রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৫ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি ‘সাপাহার অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্প’

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পিছিয়ে পড়া সীমান্তবর্তী জেলা নওগাঁ। বড় কারখানা বলতে তেমন কিছুই নেই। ধান আর আম উৎপাদনে প্রসিদ্ধ এই জেলায় অর্থনৈতিক অঞ্চল করার ঘোষণা আসে ২০১৯ সালে। ঘোষণার পর প্রায় ৫ বছরেও প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ করা হইনি। এতে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের দাবি অর্থনৈতিক অঞ্চল দ্রুত বাস্তবায়নের।

শিল্পের বহুমুখীকরণ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে দেশের সম্ভাবনাময় এলাকাগুলোতে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের সরকারি প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নওগাঁর সাপাহার উপজেল খেড়ন্দা মৌজায় অর্থনৈতিক অঞ্চল করার জন্য জায়গা নির্বাচন করা হয়। কিন্তু গত পাঁচ বছরেও ওই এলাকায় কোনো জমি অধিগ্রহণ করতে পারেনি বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। এতে হতাশা সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘদিন ধরে মূলধারার অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আশায় থাকা স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

২০১৬ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সারা দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে অর্থনৈতিক অঞ্চল আইন-২০১০-এর ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) প্রতিষ্ঠা করে সরকার। এ প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার ঘোষণা দেওয়া হয়। ওই ঘোষণার পর নওগাঁর সাপাহারে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে প্রস্তাব পাঠানো হয়। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ‘সাপাহার অর্থনৈতিক অঞ্চল’ স্থাপন প্রকল্পের নীতিগত অনুমোদন দিয়ে ২০১৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্ব প্রস্তাবে আনুষ্ঠানিক স্বাক্ষর করেন প্রধানমন্ত্রী।

নওগাঁ জেলা প্রশাসনের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সাপাহার উপজেলার সাপাহার-খঞ্জনপুর রাস্তার উত্তর পাশে খেড়ন্দা মৌজায় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে ২০১৯ সালের ১৫ ডিসেম্বর বেজা ২৫৪ দশমিক ১৫ একর জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব পাঠায়। যাচাই-বাছাই শেষে ওই মৌজার ২৫০ দশমিক ৬৩ একর জমি অধিগ্রহণের প্রশাসনিক অনুমোদন দিয়ে গত বছরের ২৯ জানুয়ারি জেলা প্রশাসককে চিঠি পাঠায় বেজা। এর ১১ দিন পর আবারো ভূমি অধিগ্রহণে সম্ভাব্য ব্যয় জানতে জেলা প্রশাসককে চিঠি দেয় বেজা। এরপর ২০২১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ভূমি অধিগ্রহণের সম্ভাব্য ব্যয় ৭১ কোটি ৮১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বরাদ্দ চেয়ে জেলা প্রশাসকের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে বেজাকে চিঠি দেওয়া হয়। তবে এরপর থেকে অর্থনৈতিক অঞ্চলটি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আর কোনো অগ্রগতি হয়নি।

নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মিল্টন চন্দ্র রায় বলেন, ‘২০২১ সালে বেজাকে আমরা সাপাহারের অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য জমি অধিগ্রহণের জন্য অর্থ চেয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলাম। এরপর বেজা ওই চিঠির কোনো আপডেট আমাদের জানায়নি।’

আম বাগান। ড্রোন ভিউ-ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) কর্মকর্তাদের তথ্যমতে, অর্থনৈতিক অঞ্চল করার জন্য সরকারি মালিকানাধীন ‘খাস’ জমিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশনা আছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। কিন্তু নওগাঁর সাপাহার উপজেলার যে এলাকায় অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে, সেই জায়গার জমির একটি বড় অংশ ব্যক্তি মালিকানাধীন। আর ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণে সাধারণত তিনগুণ দাম দিতে হয়। এজন্য প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কিছুটা দেরি হচ্ছে।

সাপাহার অর্থনেতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার বিষয়ে জানতে চাইলে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন বলেন, ‘নওগাঁর সাপাহারে অর্থনৈতিক অঞ্চল করার নীতিগত অনুমোদন হয়ে আছে। তবে জমি অধিগ্রহণ নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে এখনই তা বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না। কারণ সেখানে মাত্র ৬ থেকে ৭ একর জমি খাস। বাকি জায়গা ব্যক্তি-মালিকানাধীন। আর ব্যক্তি-মালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণ করতে গিয়ে বেশি অর্থ ব্যয় হবে। আরও চিন্তাভাবনা করে এ বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে চাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি সার্কুলার আছে, ভূমি অধিগ্রহণ আপাতত করা যাবে না। আমরা এজন্য একটু পিছিয়েছি। তবে দীর্ঘমেয়াদে এগুলো আমাদের পরিকল্পনায় আছে। আমরা প্রতিটি জেলায় অর্থনৈতিক অঞ্চল করব।’

আম বাগান। ড্রোন ভিউ-ঢাকাপ্রকাশ

অর্থনৈতিক অঞ্চল দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি স্থানীয় ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের নওগাঁর সাপাহারে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা হলে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে, প্রচুর কর্মসংস্থান হবে বলে মনে করেন নওগাঁর স্থানীয় ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।

তাঁরা বলেন, সাপাহার অঞ্চলের প্রধান অর্থকরি ফসল আম, ধান ও গম। এখন এই এলাকার কৃষকরা অন্যান্য ফসলের চেয়ে বেশি ঝুঁকেছেন আম চাষে। চাঁপাইনবাবগঞ্জকে ছাড়িয়ে এখন নওগাঁতে বাণিজ্যিকভাবে দেশের মধ্যে সবেচেয়ে বেশি আম উৎপাদিত হয়। সাপাহারে অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে এর আশপাশের পোরশা, নিয়ামতপুর, পত্নীতলা, ধামইরহাট, মহাদেবপুর এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার কয়েকটি উপজেলার ব্যাপক উন্নয়ন হবে। কর্মসংস্থান মিলবে অনেকের। নওগাঁয় অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য স্থলবন্দর করার দাবিও জানাচ্ছেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা।

আম চাষিরা বলছেন, সংরক্ষণাগারের অভাবে ওই অঞ্চলে প্রতি বছর কোটি টাকার আম নষ্ট হয়ে যায়। উদ্যোক্তারা চান সাপাহারে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন হলে সেখানে যেন আধুনিক ফল সংরক্ষণাগার ও আমের জুস তৈরির কারখানা করা হয়।

ঢাকায় সাংবাদিকতা ছেড়ে সাপাহারে সফল উদ্যোক্তা হয়ে নজির সৃষ্টি করেছেন আমচাষি সোহেল রানা। তরুণ এই উদ্যোক্তা বলেন, ‘প্রতি বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে হাজার হাজার মণ আম নষ্ট হয়। সংরক্ষণাগারের অভাবে তীব্র গরমেও পেকে নষ্ট হয় আম। অর্থনৈতিক অঞ্চলে ভালো মানের জুসের কারখানা হলে এই অঞ্চলের চাষিরা ব্যাপক লাভবান হবেন।’

নওগাঁ শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি ইকবাল শাহরিয়ার রাসেল বলেন, ‘পাঁচ বছর আগে ঘোষণা দেওয়া হলেও এখনও সাপাহার অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্পটি আলোর মুখ দেখল না। এটা খুবই হতাশার। প্রকল্পটি প্রতিষ্ঠার বিষয়টি নিয়ে আমরা বারবার তাগাদা দিচ্ছি। আমাদের ভৌগোলিক অবস্থার কারণে ইকোনোমিক জোন ও স্থলবন্দর খুব জরুরি। এই দুটি হলে আমাদের অর্থনৈতিক দুরবস্থা কাটিয়ে ওঠার সুযোগ আছে। কৃষিপণ্য উৎপাদন ছাড়া বড় ধরণের কোনো শিল্পকারখানা নেই নওগাঁয়। নওগাঁয় ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করতে হলে এই প্রতিষ্ঠানের বিকল্প আপাতত নেই।’

Header Ad
Header Ad

রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

ছবি: সংগৃহীত

নিশ্বাস বন্ধ করে দেওয়া এক ফাইনাল, যেখানে নাটক, উত্তেজনা, এবং আবেগ সবই একসঙ্গে ঠাঁই পেয়েছে। কোপা দেল রে’র এবারের ফাইনালে বার্সেলোনা আর রিয়াল মাদ্রিদ উপহার দিয়েছে পাঁচ গোলের রোমাঞ্চ। আর শেষ হাসি হেসেছে কাতালানরা—১১৬তম মিনিটে জুলস কুন্দের দুর্দান্ত গোলে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়ে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়ালকে শিরোপা জিতে নেয় বার্সেলোনা।

রোববার (২৭ এপ্রিল) ভোরে সেভিয়ার এস্তাদিও দে লা কার্তুইয়ায় অনুষ্ঠিত হয় এই ঐতিহাসিক ম্যাচ। শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে খেলতে থাকে হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা। ম্যাচের ১২ মিনিটে দুর্দান্ত এক দূরপাল্লার শটে বার্সাকে এগিয়ে দেন পেদ্রি। প্রথমার্ধে রিয়াল খুব একটা প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে বদলি খেলোয়াড়দের নিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় আনচেলত্তির দল।

৭০ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পে ফ্রি-কিক থেকে গোল করে রিয়ালকে সমতায় ফেরান। এরপর কর্নার থেকে চুয়ামেনির হেডে রিয়াল নেয় লিড। কিন্তু সেই আনন্দ টিকল না বেশি সময়। ৮৪ মিনিটে ইয়ামালের পাস থেকে ফেরান তোরেস গোল করে ম্যাচে সমতা ফেরান। গোলরক্ষক কর্তোয়া ও রুডিগারের ভুলের সুযোগ কাজে লাগান তরেস।

৯০ মিনিট শেষে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে বার্সা আবার ফিরে পায় নিয়ন্ত্রণ। একাধিক সুযোগ তৈরি করে তারা। শেষ পর্যন্ত ১১৬ মিনিটে লুকা মদ্রিচের পাস কেটে নিয়ে দূর থেকে নিচু শটে গোল করে নায়ক হয়ে ওঠেন ডিফেন্ডার জুলস কুন্দে। বার্সার জার্সিতে এটাই ছিল তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গোল।

রিয়াল যদিও শেষ দিকে আবার পেনাল্টির দাবি তোলে, কিন্তু অফসাইডের কারণে সেটি বাতিল হয়। উত্তেজনায় ফেটে পড়ে রিয়ালের বেঞ্চ, যার ফল হিসেবে দুই বদলি খেলোয়াড় রুডিগার ও লুকাস ভাজকেজ দেখেন লাল কার্ড।

এই জয়ে চলতি মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয় শিরোপা এল ঘরে। এর আগে স্প্যানিশ সুপার কাপেও তারা হারিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদকে। কোপা দেল রে’র ইতিহাসে এটি বার্সার ৩২তম শিরোপা—যা সর্বোচ্চ।

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি