সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঢাবির ৪ শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে, তদন্ত কমিটি গঠন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মাস্টারদা সূর্যসেন হলে এক অছাত্রকে হলে রাখতে চার বৈধ শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে হলটির সদ্য সাবেক শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে।

এ ছাড়া, এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টটা থাকায় হল শাখা ছাত্রলীগের পাঁচ নেতার বিরুদ্ধেও অভিযোগ উঠেছে।

গতকাল মঙ্গলবার বিকালে সাড়ে তিনটা থেকে রাত আট’টা পর্যন্ত হলটির ৪৫০ নং কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে হলটির ৫৩২ নং কক্ষ থেকে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীদের ডেকে ফোন কেড়ে নিয়ে মারধর করেন। এরপর জোরপূর্বক মুচলেকা নিয়ে হল ছাড়া করা হয়, বলে অভিযোগ তোলেন ভুক্তভোগীরা।

এদিকে, বুধবার (২৪ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতিতে সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা। এর আগে তারা হলটির প্রাধ্যক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন তারা।

ভুক্তভোগীরা হলেন-বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থী আলম বাদশা, একই বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী লুৎফুর রহমান, মনোবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের আল আমীন ও একই সেশনের আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান। তারা সকলেই হলটির ৫৩২ নং কক্ষে থাকতেন।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, হলটির ৫৩২ নম্বর কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩-১৪ সেশনের দর্শন বিভাগের সুমন আহমেদ নামে এক অছাত্রকে ওই কক্ষে থাকতেন।

বিভিন্ন সময় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রুমের সকলকে মানসিক টর্চারের মধ্যে রাখত। সাম্প্রতিককালে কক্ষের অন্যান্য সদস্যের সাথে ঝামেলা বাঁধলে দেখে নেয়ার হুমকি দেন সুমন এবং ১২ ঘণ্টার পর হল ছাড়ার হুমকি দেন। এবং তখন বিষয়টি হলের হাউস টিউটরকে জানাই,পরে তাকে জানানো হয় আপনি যে সমস্যা করছেন একারণে আপনাকে হল ছেড়ে চলে যেতে হবে।

আর এ বিষয়টি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিয়াম রহমানকে জানাই সুমন। এর ভিত্তিতে গত মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স সংস্কৃত বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল আহাদের মাধ্যমে ওই রুমে অবস্থানরত সকল শিক্ষার্থীকে নিজ কক্ষে ডাকেন হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিয়াম রহমান। তারপর ৪৫০ নম্বর গেলে আমাদের মোবাইল কেড়ে নিয়ে ফেসবুক ঘাটাঘাটি করে তারা। এর এক পর্যায়ে সবাইকে আলাদা আলাদা ভাবে মারধর করে।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী আলম বাদশা বলেন, দফায় দফায় আমাদের সবাইকে মানসিকভাবে, শারীরিকভাবে কিল-ঘুষি দেয়া শুরু করে। এবং সবাইকে আলাদা আলাদাভাবে নিয়ে ওই রুমে সিয়াম রহমান তিনি আমাদের শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন।

এখন পর্যন্ত আমার পিঠে ব্যথা রয়েছে। এভাবে সবাইকে এক এক করে মারধর করেছেন। চড়-থাপ্পর লাথি এবং তার কথা কেন শুনিনি, সিনিয়রকে কেন বের করে দিতে চাই এগুলো কথা বারবার নিয়ে এনে তিনি আমাদের টর্চার করেছেন। সেখানে আমরা প্রায় তিনটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ছিলাম। শেষ পর্যায়ে এসে আমাদেরকে জোরপূর্বক মুচলেখা নিতে বাধ্য করে।

এ সময় আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান বলেন, প্রথমে সিয়াম ভাই আলম বাদশা ভাইকে দিয়ে মারধর শুরু করেন এবং আমাদের বলেন তোদের তো অবস্থা খারাপ; তোরা তো শিবির করিস। মোবাইলগুলো জমা নিয়ে ফেসবুকে ঘাটাঘাটি করে কিছুই পাইনি।

শুধু পদ্মা সেতু নিয়ে লুৎফরের ভাইয়ের একটি লজিক্যাল ফেসবুক পোস্ট পেয়েছেন। লুৎফর ভাই যতবার ফেসবুক পোস্টটি যতবার লজিং দিতে গেছেন, তিনি নিজের মতো ব্যাখা দিয়ে ততবার মারধর করেছেন। মারের ধরন এমন ছিল কাছে টেনে নিয়ে মাথার চুল ধরে, থাপ্পড়াচ্ছিলেন এবং সেখানে হাত দিয়ে যাচ্ছিল না। এর পরবর্তীতে বুকে লাথি দিয়ে অনেক দূরে চলে গেলে, আবার সেই জায়গায় এনে ফেলা হচ্ছিল।

তিনি আরও বলেন, পরে জোরপূর্বক আমাদের মুচলেকা নেওয়া হয়। হামিদ কারজাই নামে এক ভাই কাঠের বেত দিয়ে আমাকে আঘাত করেন। এ ছাড়া, যখন আমি মুচলেকা লিখতে চাচ্ছিলাম না, তখন সিয়াম ভাই এসে একটি মুচলেকার খসড়া দেয় এবং পালাক্রমে সবাই তা লিখে।

এদিকে, ভুক্তভোগীরা যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন তারা সকলেই হলটির ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। অভিযুক্তরা হলেন-হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হামিদ কারজাই, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ জামান অভি, আব্দুল আহাদ, আপ্যায়ন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম নীরব ও উপ আইন সম্পাদক মুহাম্মদ তালহা।

এ ব্যাপারে হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হামিদ কারজাই বলেন, এমন কিছুই ঘটে নি। যেহেতু আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি করি, সামনে হলের ক্যান্ডিডেট। তাই আমার ক্লিন ইমেজ নষ্ট করার জন্য আমার বিরুদ্ধে এমন মিথ্যা অভিযোগ ছড়ানো হচ্ছে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সিয়াম রহমান বলেন, ছাত্রলীগের নাম করে জোরপূর্বক একজনকে বের করে দিতে চাইলে আমি তাদের রুমে ডেকে কথা বলি। কেন ছাত্রলীগের নাম করে বের করে দিচ্ছে এবং বিভিন্ন সময় হলে মেহমান নিয়ে আসার বিষয়ে জানতে চাই। পরে তাদের ফেসবুকে পদ্মা সেতু নিয়ে ব্যঙ্গ করে পোস্ট দেখা যায়। আমি শুধুমাত্র একটা থাপ্পড় দিয়েছি শাসন করে। এর বাইরে কেউ হাত তুলেনি।

জোরপূর্বক মুচলেকার বিষয়ে তিনি বলেন, তাদেরকে আমি নিজেই হলে তুলেছি। তাদের মধ্যে তিন জন পদ্মা সেতু নিয়ে ব্যঙ্গ করার কারণে নিজ থেকেই হল থেকে বের হয়ে যাওয়ার কথা বলে। যাতে পুলিশি ঝামেলা বা কোনো ধরনের মারধরের শিকার না হয়। পরে স্বেচ্ছায় তারা লিখিত দেয় যে তাদেরকে আমরা বের করে দিই নাই। কিন্তু এখন তারা আমাদের নামে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে।

সার্বিক বিষয়ে হলটির প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন ভূঁইয়া বলেন, আজ দুপুরে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তার ভিত্তিতে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে হলের সিনিয়র হাউস টিউটর শহীদ কাজী এবং দুই ফ্লোরের দুই হাউস টিউটর মাহমুদুল হাসান ও আরিফুল ইসলামকে নিয়ে ওই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা