সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

একদিন সময় আসবে, যখন ভোক্তারই প্রতিবাদ করবে: বাণিজ্যমন্ত্রী

ছবি:সংগৃহীত

‌'জনগণ সিন্ডিকেট করলে অন্য কোনো সিন্ডিকেট আর পাত্তা পাবে না। একদিন সময় আসবে, যখন ভোক্তারই প্রতিবাদ করবে।'

শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে আয়োজিত ভোক্তা অধিকার সচেতনতা বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফাইনাল ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি।

‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বেসরকারী খাতের ভূমিকা’ শীর্ষক ছায়া সংসদটি যৌথভাবে আয়োজন করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, জনগণ সিন্ডিকেট করলে অন্য কোনো সিন্ডিকেট আর পাত্তা পাবে না। ভোক্তা অধিদপ্তর সেই জ্ঞানটাই দিতে চাইছে মানুষকে, যে জনগণের ক্ষমতাই সবচেয়ে বড় ক্ষমতা। তাদের (জনগণ) ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, জ্ঞান থাকতে হবে, আইন সম্পর্কে জানতে হবে। জনগণ যদি তাদের অধিকার সম্পর্কে জানে এবং সচেতন হয়, তাহলে অনেকটা সমস্যা লাঘব হয়ে যাবে।

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি খাত এবং সরকারি খাতের যৌথ ভূমিকাই মুখ্য উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন দেশে উৎসবের সময় ব্যবসায়ীরা দ্রব্যমূল্য কমায়। আমি এবার ব্যবসায়ীদের খুব অনুরোধ করলাম, সামনে রোজার ঈদ, আপনারা দয়া করে একটু বিবেক সম্পন্ন হোন এবং সেই বিবেচনায় একটু দাম কমিয়ে মানুষকে স্বস্তি দিবেন। কিন্তু তারা তা করেনি। পরে আমাকে বলতে হয়েছে, আপনাদের বিশ্বাস করে আমি ভুল করেছি।

তাৎক্ষণিক পণ্য আমদানিতে সমন্বয়হীনতা রয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এই কথাটি আমি স্বীকার করতে রাজি। কেননা আমরা যখন চাইলাম ডিম আমদানী করবো, সেদিন থেকে প্রায় এক মাস পরে আমাদের বলতে হলো। কারণ আমরা সেই নির্দেশটা দিতে পারি না। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আমাদের এসিস্ট করলো যে, তোমরা এই দামে দিতে পারো। যার জন্য সেখানে একটু সমন্বয়হীনতা বলবো না, একটু দেরি হয়েছে। পেঁয়াজ ও আলুর ক্ষেত্রেও কিছুটা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের যে পেঁয়াজ প্রয়োজন, তার থেকে ৭-৮ লক্ষ টন পেঁয়াজ ঘাটতি আছে। আমরা প্রায় ২৫-২৬ লক্ষ টন পেঁয়াজ খাই। আমাদের সেই পরিমাণই উৎপাদন হয়। কিন্ত ২৫-২৬ শতাংশ পেঁয়াজ রাখতে পারি না, পঁচে যায়। যার জন্য পেঁয়াজটা আমাদের আমদানি করতে হয়। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য, আমরা যখন পেঁয়াজ আমাদানী করতে চাইলাম, তখন কৃষকদের কথা বিবেচনা করে কৃষি মন্ত্রণালয় মনে করলো, এখন আমদানি না করাই ভালো। তখন আমরা আমদানি করতে পারলাম না। তার এক মাস পরে ভারতে পেঁয়াজ আমদানীর উপর ৪০ শতাংশ ডিউটি বসালো। আমরা যখন পেঁয়াজের দাম ৬৫ টাকা ঠিক করে আমদানির সিদ্ধান্ত নিলাম, তার কিছুদিন পর তারা প্রতি টনে ৮০০ ডলার ঠিক করে দিলো। প্রতি কেজি ৯০ টাকা করে দাম ঠিক করে দিলো। এর কমে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা যাবে না। আমরা সেই বিপদে পড়ে গেলাম। যার জন্য কিছুটা সমন্বয়হীনতা বা দেরি বলি, সিদ্ধান্ত নিতে কিছুটা দেরি হয়েছে। তার কিছুটা প্রভাব বাজারে পড়েছে।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার দলের একটি গ্রুপ আছে তারা তৈরি করে। যেহেতু আওয়ামী লীগের মূল উদ্দেশ্য জনগণ, সেহেতু আমি আশা করি তারা সেই দিক বিবেচনা করে ইশতেহারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি রাখবেন যাতে জনগণের স্বস্তি হয়।

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাজনৈতিক সদিচ্ছার বিষয়ে জনতে চাইলে তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। সেজন্য আমাদের সদিচ্ছা তো আছেই। আমরা তো আপ্রাণ চেষ্ট করে যাচ্ছি, যেনো দ্রব্যমূল্য যেটা যৌক্তিক সেটা হয়। আমরা আজকে বৈশ্বিক একটি পরিস্থিতির শিকার হয়েছি। করোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর এখন আবার ফিলিস্তিন-হামাস যুদ্ধ। গত পাঁচ বছরের মধ্যে সাড়ে তিন বছর আমাদের গেছে এসব ঝামেলাতে। তারপরও একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে আমি মনে করি, মানুষকে ভালো রাখতে হলে, দ্রব্যমূল্য তাদের ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে। সেজন্য চেষ্টা চলছে।

হঠাৎ করে বাজারে বিক্রেতারা কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করছে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা যদি গরুর মাংস আমদানি করি তাহলে ৪০০-৪৫০ টাকায় গরুর মাংস খাওয়াতে পারবো। কিন্তু আমরা চেয়েছি দেশের খামারিরা যাতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়। আগে করোবানির ঈদে ভারত থেকে গরু আসতো। এখন একটি গরুও অফিসিয়ালি ঢুকতে পারবে না। দরকার নেই আমাদের। এতে আমাদের তরুণরা উদ্যোক্তা হচ্ছে। আমরা চাই, আমাদের খামারিরা শক্তিশালী পর্যায়ে যাক।

বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিতার্কিকদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, কিছুদিন আগে জাতীয় সংসদে আমাকে খুব ধোলায় হয়েছে। সংসদের বিরোধী দল আমাকে বলেছে, তুমি পদত্যাগ করো না কেন? সিন্ডিকেট থামাও না কেন? এমন অনেক কথা আমাকে শুনতে হয়েছে। আমি যদি এসব বিতার্কিকদের মতো বুদ্ধিমান বক্তা হতাম, তাহলে আমি সংসদে তাদের (বিরোধী দল) এড্রেস করতে পারতাম। যা আমি এখানে শিখেছি।

ছায়া সংসদে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ. এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, কাউকে বাদ দিয়ে আমরা কাজ করতে পারবো না। আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ, যেসব প্রতিষ্ঠান, মন্ত্রণালয় আছে, সবাই মিলে আমরা কাজ করছি। ভোক্তা অধিদপ্তর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বা প্রতিযোগিতা কমিশন এককভাবে কিছু করতে পারবে না। ব্যবসায়ী সমাজকে আমরা যতক্ষণ না পর্যন্ত যুক্ত করতে পারবো ততক্ষণ ফলাফল আসবে না।

প্রতিযোগিতা শেষে দ্রব্যমূল্য বাড়ার বিভিন্ন কারণ তুলে ধরে সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, আমরা প্রকৃত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে নয়। তারা বড় বড় পুঁজি নিয়ে বাজারে আসে। লাভ যেমন আছে তেমনি ঝুঁকিও রয়েছে। তাই ভ্যাট-ট্যাক্স সহনীয় রেখে উন্মুক্ত আমদানি ব্যবস্থা রাখতে হবে। ডলার সংকটে কাঁচামাল আমদানিতে ব্যাঘাত ঘটায় অনেক শিল্পকারখানা তার ক্যাপাসিটি অনুযায়ী উৎপাদন করতে পারছে না। উৎপাদন ঘাটতির কারণে শিল্পপণ্যের জোগান ব্যাহত হচ্ছে। ফলে সরবরাহ ঘাটতির কারণে পণ্যমূল্য বাড়ছে। তবে মূল্যস্ফীতি এবং মুদ্রাস্ফীতিও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির আরেকটি প্রধান কারণ। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য চাহিদা মোতাবেক তাৎক্ষণিক আমদানির সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে না পারলে ডিমান্ড অনুযায়ী সাপ্লাই ঘাটতি হলে ভোক্তাদের দুর্ভোগ বাড়বে।

তিনি আরও বলেন, উৎপাদন বাড়াতে পারলে বাজার সিন্ডিকেট করা সম্ভব হবে না। বড় বড় কর্পোরেট কোম্পানি যাদের ওপর কোম্পানিগুলোর দ্রব্যমূল্য অনেকখানি নির্ভর করে তারা প্রত্যেকেই সমাজের মর্যাদাবান ও বিষ্ণুশালী। তাই এসব কর্পোরেট কাছে অনুরোধ আপনারা সাধারণ মানুষের কল্যাণে বাজার ব্যবস্থাপণাকে স্থিতিশীল রাখবেন। যাতে এদেশের সবসময় আপনাদের অবদানের কথা স্মরণ রাখে।

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা