সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘কিসের টিকিট, গাড়ি চলে চুক্তিতে’

সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা। এই সর্বনিম্ন ভাড়ার দূরত্ব ২ দশমিক ০২ কিলোমিটার। এরপর থেকে প্রতি কিলোমিটারে যাত্রী ভাড়া বাড়ে। কিন্তু সাভার থেকে কমলাপুর হয়ে খিলগাঁও পর্যন্ত চলাচলকারী বাহন পরিবহন নির্দিষ্ট দূরত্বের বেশি ভাড়া আদায় করছে। শাহবাগ থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার পথের ভাড়া আদায় করছে ১৫ টাকা। অথচ ৪ দশমিক ০৭ কিলোমিটারের ভাড়া হচ্ছে মাত্র ১২ টাকা। অর্থাৎ যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

যাত্রীদের অভিযোগ ই-টিকিটিং চালু করার পর থেকেই এভাবে বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) সরেজমিন রাজধানীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বিভিন্ন গণপরিবহনে চড়ে যাত্রী ও পরিবহন কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে ই-টিকিটিংয়ে বেশি ভাড়া আদায়, পজ মেশিন বিকল থাকাসহ বিভিন্ন বিষয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া গেছে।

স্বাধীন পরিবহনের যাত্রী হাসান বলেন, ‘মোহাম্মদপুর থেকে ফার্মগেটের দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। অথচ ভাড়া নিচ্ছে ইচ্ছামতো। টিকিট দিলে এত নিতে পারত না। কিসের টিকিট দেবে। বলে, মেশিন নষ্ট। চুক্তিতে চলছি। খরচা বাদে যা থাকে তাই মহাজনকে দেওয়া হয়।’

সালাম নামে এক যাত্রী বলেন, ঠাসাঠাসিতে উঠা যায় না। তাই টিকিট দেয় না। যখন যাত্রী একেবারে কম তখন টিকিট দেয়।

ফার্মগেটে দেখা গেছে, কন্ট্রাক্টর টিকিট ছাড়াই যাত্রীদের কাছে ভাড়া নিচ্ছে। অনেকে হইচই করলেও তার সাফ জবাব, টিকিট দিয়ে কী করবেন। শুধু তাই নয়, যাত্রীরা নামতে চাইলেও চালক থামে না। এর মধ্যেই যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নামছে। অনেকে চিৎকার করে বলে, ড্রাইভার গাড়ি চাপাও। নাইমা লই। এভাবেই চলছে স্বাধীনের বেপরোয়া যাত্রীসেবা।

একই পরিবহনে (ঢাকা মেট্রো ব ১১-৯০০৯) ফার্মগেট-বসিলা রোড দেখিয়ে ১৪ টাকা ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। অথচ গাড়ি কখনোই মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড পার হয় না। এভাবে বেশি দূরত্ব দেখিয়ে গ্রাহকের কাছে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

আসাদগেট থেকে প্রজাপতি পরিবহনের (ঢাকা মেট্রো ব ১৬-০৩৩০) গাড়িতে চড়া যাত্রী খুরশেদ আলম বলেন, ভাড়ার বিপরীতে টিকিট চাইলে গাড়ির কন্ট্রাক্টর মনির বলেন, টিকিট দিয়ে কী করবেন। মেশিন নষ্ট। তা ছাড়া চুক্তিতে মালিক গাড়ি দিয়েছে। মোহাম্মদপুর থেকে বসিলার ভাড়া ১২ টাকা। দূরত্ব কত কিলোমিটার জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না। মোহাম্মদপুরে কোনো স্টপেজ নেই। ময়ুরভিলা থেকে বসিলা ১০ টাকা। উইঠ্যা নামলেই ১০ টাকা দিতে হবে।’

কন্ট্রাক্টর এত কথা বললেও চালক রবিউল বলেন, তেল খরচ, লাইনের খরচ বাদ দিয়ে মালিককে প্রতি ট্রিপে ৩ হাজার ২০০ টাকা দিতে হয়। পজ মেশিনে যা টিকিট কাটা হয় তাতে ১৫ শতাংশ দিতে হয়। তাই সব টিকিট কাটা হয় না। শুধু আমারটা না, সব গাড়ি চুক্তিতে দেওয়া। যাতায়াতে তেল লাগে ১৩০০ টাকার, লাইনে লাগে ৮০০ টাকা। এ ছাড়া ড্রাইভার-কন্ট্রাক্টরের খাবার নাস্তা তো আছে। কিছু থাকে না। ওভারলোড করে যাত্রী নিয়েই তা পুষিয়ে নিই। কিলোতে আড়াই টাকা ভাড়া হয়েছে। কিন্তু তেলের দামতো কমায়নি।

শুধু এই বেসরকারি পরিবহনেই নয়, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের উদ্যোগে ঘাটারচর থেকে চিটাগং রোডে ঢাকা নগর পরিবহন চালু করার পর ডেমরা পর্যন্তও এই নগর পরিবহন চালু করা হয়েছে। প্রথমে কাউন্টার সিস্টেম চালু করা হলেও বর্তমানে তার বালাই নেই। ঘাটারচর থেকে ফার্মগেট হয়ে ডেমরা পর্যন্ত হানিফ পরিবহনের এই গাড়ির নির্দিষ্ট কোনো স্টপেজ নেই। লোকাল গাড়ির মতো যেখানে-সেখানে যাত্রী উঠানামা করছে। শুধু তাই নয়, যাত্রীদের টিকিটও দেওয়া হচ্ছে না। নতুন যাত্রীদের পেলে কন্ট্রাক্টররা বেশি করে করে ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।

বিকাশ পরিবহনে বিমানবন্দর থেকে আসাদগেট পর্যন্ত ৪০ টাকা জানিয়ে ভাড়া নিয়েছে। যাত্রী রফিক বলেন, টিকিট কোথায় বলা মাত্র ৩৮ টাকার টিকিট ধরিয়ে দেয়। সরকার নির্ধারিত দূরত্ব অনুযায়ী এই ভাড়া কি না জানতে চাইলে (ঢাকা মেট্রো ব ১৩-৬৭৮৫) গাড়ির কন্ট্রাক্টর জসিম বলেন, আমরা জানি না। মেশিন দিয়েছে যে তারা জানে।
এসময় আলাউদ্দিন নামে এক যাত্রী বলেন, আমি ক্যান্টনমেন্টে উঠে আসাদগেটে নেমেছি। আমার কাছ থেকেও ৪০ টাকা ভাড়া নিয়েছে। এটা অনেক বেশি। টিকিট চাইলে বলে মেশিনে ঝামেলা।

রাজধানীর গণপরিবহনে নৈরাজ্য ঠেকাতে পরিবহন মালিকরা বিভিন্ন রুটে ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করেছে। কিন্তু এর কার্যকারিতা নেই বললেই চলে। বরং যে যেভাবে পারছে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করছে। যাত্রীরা টিকিট চাইলেও টিকিট পান না। প্রজাপতি, পরিস্থান, স্বাধীন, তরঙ্গসহ বিভিন্ন কোম্পানির পরিবহনের কন্ট্রাক্টরদের হাতে বা পকেটে পজ মেশিন থাকলেও তারা বলছেন, মেশিন নষ্ট, নেট নেই। কেউবা বলছেন, মালিক পাসওয়ার্ড দেয়নি। মেশিনের সমস্যা। তাই টিকিট ও ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে যাত্রীদের হইচই, চিৎকার, চেঁচামেচি, এমনকি হাতাহাতির ঘটনাও দেখা গেছে।

ই-টিকিটিং নিয়ে এসব অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ এই প্রতিবেদককে-কে বলেন, ব্যস্ত আছি। এখন কথা বলা সম্ভব নয়। শুধু বলেন, ঢাকায় প্রায় সব গণপরিবহনে ই-টিকিটিংয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তা মনিটরিং করা হচ্ছে।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা