রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মহীয়সী বঙ্গমাতা: বিশ্বনারীর অনুপ্রেরণা

আজ ৮ আগস্ট মহীয়সী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন হচ্ছে দেশব্যাপী। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জন্মবার্ষিকী উদযাপন সেই সঙ্গে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পদক প্রদান অনুষ্ঠান ২০২২ আরেক আনন্দের বার্তার পালক নাড়ছে।

আমরা নারী সমাজ গর্বের সঙ্গে এই মহীয়সী নারীকে স্যালুট জানাই। তিনি প্রতিটি মুহূর্তে দেশের কথা দশের কথা ভেবেছেন, দেশসেবায় বঙ্গবন্ধুকে আগলে রেখেছেন। ৮ আগস্ট ২০২২ বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকীর প্রতিপাদ্য নিম্নরূপ-

           মহীয়সী বঙ্গমাতার চেতনা
           অদম্য বাংলাদেশের প্রেরণা
    ‘The spirit of glorious Bangamata
     The inspiration of indomitable Bangladesh’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জীবনে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এক অসাধারণ আত্মপ্রত্যয়ী নারীর নাম। গৃহ থেকে রাষ্ট্র সর্বক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর জীবনের এক আলোকবর্তিকা রুপে হাজির হয়েছেন তিনি। ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাকনাম ছিল রেণু। ১৯৩৪ সনে দাদা আব্দুল হামিদের আদেশে শেখ মুজিবের বাবা ১৪ বছর বয়সে তার সঙ্গে তার বাবার সম্পর্কের আত্মীয় বেগম ফজিলাতুন্নেছার বিয়ে দেন। বিয়ের ৯ বছর পর ১৯৪২ সালে তারা দাম্পত্যজীবন শুরু করেন। এক বালিকা বধূ শেখ মুজিবের জীবনের বড় কর্মপ্রেরণা ও পরিপূরক হয়ে উঠেছিলেন। মুজিবের পরিবারটি বাঙালি পারিবারিক জীবনের ঐতিহ্য বহন করে। পরিবারটি ছিল যৌথ ও বর্ধিত কাঠামোর বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত ও ঐক্যবদ্ধ। রাষ্ট্রীয় জনগুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে এই মহীয়সী নারীর অবদানও কম নয়। বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে ছোট জীবনতরী সঠিকভাবে পরিচালনায় তার ছিল অভাবনীয় ক্ষমতা।

একজন নেতা হয়ে উঠা এবং জেল জুলুমের মধ্যে আদর্শকে সমুন্নত রাখা ও সর্বোপরি মুজিবের জীবনে সুখ সমৃদ্ধি ও পারিবারিক ঐক্য বজায় রেখে দায়িত্ব পালনে বেগম মুজিব ছিলেন অতুলনীয়। তাইতো তিনি মহীয়সী, তিনি বঙ্গমাতা। বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের প্রচেষ্টায় বীরাঙ্গনা বা বীরকন্যা নারীদের পারিবারিক ও সামাজিকভাবে মর্যাদা প্রদান এবং দশজন বীরাঙ্গনা বা বীরকন্যা নারীর বিয়ের ব্যবস্থা করেন।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১, শেখ মুজিবুর রহমান লিখেছেন-
রেণু কয়েকদিন আমাকে খুব সেবা করল। যদিও আমাদের বিবাহ হয়েছে ছোটবেলায়। ১৯৪২ সালে আমাদের ফুলশয্যা হয়। পতিভক্তি বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জীবন জুড়ে রয়েছে।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃ. ২০৫ স্ত্রীর প্রতি বঙ্গবন্ধুর অগাধ ভালোবাসার কথা জানিয়ে তিনি লিখেছেন- ‘রেণুর দশা কি হবে? তার তো কেউ নাই দুনিয়ায়। ছোট ছেলেমেয়ে দুইটার অবস্থাই বা কি হবে? তবে আমার আব্বা ও ছোটভাই ওদের ফেলবে না, এ বিশ্বাস আমার ছিল। চিন্তাশক্তিও হারিয়ে ফেলছিলাম। হাসিনা, কামালকে একবার দেখতেও পারলাম না। বাড়ির কেউ খবর পায় নাই, পেলে নিশ্চয়ই আসত।’

বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছিলেন বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের নেপথ্য কারিগর ও অসাধারণ মানবিক গুণাবলি সম্পন্ন একজন মহীয়সী নারী। দেশ ও জাতির জন্য অপরিসীম ত্যাগ, সহমর্মিতা, সহযোগিতা ও বিচক্ষণতা তাকে বঙ্গমাতায় অভিষিক্ত করেছে। ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ৭১র মহান স্বাধীনতা অর্জনসহ প্রতিটি পদক্ষেপ ও কার্যক্রম বাস্তবায়নের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেপথ্য শক্তি, সাহস ও বিচক্ষণ পরামর্শক ছিলেন ফজিলাতুন্নেছা। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন গঠিত মুজিবনগর সরকারের পক্ষে জনমত গঠন এবং বিশ্বব্যাপী স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতি আদায়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন।

বঙ্গমাতা রাজনীতির আদর্শ দার্শনিক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। তিনি সঠিক সময়ে কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণে পিছপা হননি। তার দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও সাহসিকতার পরিচয় বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে দেখতে পাই। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তিনিও আত্মনিয়োগ করেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগী ও লাঞ্চিত মা বোনদের নানাভাবে সহযোগিতা করেন। ভারত, ব্রিটেন ও জার্মানসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ডাক্তার এনে গোপনীয়তা রক্ষা করে তাদের চিকিৎসাসহ সামাজিকভাবে পুনর্বাসন করেন।

তোফায়েল আহমেদ বঙ্গমাতাকে নিয়ে লিখেছেন তার এক নিবন্ধ- শ্রদ্ধেয়া বঙ্গমাতার কাছে শুনেছি, ৭১ এর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক বক্তৃতার আগে ৬ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু অস্থিরভাবে পায়চারি করেছেন এবং ভেবেছেন কী বলবেন! বঙ্গমাতা বলেছিলেন, তুমি এত চিন্তা কর কেন? সারাজীবন একটা লক্ষ্য নিয়ে সংগ্রাম করেছ, কারাগারে গিয়েছ, জেল খেটেছ, ফাঁসির মঞ্চে গিয়েছ। তোমার বিশ্বাসী অন্তর থেকে যা ভালো মনে করো এই মিটিংয়ে তুমি তাই বলবা, দেখবা মানুষ সেটাই গ্রহণ করবে, তুমি এখন ঘুমাও।

বঙ্গবন্ধুকে অনুপ্রেরণা দিয়ে তিনি ছায়ার মতো বঙ্গবন্ধুর নিত্যসঙ্গী ছিলেন। কারাগারের রোজনামচা, অসমাপ্ত আত্মজীবনী বই দুটো লেখার পেছনেও রয়েছে বঙ্গমাতার অবদান। বঙ্গবন্ধুর জীবনের সুখ দুঃখের সঙ্গী ছিলেন বঙ্গমাতা। তারা ছিলেন আদর্শ দম্পতি, আদর্শ যুগল।

মহীয়সী বঙ্গমাতা সব বাঙালি নারীর অনুপ্রেরণার উৎস। তার দেশপ্রেম, রাজনৈতিক দক্ষতা, দূরদর্শিতা, মহানুভবতা, মানবকল্যাণ বিশ্বের সব নারীর কাছে পাথেয় হয়ে থাকবে। বঙ্গমাতার এ সব অবদানকে চিরস্মরণীয় করতে সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীদের অবদানকে স্বীকৃতি প্রদানের‘ জন্য বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব’ শীর্ষক ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পদক প্রবর্তন করেছে। নিঃসন্দেহে এটি বাংলাদেশের নারীদের জন্য নারীর ক্ষমতায়নের একটি মাইলফলক হবে। তিনি নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের জন্য কুটিরশিল্পসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। মেধাবী দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের লেখাপড়ার সামগ্রিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে আমরা বলতে পারি বঙ্গমাতা ছিলেন স্বাধীন দেশে নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়ন এবং ক্ষমতায়নের প্রকৃত নীরব পথ প্রদর্শক। আমৃত্যু নেপথ্যে থেকে জীবন সঙ্গী হিসেবে পরম মমতায় বঙ্গবন্ধুকে আগলে রেখেছিলেন এই মহীয়সী নারী।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয় সহধর্মিনী মহীয়সী নারী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯২তম শুভ জন্মদিনে তার অমর স্মৃতির প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।

লেখক: সহকারী সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ; লেখক ও গবেষক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

ছবি: সংগৃহীত

নিশ্বাস বন্ধ করে দেওয়া এক ফাইনাল, যেখানে নাটক, উত্তেজনা, এবং আবেগ সবই একসঙ্গে ঠাঁই পেয়েছে। কোপা দেল রে’র এবারের ফাইনালে বার্সেলোনা আর রিয়াল মাদ্রিদ উপহার দিয়েছে পাঁচ গোলের রোমাঞ্চ। আর শেষ হাসি হেসেছে কাতালানরা—১১৬তম মিনিটে জুলস কুন্দের দুর্দান্ত গোলে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়ে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়ালকে শিরোপা জিতে নেয় বার্সেলোনা।

রোববার (২৭ এপ্রিল) ভোরে সেভিয়ার এস্তাদিও দে লা কার্তুইয়ায় অনুষ্ঠিত হয় এই ঐতিহাসিক ম্যাচ। শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে খেলতে থাকে হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা। ম্যাচের ১২ মিনিটে দুর্দান্ত এক দূরপাল্লার শটে বার্সাকে এগিয়ে দেন পেদ্রি। প্রথমার্ধে রিয়াল খুব একটা প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে বদলি খেলোয়াড়দের নিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় আনচেলত্তির দল।

৭০ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পে ফ্রি-কিক থেকে গোল করে রিয়ালকে সমতায় ফেরান। এরপর কর্নার থেকে চুয়ামেনির হেডে রিয়াল নেয় লিড। কিন্তু সেই আনন্দ টিকল না বেশি সময়। ৮৪ মিনিটে ইয়ামালের পাস থেকে ফেরান তোরেস গোল করে ম্যাচে সমতা ফেরান। গোলরক্ষক কর্তোয়া ও রুডিগারের ভুলের সুযোগ কাজে লাগান তরেস।

৯০ মিনিট শেষে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে বার্সা আবার ফিরে পায় নিয়ন্ত্রণ। একাধিক সুযোগ তৈরি করে তারা। শেষ পর্যন্ত ১১৬ মিনিটে লুকা মদ্রিচের পাস কেটে নিয়ে দূর থেকে নিচু শটে গোল করে নায়ক হয়ে ওঠেন ডিফেন্ডার জুলস কুন্দে। বার্সার জার্সিতে এটাই ছিল তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গোল।

রিয়াল যদিও শেষ দিকে আবার পেনাল্টির দাবি তোলে, কিন্তু অফসাইডের কারণে সেটি বাতিল হয়। উত্তেজনায় ফেটে পড়ে রিয়ালের বেঞ্চ, যার ফল হিসেবে দুই বদলি খেলোয়াড় রুডিগার ও লুকাস ভাজকেজ দেখেন লাল কার্ড।

এই জয়ে চলতি মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয় শিরোপা এল ঘরে। এর আগে স্প্যানিশ সুপার কাপেও তারা হারিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদকে। কোপা দেল রে’র ইতিহাসে এটি বার্সার ৩২তম শিরোপা—যা সর্বোচ্চ।

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি