সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কুষ্টিয়ায় মোটরসাইকেল চুরির দায়ে পুলিশ সদস্য কারাগারে

গ্রেপ্তার পুলিশ সদস্য মোস্তফা কামাল (বামে) ও রাসেল। ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে কর্মরত এক পুলিশ সদস্যের মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে দুই পুলিশ সদস্যসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এ মামলার আসামি রাসেল ও পুলিশ সদস্য মোস্তফা কামাল আদালতে হাজিরা দিতে গেলে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

রবিবার (২৮ জুলাই) কুষ্টিয়া আদালতের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. কেরামত আলী তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।

এর আগে গত ২৪ মার্চ রাতে কুমিল্লা থেকে এ ঘটনায় দুই আসামি খলিল ও সোহাগকে গ্রেপ্তার করা হয়। একইসঙ্গে চুরি হওয়া মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে মোটরসাইকেল চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন খলিল ও সোহাগ।

মামলার আসামিরা হলেন- কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ধামতি গ্রামের আবু ইউসুফের ছেলে ইব্রাহিম খলিল (২৬), একই গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে রবিউল আলম সোহাগ (৩০), রমিজ উদ্দিনের ছেলে রাসেল হোসেন (২৮) এবং একই গ্রামের বাসিন্দা তিতাস হোসেন (২৭)।

এ মামলার তিন নম্বর আসামি জিল্লাল হোসেন ও চার নম্বর আসামি মোস্তফা কামাল পুলিশ সদস্য। জিল্লাল হোসেন (বিপি-৯৬১৬১৯০৬৯৯) নড়াইলের নড়াগাতী উপজেলার বাঐসোনা গ্রামের খলিলুর রহমান মোল্লার ছেলে। তিনি কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে সাময়িক বরখাস্ত আছেন। মোস্তফা কামাল (২৮) বিপি-৯৬১৬১৯১৬৯২ কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ধামতি গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে। তিনি সর্বশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থানায় কর্মরত ছিলেন।

এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এসআই সুলতান মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, এ ঘটনায় দুই আসামি খলিল ও সোহাগকে গ্রেপ্তার করেছিলাম। তারা জামিনে আছেন। এ মামলার আসামি রাসেল ও মোস্তফা কামাল আদালতে হাজিরা দিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এ মামলার এক আসামি পলাতক রয়েছে। তাকে আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ। দুইজন পুলিশ সদস্যসহ মোট ৬ জন এ মামলায় আসামি।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পুলিশ সদস্য আশানুর রহমান কুষ্টিয়া মডেল থানায় এজাহার দায়ের করলে গত ২৫ মার্চ পেনাল কোডের ৩৮০ ও ৪১১ ধারায় মামলা রজু করা হয়। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস সভাকক্ষের পাশের মোটরসাইকেল গ্যারেজ থেকে মোটরসাইকেলটি চুরি করেন। মামলার বাদী পুলিশ সদস্য আশানুর রহমান যশোর সদর উপজেলার নারাঙ্গালী গ্রামের আতিয়ার রহমানের ছেলে। তিনি কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে কর্মরত রয়েছেন।

মামলার বিবরণে বাদী আশানুর রহমান উল্লেখ করেন, তিনি একজন পুলিশ সদস্য। বর্তমানে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনসে কর্মরত আছেন। তিনি পুলিশ লাইনস ব্যারাকে থাকেন। গত ৮ মার্চ দুপুর আনুমানিক ১২টার দিকে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস সভাকক্ষের পাশের মোটরসাইকেল গ্যারেজে তার লাল-কালো রঙের পালসার মোটরসাইকেল তালাবন্ধ করে রেখে পুলিশ ব্যারাকে বিশ্রাম করার জন্য যান। পরের দিন ৯ মার্চ বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে গ্যারেজে গিয়ে দেখেন তার মোটরসাইকেল নেই। এরপর বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করেও পাওয়া যায়নি।

এর পর ২৩ মার্চ কুষ্টিয়া মডেল থানায় জিডি করেন। জিডির তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই অলোক রায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পান। তদন্তকালে কুষ্টিয়া জেলাসহ আশপাশের জেলা এবং ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার এক্সপ্রেসওয়ে, পদ্মা সেতু ও ধলেশ্বরী সেতু টোল প্লাজার ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে চুরি যাওয়া মোটরসাইকেল ও গ্রেপ্তার আসামিরাসহ অন্যান্য আসামিদের শনাক্ত করা হয়। পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে কুষ্টিয়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২৪ মার্চ রাতে কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার ধামতি গ্রাম থেকে আসামি ইব্রাহিম খলিল ও রবিউল আলম সোহাগকে গ্রেপ্তার করেন। তাদের স্বীকারোক্তি এবং তাদের দেখানো জায়গা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর থানার সিএনজি স্ট্যান্ডের যাত্রী ছাউনির ভেতর থেকে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ও পলাতক আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস সভাকক্ষের পাশের মোটরসাইকেল গ্যারেজ হতে মোটরসাইকেলটি চুরি করে নিয়ে যায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পুলিশ পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, এ মামলার আসামি রাসেল ও মোস্তফা কামাল আদালতে হাজিরা দিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।

এ বিষয়ে আইন গবেষক ও পিএইচডি অধ্যয়নরত অপরাধবিজ্ঞানী তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, চুরি ফৌজদারি অপরাধ। পুলিশ লাইনসের মধ্য থেকে এক পুলিশের মোটরসাইকেল আরেকজন পুলিশ সদস্যের সহযোগিতায় চুরি হওয়া এবং তা পরবর্তীতে আরেক পুলিশ সদস্যের নিকট থেকে উদ্ধার হওয়ায় পুরো পুলিশ লাইনসের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। প্রাথমিকভাবে চুরির বিষয়টির সত্যতা পাওয়ায় চুরির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের পুলিশ লাইনসের শৃঙ্খলা ও অসদাচরণের দায়ে তদন্ত সাপেক্ষে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। পৃথকভাবে ফৌজদারি অপরাধের দায়ে পুলিশ সদস্যদের আদালতের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা রাষ্ট্র নিশ্চিত করে চাকরি থেকে অব্যাহতি দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আইনের রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ায় এ ধরনের অপরাধকে শক্ত হাতে দমন করতে হবে। চুরির অপরাধ প্রমাণিত হলে ৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে অবস্থান করে নানা ধরনের ‘উস্কানিমূলক’ বক্তব্য দিচ্ছেন।

সম্প্রতি বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ ব্যাপারে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। তবে মোদি জানিয়েছেন, তিনি শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না। কারণ দেশটিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম উন্মুক্ত, এটা ব্যবহার করে কেউ বক্তব্য দিলে তিনি তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

সাবেক সরকারের দুর্নীতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার সঙ্গে বিস্তারিত কথা বলেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (২৭ এপ্রিল) আলজাজিরায় প্রধান উপদেষ্টার এই ভিডিও সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়েছে।

‘টক টু আল-জাজিরা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানটির উপস্থাপক ছিলেন আল জাজিরার সাংবাদিক নিয়েভ বার্কার। দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে জুলাই বিপ্লব, শেখ হাসিনার ভারতে পালিয়ে যাওয়া, আওয়ামী লীগ সাবেক সরকারের দুর্নীতিসহ বিভিন্ন প্রসঙ্গ আসে।

আল জাজিরার সাংবাদিক নিয়েভ বার্কার বলেন, শেখ হাসিনা দাবি করেন তিনি এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি ভারত থেকে এসব বিবৃতি দিচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে তার অবস্থানকে কীভাবে দেখে?

এমন প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলন হয়েছিল। যেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ বিমসটেকভুক্ত দেশের সব সরকারপ্রধান এসেছিলেন। তার সঙ্গে আমার কথা হয় এবং আমি তাকে স্পষ্ট করি, ঠিক আছে, যদি শেখ হাসিনাকে আপনি রাখতে চান। তাহলে এ বিষয়ে আপনার সঙ্গে আমি কিছু করতে পারব না। কিন্তু অবশ্যই তিনি যখন সেখানে থাকবেন, তার কথা বলা উচিত হবে না। কারণ তার বক্তব্য আমাদের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করে। তিনি বক্তব্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে উত্তেজিত করেন। আর এজন্য আমাদের ভোগান্তি পোহাতে হয়।’

এ সময় আল-জাজিরার সাংবাদিক জানতে চান, তখন মোদি কী বলেছিলেন। জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন, ভারত হলো এমন দেশ যেখানে সামাজিক মাধ্যম সবার জন্য উন্মুক্ত। আমি এটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না।’

নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই প্রশ্নের জবাবের একটি অংশ আওয়ামী লীগকেই নির্ধারণ করতে হবে। দলটি আগে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে তারা নির্বাচনে যোগ দেবে কি না। তারা এখনো কিছু ঘোষণা করেনি। তা ছাড়া নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশন কী প্রতিক্রিয়া দেয়, সেটাসহ অন্যান্য বিষয় রয়েছে।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের ওপর ছেড়ে দিচ্ছেন কি না, এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, সেটা নয়। অন্যান্য দল আছে যারা বলতে পারে যে, এই আইনের অধীনে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

আল-জাজিরার উপস্থাপক এক পর্যায়ে প্রশ্ন করেন- এটা কি বলা ঠিক যে শেখ হাসিনার পতনের পরের মধুচন্দ্রিমা এখন সম্ভবত শেষ হয়েছে? কিছু বেশ বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেগুলোর সুনির্দিষ্ট জবাব আপনাকে দিতে হবে। কারণ, পুরোনো ক্ষমতাধরদের প্রভাব রয়েছে, অন্যরা রাজনৈতিক শূন্যতাকে কাজে লাগাতে চাইতে পারে। যেমন লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছে। এর সমাধান কি বাংলাদেশ একা করতে পারে?

জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, দুটি বিষয়, একটি জনগণের অধৈর্য নিয়ে, তা মধুচন্দ্রিমা শেষ হোক বা না হোক। বাংলাদেশের পরিস্থিতি দেখে এখনো মানুষ মনে করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো তাদের জন্য ভালো সমাধান। তারা বলছে না, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যেতে দাও। আজ আমাদের নির্বাচন। কেউ তা বলেনি। এই দিকেই আমরা যাচ্ছি। আমরা এমন কোনো সমস্যার মুখোমুখি হইনি যেখানে লোকেরা বলছে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের হস্তান্তর করো।

ড. ইউনূস বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থা, জাতিসংঘের সাথে রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে কাজ করছি এবং এই লোকেরা যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরে যেতে পারে, তা নিশ্চিত করার জন্যও কাজ করছি। আমাদের চিন্তা হলো, কীভাবে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে কিছু বোঝাপড়া তৈরি করা যায়, যাতে রোহিঙ্গারা তাদের নিজেদের বাড়িতে ফিরে যেতে এবং নিরাপদ পুনর্বাসন করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা