সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নগদে ডিজিটাল জালিয়াতি, মিলছে না ২ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকার হিসাব

ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেডে ২ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকার আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্তে দেখা গেছে, ভুয়া পরিবেশক ও এজেন্ট দেখিয়ে অতিরিক্ত ইলেকট্রনিক অর্থ (ই-মানি) তৈরি করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক ও ব্যবস্থাপনা কমিটি এসব অনিয়ম উদঘাটন করেন।

তদন্তে ছয় কর্মকর্তার একটি তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে অনুমোদনহীন পরিবেশক তৈরির অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে ডাক অধিদপ্তরের কাছে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। এর আগে নগদের শীর্ষ পর্যায়ের পাঁচ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়। প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার ডাক অধিদপ্তরকে নগদের অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছেন।

জালিয়াতির সময় নগদ পরিচালনায় আওয়ামী লীগের কয়েকজন সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যক্তি যুক্ত ছিলেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ডাক অধিদপ্তর এসব বিষয়ে নীরব থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটি দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডিজিটাল জালিয়াতি’ বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই নগদে ফরেনসিক নিরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক লেনদেন বিশদভাবে যাচাই করবে।

এ ধরনের অনিয়মের ফলে যে আর্থিক দায় তৈরি হয়েছে, তা ডাক অধিদপ্তরের ওপর চাপছে। কারণ, নগদ পরিচালনার জন্য সাময়িক অনুমতিপত্র তাদের অধীনে। ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন জানিয়েছেন, এ ঘটনায় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।

দেশের একটি গণমাধ্যমে নগদের বিভিন্ন ডিজিটাল জালিয়াতির বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নিয়োগ পাওয়া প্রশাসক নগদ পরিচালনার পাশাপাশি আর্থিক অনিয়ম খুঁজে বের করা শুরু করেন। এতেই উঠে আসে বড় অঙ্কের ডিজিটাল জালিয়াতির বিষয়টি। নথিপত্রে বলা হয়েছে, ডাক অধিদপ্তর ও থার্ড ওয়েভ টেকনোলজির মধ্যে ২০১৭ সালে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী, ব্যাংকে যত টাকা জমা থাকবে, ঠিক তার সমপরিমাণ ই-মানি ইস্যু করা যাবে। তবে প্রশাসক দল দেখতে পায় যে নগদে অতিরিক্ত ৬৪৫ কোটি টাকার ই-মানি ইস্যু করা হয়েছে।

প্রশাসক দলের পক্ষ থেকে ডাক অধিদপ্তরকে আরও জানানো হয়েছে, অনুমোদন ছাড়াই নগদে ৪১টি পরিবেশক হিসাব খোলার মাধ্যমে ১ হাজার ৭১১ কোটি টাকা বের করে নেওয়া হয়েছে। এসব পরিবেশক হিসাবের দায়িত্ব ছিল সরকারি ভাতা বিতরণ করা।

জানা গেছে, নগদের মালিকানায় আওয়ামী লীগের নেতারা যুক্ত থাকায় তৎকালীন সরকার ভাতা বিতরণের জন্য নগদকে বেছে নিয়েছিল। আর এ সুযোগে সরকারি ভাতার একটা অংশ নিয়ে জালিয়াতি করা হয়। বিশেষ করে হিসাবে টাকা দেওয়ার পর যেসব ভাতাভোগী তিন দিনের মধ্যে তা উত্তোলন করেননি, তাঁদের টাকা তুলে নেয় নগদ। নথিপত্রে দেখা গেছে, কুমিল্লার পরিবেশক রংপুরের ভাতাভোগীদের অর্থ বিতরণ করেছে। ফলে এ ক্ষেত্রেও জালিয়াতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন নগদের একজন কর্মকর্তা।

নগদের প্রশাসক দল মনে করে যে অনুমোদন ছাড়াই যেসব পরিবেশক নিয়োগ করা হয়েছে, তাদের ব্যবহার করে এই জালিয়াতি করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ছয় কর্মকর্তার একটি তালিকা চূড়ান্ত করে তা ডাক অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এ তালিকায় রয়েছেন নগদের নির্বাহী পরিচালক সাফায়েত আলম, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আমিনুল হক, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মর্তুজা চৌধুরী, প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা আবু রায়হান, আর্থিক প্রশাসন ও পরিচালনা বিভাগের প্রধান রাকিবুল ইসলাম এবং সলিউশন ডিজাইন বিভাগের ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট নাজমুস সাকিব আকিব।

এ বিষয়ে নগদের প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার ৫ ডিসেম্বর ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত ও চুক্তিবদ্ধ পক্ষ হিসেবে ডাক বিভাগ এসব অনিয়ম/চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন/ক্ষতিপূরণের জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে বলে প্রশাসক দল মনে করে। প্রশাসকের আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো এখতিয়ার নেই।

গত ৫ আগস্টের পর আর অফিসে যাননি তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) তানভীর আহমেদ; নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ ওরফে এলিট ও মারুফুল ইসলাম ওরফে ঝলক; উপপ্রধান মার্কেটিং কর্মকর্তা খন্দকার মোহাম্মদ সোলায়মান (সোলায়মান সুখন) এবং মানবসম্পদ কর্মকর্তা অনিক বড়ুয়া। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২১ আগস্ট নগদে প্রশাসক বসায়। তাঁরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এসব কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত ব্যক্তিদের অনেকে নগদ লিমিটেডের মালিকানায়ও রয়েছেন।

যোগাযোগ করা হলে নগদের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এসব অভিযোগ সঠিক নয়। আমার সময়ে ৩৪৫ কোটি টাকা ঘাটতি ছিল। এটা পরে কমে ৬০ কোটি টাকায় এসেছিল৷ অন্য কোনো অনিয়ম আমার সময়ে হয়নি।’

নগদের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে জানান, ৬৪৫ কোটি টাকার অতিরিক্ত ই-মানি হয়েছে একটি ব্যাংকঋণ সমন্বয় করার কারণে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে কিস্তিতে সমন্বয় করা হচ্ছিল। প্রশাসক দায়িত্ব নিয়ে তা বন্ধ করে দিয়েছেন। কিছু ই-মানি ইস্যু হয়েছে পরিচালন খরচ মেটাতে গিয়ে। তিনি বলেন, ‘নগদের কার্যক্রম একরকম থমকে গেছে। নতুন করে কোনো অফার দেওয়া হচ্ছে না, প্রচারণাও প্রায় বন্ধ। ব্যবস্থাপনা কমিটি ও প্রশাসক শুধু আগের ভুল ধরে চলছে।’

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা