সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘পুরুষের চাইতে কম মজুরি পায় চাতালে কর্মরত নারীরা’

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

‘চাতালে রোদে পুড়ে, আগুনের তাপে ও ধুলা-ময়লায় সকাল ৭টা থেকে ৮-৯ ঘণ্টা কাজ করে ১২০-১৩০ টাকা করে মজুরি পাই। কিন্তু পুরুষ মানুষেরা কাজ করে দিনে ৪০০-৫০০ টাকা করে মজুরি পায়। এইগুলো ফারাকের (বৈষম্য) কথা বলতে গেলে কাজই থাকবে না। এমনকি পুরুষের চাইতে চাতালে কর্মরত আমরা নারীরা মজুরি কম পায়। পেটের তাগিদে সব সহ্য করে কাজ করি।

চাতালে কাজ করে অমানবিক ও অবাস্তব মজুরি পাওয়ার কষ্টের কথাগুলো ঢাকাপ্রকাশকে বলছিলেন শিউলী বেগম (৪০) নামের এক নারী শ্রমিক। গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুরে নওগাঁ পৌরসভার লস্করপুর এলাকায় মেসার্স সরস্বতী রাইস মিলে কথা হয় শিউলী বেগমের সঙ্গে।

আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এই দিবস উপলক্ষে নারীর অধিকার, মজুরিসহ নানা বিষয়ে সম-অধিকার নিয়ে অনেক সভা-সেমিনার হয়; কিন্তু মজুরি বৈষম্য কমেনি।

শিউলী বেগমের মতো চাতালে নারী শ্রমিকেরা সকাল-সন্ধ্যা পুরুষ শ্রমিকদের মতো কাজ করেন। কিন্তু পুরুষদের তুলনায় তাঁদের মজুরি অর্ধেকেরও কম। এভাবেই বছরের বছর ধরে চালকল কারখানাগুলোতে নারী-পুরুষ শ্রমিকদের মধ্যে মজুরি বৈষম্য চলে আসছে। চাতালে কাজ করা নারীরা ছাড়া কৃষি শ্রমিক হিসেবে কাজ করা নারীরাও মজুরি বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছেন। মজুরি বিষয়ে কথা বলেও তাঁরা কোনো প্রতিকার পান না।

চাতাল শ্রমিকদের দাবি, শ্রম আইন অনুযায়ী মালিকপক্ষ ও শ্রমিকদের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে মজুরি ঘোষণা করা হোক। নূন্যতম মজুরি ঘোষণা করা হলে চাতাল শ্রমিকদের অমানবিক ও অবাস্তব মজুরি এবং নারী ও পুরুষ শ্রমিকের মধ্যকার মজুরি বৈষম্যের অবসান ঘটবে।
ধান উৎপাদনে প্রসিদ্ধ জেলা হিসেবে পরিচিত দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা নওগাঁয় চাতালে ধান প্রক্রিয়াকরণের ধারা বহুবছরের। জেলা চালকল মালিক গ্রুপ সংগঠনের সূত্র মতে, এ জেলায় ১ হাজার ২০০টি চালকল আছে। এসব চালকলে ৩০ হাজারের ওপর শ্রমিক কাজ করে। এর মধ্যে নারী শ্রমিকের সংখ্যা ৬০ শতাংশের বেশি।

বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০০৬ অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিক দৈনিক আট ঘণ্টার বেশি সময় কাজ করতে পারবেন না বা তাঁকে দিয়ে কাজ করানো যাবে না। ক্ষেত্রবিশেষে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত শ্রমিক কাজ করতে পারবেন। তবে চাতালে শ্রমিকদের কাজের নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। আইনে নারী শ্রমিকদের রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত কাজ করানো নিষেধ থাকলেও চাতালে নারী শ্রমিকদের বেলায় তা মানা হয় না। নিয়োগপত্র না থাকায়, চাতাল মালিক ইচ্ছে করলেই শ্রমিকদের কাজ থেকে বাদ দিতে পারেন।

নওগাঁ পৌরসভার লস্করপুর এলাকায় অবস্থিত সরস্বতী রাইস মিলের নারী শ্রমিক মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘এখানে কাজ করলে টাকা, না করলে টাকা নাই। কখনো কখনো গভীর রাতে ধান সেদ্ধ শুরু হয়। ওই দিন বাচ্চা কি খাইলো, স্বামী কি খাইলো , বাড়ি কখন যামু তার কিছুই ঠিক থাকে না।’

নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার চৌমাশিয়া এলাকায় মেসার্স রেবেকা রাইস মিলের চাতাল শ্রমিক জুলেখা খাতুন বলেন, ২০০ মণ ধান সেদ্ধ ও শুকালে নগদ ৬০০ টাকা এবং ১১০ কেজি চালের খুদ (ভাঙা চাল) মজুরি হিসাবে দেওয়া হয়। এক চাতাল (২০০ মণ) ধান সেদ্ধ ও শুকাতে আট-নয়জন নারী শ্রমিকের তিন থেকে চার দিন সময় লেগে যায়। আবার ঝড়-বৃষ্টি হলে এক চাতাল ধান শুকাতে সাত-আট দিনও লেগে যায়। এক চাতাল ধান শুকানো হলে নগদ টাকা ও খুদ তাঁরা ভাগ করে নেন। নগদ টাকা ও বাজার অনুযায়ী খুদের দাম অনুযায়ী দিনে তাঁদের ১২০-১৩০ টাকা করে মজুরি পড়ে।

চাতাল সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চাতালে মাতৃত্বকালীন ছুটির বালাই নেই। ছুটি চাইলে মালিক কাজ ছেড়ে চলে যেতে বলেন। নারী শ্রমিকদের সঙ্গে থাকা ছোট সন্তানদের জন্যও নেই কোনো সুযোগ-সুবিধা।

নওগাঁ জেলা ধান্য বয়লার ও অটো সাটার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোজাফফর হোসেন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, চাতালে আট থেকে নয়টি স্তরে শ্রমিকদের কাজ করতে হয়। ট্রাক থেকে ধান নামানো, গুদামজাতকরণ, ধান সেদ্ধ করা, শুকানো, চাল প্রক্রিয়াকরণ, চাল বস্তায় ভরা, বস্তার মুখ সেলাই করাসহ সব কাজই করতে হয় চাতালশ্রমিকদের। এর মধ্যে নারী শ্রমিকেরা ধান সেদ্ধ করা ও শুকানোর কাজ করে থাকে।

চাতাল শ্রমিকদের মজুরি বৈষম্যের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘চাতাল শ্রম আইনের অন্তর্ভুক্ত একটি শিল্প। কিন্তু এ খাতে শ্রম আইনের একটি ধারাও মানা হয় না। চাতালের শ্রমিকেরা শ্রমিক হিসেবেই স্বীকৃত নন। আমরা দীর্ঘদিন ধরে চাতালে কর্মরত মানুষদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি এবং তাঁদের জন্য নূন্যতম মজুরি ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছি। নূন্যতম মজুরি না থাকায় একেক চালকল চালকল একেক রকম মজুরি দিচ্ছে। কোথাও একজন শ্রমিক দিনে ১০০ টাকা, কোথাও ১৫০ টাকা আবার কোথাও ৩০০ টাকা পেয়ে থাকেন। চাতালে নারী শ্রমিকেরা তো যে মজুরি পান সেটা অমানবিক ও অবাস্তব। বর্তমান বাজারে এই মজুরি দিয়ে জীবন নির্বাহ করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি ও নওগাঁ জজ কোর্টের আইনজীবী মহসিন রেজা ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘চাতাল শিল্পের প্রতি সরকারের কোনো নজরদারি না থাকায় এ শিল্পে কর্মরত শ্রমিকেরা দিনের পর দিন মজুরি বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে। নওগাঁতে শ্রমিক ও চালকল মালিকপক্ষের মধ্যকার চুক্তি অনুযায়ী প্রতি তিন বছর পর পর চালকল কারখানার শ্রমিকদের মজুরি সমন্বয় হওয়ার কথা। সর্বশেষ ২০১৫ সালে দুই পক্ষের মধ্যে চুক্তি হয়। সেই চুক্তির মেয়াদ ২০১৮ সালে শেষ হলেও এখন পর্যন্ত চালকলের শ্রমিকদের মজুরি সমন্বয় করা হয়নি। অথচ এই সময়ের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। অবিলম্বে এই শিল্পের শ্রমিকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া ও নূন্যতম মজুরি কাঠামো ঘোষণা করা উচিত।’

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা