রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

২০২৫ সালে অচল হয়ে যাবে ২৪ কোটি কম্পিউটার!

ছবি সংগৃহীত

মাইক্রোসফটের সর্বশেষ সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১১ বাজারে আসার পর তুলনামূলক পুরোনো কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা কিছুটা নাখোশ। কারণ এই অপারেটিং সিস্টেম পুরোনো হার্ডওয়্যার সমর্থন করে না। ফলে তাদের উইন্ডোজ ১০–ই ভরসা।

২০২৫ সালের অক্টোবরে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট। তার মানে, এরপর থেকে পুরোনো কম্পিউটারগুলো ব্যবহার করা আর নিরাপদ থাকবে না। ফলে মাইক্রোসফটের এই সিদ্ধান্ত বৈশ্বিক পিসি নির্মাতাদের জন্য হার্ডওয়্যার আপগ্রেডের একটি বড় চক্র হতে যাচ্ছে। এতে নতুন বাণিজ্যের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

তবে সেই সঙ্গে বিপুল ইলেকট্রনিক বর্জ্যের ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে। প্রযুক্তি বাজার বিশ্লেষক সংস্থা ক্যানালিসের হিসাবে, উইন্ডোজ ১১-এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ার কারণে প্রায় ২৪ কোটি পিসি অব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠতে পারে। এই পরিস্থিতি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কারণ এর ফলে এই পুরোনো কম্পিউটারগুলোর বেশিরভাগই চলে যাবে ভাগাড়ে।

২০২১ সালের শেষ নাগাদ বাজারে আসে উইন্ডোজ ১১। নতুন সংস্করণের এই অপারেটিং সিস্টেম বাজারে কিন্তু নতুন পিসি বিক্রিতে তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। কারণ এটি সস্তা ও পুরোনো হার্ডওয়্যারের জন্য উপযুক্ত নয়।

এখন ২০২৫ সালের শেষ দিকে উইন্ডোজ ১০ সমর্থনের সমাপ্তি ঘটলে বর্তমান অস্থির পিসি বাজারের জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে যাচ্ছে। ব্যবহারকারীরা সিস্টেম আপগ্রেডে বাধ্য হবেন। সেই সঙ্গে উইন্ডোজ ১০ সমর্থন পর্যায়ক্রমে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিদ্যমান অসংখ্য ডিভাইসের ব্যবহারযোগ্যতা হারাতে পারে।

এই পরিবর্তনটি বাজার পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করবে। ক্যানালিস ২০২৪ সালে পিসি বাজারের ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। কারণ গ্রাহকেরা পুরোনো পিসি বাদ দিয়ে উইন্ডোজ ১১ এবং সম্ভাব্য উইন্ডোজ ১২ সমর্থনযোগ্য পিসি কিনবেন।

উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর জন্য অবশ্যই ৬৪ বিট প্রসেসর লাগে। মাইক্রোসফট ‘সমর্থিত সিপিইউ’ ছাড়া এই সিস্টেম ইনস্টল করা যায় না। এ ছাড়া ন্যূনতম ৪ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি স্টোরেজের পাশাপাশি ইউইএফআই ফার্মওয়্যারসহ পুরোনো বায়োসের (BIOS)পরিবর্তে সুরক্ষিত বুট সক্ষমতার মাদারবোর্ড প্রয়োজন হয়।

উন্নত নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন হলো টিপিএম ২.০। যেখানে উইন্ডোজ ১০ টিপিএম ১.২ সমর্থন করে। এ ছাড়া, উইন্ডোজ ১১-এর জন্য ডব্লিউডিডিএম ২.এক্স ড্রাইভারসহ ডিরেক্টএক্স ১২ সমর্থিত জিপিইউ লাগে। অনেক সিস্টেম এখনো সেকেলে সিপিইউয়ে চলে। এ ছাড়া ইউইএফআই-এর পরিবর্তে BIOS ব্যবহূত হচ্ছে কোনো সিকিউরবুট সমর্থন ছাড়াই।

ক্যানালিসের হিসাবে, বর্তমানে ২৪ কোটি পিসি উইন্ডোজ ১১-এর প্রয়োজনীয়তাগুলো পূরণ করে না। ফলে ২০২৫ সালের ১৪ অক্টোবর উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন বন্ধ হয়ে গেলে এসব পিসি আর ব্যবহারযোগ্য থাকবে না।

এই উদ্বেগের প্রতিক্রিয়া হিসেবে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০-এর জন্য বর্ধিত নিরাপত্তা হালনাগাদ সুবিধা ঘোষণা করেছে। তবে টাকার বিনিময়ে ২০২৮ সাল পর্যন্ত এই সুবিধা পাওয়া যাবে। উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮.১-এর জন্যও একই পদক্ষেপ নিয়েছিল মাইক্রোসফট। তবে হালনাগাদের সম্ভাব্য ব্যয় অনেক ব্যবহারকারীকেই ডিভাইস আপগ্রেডে উত্সাহিত করতে পারে।

ফলে ২০২৫ সালে বিপুল ইলেকট্রনিক বর্জ্যের সংকট তৈরির আশঙ্কা থাকছেই। ক্যানালিস বলছে, ই-বর্জ্য কমানোর জন্য বেশি স্থায়িত্বের, মেরামতযোগ্য এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য ডিভাইস ও সফটওয়্যার তৈরির ওপর জোর দেওয়া দরকার। দীর্ঘমেয়াদি সফটওয়্যার সমর্থনের সঙ্গে মিলিত এই পদ্ধতি প্রযুক্তি খাতে আরো টেকসই এবং চক্রাকার অর্থনীতিকে উত্সাহিত করে ডিভাইসগুলোর ব্যবহারযোগ্য আয়ু উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো যেতে পারে।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি’র সভাপতি ও জাতীয় পার্টি’র নেতা আব্দুল মান্নানকে গণধোলাই এর শিকার হয়েছেন। রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে তাকে গণধোলাই দিয়ে সতীহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকায় আটকে রাখেন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মান্নান উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মান্দা উপজেলা জাতীয়পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

গ্রাহকদের অভিযোগ, বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে এফডিআরের নামে আমানত সংগ্রহ করেন আব্দুল মান্নান ও ওই সমবায় সমিতির সম্পাদক শাহিন আক্তার মিঠু। শুরুর দিকে মুনাফার টাকা দিলেও বেশ কিছুদিন টালবাহানা করেন তারা। এ অবস্থায় আমানতের টাকা ফেরতের জন্য চাপ দিলে সমিতির সাইনবোর্ড গুটিয়ে নিয়ে সটকে পড়ার পাঁয়তারা করেন তারা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক লাখপতি অফারে আমানতের নামে শতাধিক গ্রাহকের কাছ থেকে দুই কোটি ৩৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করেন। প্রত্যেক মাসে এক লাখ টাকায় দুই হাজার টাকা করে মুনাফা দেওয়ার চুক্তি ছিল। প্রথমদিকে সঠিকভাবে মুনাফার টাকা পরিশোধ করা হলেও গত ছয় মাস ধরে টালবাহানা শুরু করেন তারা।

গ্রাহক ফারমিন আক্তার বলেন, ‘বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে ওই সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা নেয়। গত দেড় বছর ধরে মুনাফা দিচ্ছেন না। আমানতের টাকা ফেরত দিতেও টালবাহানা করছে তিনি।’

আরেক গ্রাহক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এক লাখ টাকায় মাসিক দুই হাজার টাকা মুনাফা দেওয়ার অঙ্গীকারে আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
সঠিকভাবে কয়েক মাস মুনাফা পেয়েছি। বর্তমানে সংস্থার লোকজন কার্যক্রম গুটিয়ে আত্মগোপনে আছেন। রবিবার সকালে আব্দুল মান্নানকে পেয়ে গ্রাহকরা আটকিয়ে গণধোলাই দেয়।’

সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া টাকা মাঠেই পড়ে আছে। যারা সংস্থার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে তারা টাকা ফেরত দিচ্ছে না। মাঠ থেকে টাকা উঠানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। টাকাগুলো উঠে এলেই গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

স্থানীয় গনেশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে গ্রাহকরা আমানতের টাকা ফেরতের জন্য আমার কাছে অভিযোগ দিয়ে আসছিল। পর্যায়ক্রমে টাকা ফেরতের অঙ্গীকারও করেছিলেন সংস্থার সভাপতি ও জাতীয় পার্টির নেতা। এ অবস্থায় আজ তাকে ধরে গণধোলাই দেয় গ্রাহকরা।’

মান্দা উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আব্দুর রশীদ বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় গ্রাহকের টাকা আটকে রাখা সঠিক হয়নি। আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া গ্রাহকের ন্যায্য অধিকার।’

এ প্রসঙ্গে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি। তবে,অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এরই ধারাবাহিকতায়, ভারতের বিজেপি সংসদ সদস্য নিশিকান্ত দুবে বাংলাদেশকেও পানি সরবরাহ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এক প্রতিবেদনে জানায়, পেহেলগাম হামলার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এ সময়ে, নিশিকান্ত দুবে বাংলাদেশের পানি সরবরাহও বন্ধ করার দাবি তুলেছেন এবং ১৯৯৬ সালের গঙ্গা পানি চুক্তিকে ‘ভুল সিদ্ধান্ত’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, এই চুক্তি ছিল কংগ্রেস সরকারের একটি ভুল সিদ্ধান্ত, যা এখন সংশোধন করার সময় এসেছে।

দুবে আরও দাবি করেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে লস্কর-ই-তৈয়বার সম্পর্ক রয়েছে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক রোধ করতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত আরও সুরক্ষিত করার প্রয়োজন। তিনি উল্লেখ করেন, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগে দেওয়া বক্তব্যের কথা, যেখানে তারা বাংলাদেশকে পানি সরবরাহ বন্ধ করার পক্ষে কথা বলেছেন।

পেহেলগাম হামলার পর ভারত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যার মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করা, পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ভিসা বাতিল, বাণিজ্য স্থগিত করা এবং বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা অন্তর্ভুক্ত। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান ভারতীয়দের জন্য ভিসা বন্ধ করেছে এবং ভারতীয় বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ