয়া বিবেচনায় বেশ কঠিন ছিল। তবে তার ব্যাট যেন ধার ধারেনি ওসব কিছুর। অন্যপ্রান্ত থেকে আসা-যাওয়া লেগে থাকলেও তিনি ছিলেন নিজের মতোই। খেলেন ক্যারিয়ারসেরা ইনিংস।।

ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসটাকে শতকে রূপ দিতে পারেননি তানজিদ তামিম। অনেকটা কাছে গিয়েও ফিরতে হয় আক্ষেপ নিয়ে। তামিমের চোখ ধাঁধানো ইনিংসটা শেষ হয়েছে ৮১ বলে ৮৪ রানে। হাসারাঙ্গার বল উড়িয়ে মারতে গিয়ে আসালাঙ্কাকে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি।

অথচ আজ একাদশেই ছিলেন না তানজিদ তামিম। সৌম্য সরকারের চোটে কনকাশন সাব হিসেবে নেমে সুযোগের সদ্ব্যবহারটাই করলেন তিনি। প্রথমে এনামুল হক বিজয়কে নিয়ে গড়েন ৫০ রানের উদ্বোধনী জুটি। ৮.২ ওভারে বিজয় ২২ বলে ১২ রানে ফিরেন বিজয়।

এরপর নাজমুল হোসেন শান্তও ফেরেন দ্রুত। আউট হন ৫ বলে ১ রানে। এই দুজনকেও ফেরান লাহিরু কুমারা।

দ্রুত দুই উইকেট হারালেও দলকে চাপে পড়তে দেননি তামিম। রানের গতি ধরে রাখেন তিনি। তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। হৃদয়ের সাথে বেশ জমে উঠে তার জুটি। যদিও তা বড় হয়নি, এই যুগলবন্দী থামে ৪৯ রানে।

পাঁচে এসে ৫ বলও খেলতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। ফেরেন ৪ বলে ১ রান করে। এরপর মুশফিককে সাথে নিয়ে যোগ করেন আরো ১৭ রান। তবে এবার তামিম নিজেই ফেরেন জুটি ভেঙে। ২৫.৫ ওভারে ১৩০ রানে ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।

সেখান থেকে মেহেদী মিরাজকে নিয়ে ৪৮ রান যোগ করেন মুশফিক। তবে মিরাজ ইনিংস শেষ করে আসতে পারেননি, হাসারাঙ্গার বলে আউট হন ৪০ বলে ২৫ করে৷ তবে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন মুশফিক। দলকে জেতান ৩৬ বলে ৩৭* করে।

এর আগে বল হাতে শ্রীলঙ্কাকে শুরু থেকেই চেপে ধরে বাংলাদেশ। যার শুরুটা করেছিলেন তাসকিন। নিজের প্রথম দুই ওভারেই তুলে নেন দুই উইকেট। আগের ইনিংসে দুর্দান্ত শতক হাঁকানো পাথুম নিশানকে দিয়ে যার শুরু, পরে ফেরান আভিস্কা ফার্নান্দোকেও।

দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কার জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন নিশানকা। খেলেন ১১৪ রানের ইনিংস। তবে এদিন ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই ফেরান তাসকিন। এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়ে নিশানকা আউট হন ৮ বলে ১ রান করে।

আরেক ওপেনার আভিষ্কাকে ফেরান নিজের দ্বিতীয় ও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে এসে উইকেটের পেছনে মুশফিকুর রহিমের ক্যাচ বানান ৬ বলে ৪ রান তুলতেই। ৪ ওভারে ১৫ রানে ২ উইকেট হারায় তারা।

এরপর দৃশ্যপটে আসেন মোস্তাফিজুর রহমান। নিজের প্রথম ওভারেই সাদিরা সামারাবিক্রমাকে ফেরান তিনি। সাদিরা আউট হন ১৫ বলে ১৪ রান করে মুশফিককে ক্যাচ দিয়ে।

তাসকিন-মোস্তাফিজের পর আঘাত আনেন রিশাদ হোসেন। দলে সুযোগ পেয়ে জানান দিচ্ছেন নিজের সামর্থ্যের। ভয়ংকর হয়ে উঠার আগেই ফেরান কুশল মেন্ডিসকে। লঙ্কান অধিনায়ক আউট হন ৫১ বলে ২৯ রানে

পরের উইকেটটাও যায় মোস্তাফিজের ঝুলিতে৷ এবার ফেরান ৪৬ বলে ৩৭ রান করা আসালাঙ্কাকে৷ তাতে ২৫ ওভারে ১২৫ রানে ৫ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। সেখান থেকে এখন দলকে টানেন জেনিথ লিয়ানগে। দুনিথ ভেল্লালেগে (১) বা ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার (১১) কেউ পারেননি লিয়ানগেকে সঙ্গ দিতে৷

দু'জনকেই থিতু হবার আগে ফেরান মেহেদী মিরাজ। পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে লঙ্কান ব্যাটিং অর্ডারের লেঁজ বের করে আনেন তিনি। ৩৪.১ ওভারে ১৫৪ রানে ৭ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা।

তবে লিয়ানগেকে থামানো যায়নি। থিকসানাকে সাথে নিয়ে দুই শ’ পার করেন দলের সংগ্রহ। গড়ে তুলেন পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের জুটি। নিজেও পেয়ে যান ফিফটির দেখা। যা শেষ পর্যন্ত রূপ দেন শতকে। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ক্যারিয়ার সেরা ১০২ বলে ১০১ রানে।

৭৮ বলে ৬০ রান তুলে ভাঙে এই জুটি। থিকসানাকে ১৫ রানে ফেরান সৌম্য। শেষ ওভারে এসে তাসকিন ফেরান মাদুশানকে। আর লাহিরু কুমারা হন রান আউট৷ তাসকিন ৩ ও ২টি করে উইকেট নেন মোস্তাফিজুর রহমান আর মেহেদী মিরাজ।

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা