রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এবার স্মার্টফোনের সঙ্গে জোট বাঁধতে যাচ্ছে ক্যানন

নাহ খুব একটা অবাক লাগছে না তাইতো? এ আর নতুন কি? বিশ্ববিখ্যাত প্রায় সব ক্যামেরা কোম্পানিই তো ইতোমধ্যে স্মার্টফোনের সঙ্গে জোট বেঁধেছে, সে তুলনায় ক্যানন তো বেশ দেরিই করে ফেলল। নেট দুনিয়ায় খবর ছড়িয়েছে স্মার্টফোন নির্মাণকারী অংশীদার খুঁজছে জাপানের বিখ্যাত ক্যামেরা ক্যামেরা নির্মাণকারী কোম্পানি ক্যানন। চীনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মাইক্রো ব্লগিং সাইট সিনা উইবো থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বিশ্বের সবচেয়ে সেরা ক্যামেরা নির্মাণকারী কোম্পানি সুইডেনের হেসেলব্লেড, জার্মানির লেইকা ও জেসিস ইতোমধ্যেই স্মার্টফোনের জন্য ক্যামেরা ও লেন্স এর উন্নয়ন সাধন করে বাজারে হইচই ফেলে দিয়েছে এবং অংশীদার হিসেবে বেশ পাকাপোক্ত অবস্থান গড়ে নিয়েছে।

হেসেলব্লেড এর সঙ্গে অংশীদারিত্বে গিয়েছে চায়নার বিখ্যাত টেক জায়ান্ট বিবিকে ইলেক্ট্রনিক্স এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান অপ্পো ও ওয়ান প্লাস। জেসিস এর সঙ্গে অংশীদারিত্বে গিয়েছে বিবিকে'র অপর প্রতিষ্ঠান ভিভো আর লেইকার সঙ্গে শাওমি।

বাকি থাকল অ্যাপল, স্যামসাং, হুয়াওয়ে, আসুস, গুগল, রিয়েলমি, অনর, সনি, মটোরলা, নকিয়া, এইচটিসি, জেডটিই, লেনোভো আর টেকনো। যারা এখনো কোনো ক্যামেরা কোম্পানির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়নি।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে ক্যাননের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যাবে কে। কার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। কোম্পানি গুলোর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে একটা সংক্ষিপ্ত তালিকা করা যেতে পারে।

প্রথমত অ্যাপল, স্যামসাং, সনি আর গুগল। এ কোম্পানিগুলো আসলে কারও সঙ্গে অংশীদারিত্বে যেতে চায় না। প্রয়োজন পড়লে নিজেরা নতুনভাবে গবেষণা করবে কিন্তু দ্বিতীয় কোনো পক্ষকে দায়িত্ব দিবেনা অথবা দায়িত্ব দিলেও স্বীকৃতি দিবেনা। সেক্ষেত্রে বলাই যায় এরা ক্যাননের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যাবে না। আবার সনির তো নিজস্ব ক্যামেরা রয়েছেই, বরং সনি পারলে ক্যাননকে কিনে নিতে চাইবে। তাই সনির কোনো সম্ভাবনাই নেই অংশীদারিত্বে যাওয়ার।

আসুস, লেনোভো আর জেডটি এরা আসলে গেমিং স্মার্টফোন হিসেবে বাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বেশি। তারা হলো গেমিং স্মার্টফোন লিজেন্ড। তাই গেমিং স্মার্টফোন প্রতিযোগিতায় তারা যতটা মনযোগী বা আগ্রহী ক্যামেরা ফোন সম্পর্কে ততটা নয়। ক্যামেরা ফোনে প্রাধান্য দিলে তারা আরও আগেই অংশীদারিত্বে যেতে পারত। তাই বলা যায় তারাও এখন ক্যাননের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যাবে না।

ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত কোম্পানি নকিয়া আর বিশ্বের প্রথম অ্যান্ড্রোয়েড স্মার্টফোন নির্মাতা এইচটিসি। তারা বিশ্ব বাজারের প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে কালের অতলে হারিয়ে গিয়েছিল। এইচটিসি কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা করলেও, নকিয়া এখনো পারেনি। তারা এখন যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তাতে তাদের পক্ষে নতুন কোনো অংশীদারিত্বে যাওয়া সম্ভব হবে বলে মনে হয় না।

গুগল থেকে ছিটকে যাওয়ার পর থেকে বাজারে বেশ পিছিয়ে পড়েছে চীনের বহুজাতিক কোম্পানি হুয়াওয়ে। তবে তারা যে ধরনের স্মার্টফোন বাজারজাত করছে তাতে তাদের এই অংশীদারিত্বে যাওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অনর একসময় হুয়াওয়ের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান থাকলেও এখন আর নেই তাই অনরের বিষয়টি একেবারেই অনিশ্চিত। আর আমেরিকার মটোরলা বেশ কিছু ক্লাসিক স্মার্টফোন বাজারে ছাড়লেও খুব একটা আলোচনায় নেই। আর এসব ব্র্যান্ডিং বা অংশীদারিত্ব নিয়ে তাদের খুব একটা মাথাব্যথা আছে বলেও মনে হয় না। তবে টেকনো দক্ষিণ এশিয়ায় দিন দিন বেশ শক্তিশালী হয়ে উঠলেও এখনই তারা এমন কোনো পদক্ষেপ নিবে বলে মনে হয় না।

সবশেষে বিবিকে ইলেক্ট্রনিক্স এর রিয়েলমি। রিয়েলমি এখন বাজার কাঁপাচ্ছে। বিশেষ করে এশিয়া মহাদেশে সর্বাধিক বিক্রয় হওয়া ফোনগুলোর একটি। ক্যানন যদি প্রস্তাব দেয় তাহলে রিয়েলমি সে সুযোগ ছেড়ে দিবে বলে মনে হয় না। আর বিবিকে ইলেক্ট্রনিক্স এর অন্যান্য অঙ্গসংগঠন ভিভো, অপ্পো, ওয়ানপ্লাস এর ধারাবাহিকতার দিকে তাকালে বলা যায় তারা এ সুযোগ লুফে নিবে। আর যেহেতু ক্যাননের অংশীদার বিষয়ের খবরটার উৎপত্তি চায়না থেকে তাই ঘুরে ফিরে দৃষ্টি সবার আগে রিয়েলমির দিকেই যাচ্ছে।

তবে বাণিজ্যিক জগতে কোনো সম্ভাবনাকেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যে কোনো মুহুর্তে গল্পের যে কোনো পটভূমি পরিবর্তন হতে পারে। তাই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। আসল খবর জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে ক্যাননের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পর্যন্ত।

/এএস

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি’র সভাপতি ও জাতীয় পার্টি’র নেতা আব্দুল মান্নানকে গণধোলাই এর শিকার হয়েছেন। রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে তাকে গণধোলাই দিয়ে সতীহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকায় আটকে রাখেন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মান্নান উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মান্দা উপজেলা জাতীয়পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

গ্রাহকদের অভিযোগ, বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে এফডিআরের নামে আমানত সংগ্রহ করেন আব্দুল মান্নান ও ওই সমবায় সমিতির সম্পাদক শাহিন আক্তার মিঠু। শুরুর দিকে মুনাফার টাকা দিলেও বেশ কিছুদিন টালবাহানা করেন তারা। এ অবস্থায় আমানতের টাকা ফেরতের জন্য চাপ দিলে সমিতির সাইনবোর্ড গুটিয়ে নিয়ে সটকে পড়ার পাঁয়তারা করেন তারা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক লাখপতি অফারে আমানতের নামে শতাধিক গ্রাহকের কাছ থেকে দুই কোটি ৩৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করেন। প্রত্যেক মাসে এক লাখ টাকায় দুই হাজার টাকা করে মুনাফা দেওয়ার চুক্তি ছিল। প্রথমদিকে সঠিকভাবে মুনাফার টাকা পরিশোধ করা হলেও গত ছয় মাস ধরে টালবাহানা শুরু করেন তারা।

গ্রাহক ফারমিন আক্তার বলেন, ‘বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে ওই সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা নেয়। গত দেড় বছর ধরে মুনাফা দিচ্ছেন না। আমানতের টাকা ফেরত দিতেও টালবাহানা করছে তিনি।’

আরেক গ্রাহক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এক লাখ টাকায় মাসিক দুই হাজার টাকা মুনাফা দেওয়ার অঙ্গীকারে আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
সঠিকভাবে কয়েক মাস মুনাফা পেয়েছি। বর্তমানে সংস্থার লোকজন কার্যক্রম গুটিয়ে আত্মগোপনে আছেন। রবিবার সকালে আব্দুল মান্নানকে পেয়ে গ্রাহকরা আটকিয়ে গণধোলাই দেয়।’

সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া টাকা মাঠেই পড়ে আছে। যারা সংস্থার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে তারা টাকা ফেরত দিচ্ছে না। মাঠ থেকে টাকা উঠানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। টাকাগুলো উঠে এলেই গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

স্থানীয় গনেশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে গ্রাহকরা আমানতের টাকা ফেরতের জন্য আমার কাছে অভিযোগ দিয়ে আসছিল। পর্যায়ক্রমে টাকা ফেরতের অঙ্গীকারও করেছিলেন সংস্থার সভাপতি ও জাতীয় পার্টির নেতা। এ অবস্থায় আজ তাকে ধরে গণধোলাই দেয় গ্রাহকরা।’

মান্দা উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আব্দুর রশীদ বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় গ্রাহকের টাকা আটকে রাখা সঠিক হয়নি। আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া গ্রাহকের ন্যায্য অধিকার।’

এ প্রসঙ্গে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি। তবে,অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এরই ধারাবাহিকতায়, ভারতের বিজেপি সংসদ সদস্য নিশিকান্ত দুবে বাংলাদেশকেও পানি সরবরাহ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এক প্রতিবেদনে জানায়, পেহেলগাম হামলার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এ সময়ে, নিশিকান্ত দুবে বাংলাদেশের পানি সরবরাহও বন্ধ করার দাবি তুলেছেন এবং ১৯৯৬ সালের গঙ্গা পানি চুক্তিকে ‘ভুল সিদ্ধান্ত’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, এই চুক্তি ছিল কংগ্রেস সরকারের একটি ভুল সিদ্ধান্ত, যা এখন সংশোধন করার সময় এসেছে।

দুবে আরও দাবি করেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে লস্কর-ই-তৈয়বার সম্পর্ক রয়েছে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক রোধ করতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত আরও সুরক্ষিত করার প্রয়োজন। তিনি উল্লেখ করেন, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগে দেওয়া বক্তব্যের কথা, যেখানে তারা বাংলাদেশকে পানি সরবরাহ বন্ধ করার পক্ষে কথা বলেছেন।

পেহেলগাম হামলার পর ভারত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যার মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করা, পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ভিসা বাতিল, বাণিজ্য স্থগিত করা এবং বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা অন্তর্ভুক্ত। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান ভারতীয়দের জন্য ভিসা বন্ধ করেছে এবং ভারতীয় বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ