রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শিক্ষার্থীকে পরকীয়ার প্রস্তাব ঢাবি শিক্ষকের

‘আপনার স্বামী আর্মিতে, আমার স্ত্রীও ডাক্তার’

ছবি: সংগৃহীত

নারী কেলেঙ্কারি, পরকীয়া, শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, কুৎসা রটানো, অপেশাদার আচরণসহ নানা অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ব্যাংকিং এন্ড ইনসুরেন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক খালেদ বিন আমিরের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাকে শিক্ষকতার পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে আন্দোলনে রয়েছেন বিভাগটির সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এছাড়া স্মারকলিপির দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের।

স্মারকলিপিতে বিভাগটির সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলছে, শিক্ষক খালেদ বিন আমির বিশ্ববিদ্যালয় বহির্ভূত নারী কেলেঙ্কারি, অনুষদের অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের হেনস্তা, বিভাগের নারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তা, অযাচিত কটূক্তি, বিভাগের নারী সহকর্মীর নামে ছাত্রদের সামনে কটূক্তি, সহকর্মীদের নামে কুৎসা রটানো, পাঠদানে অপারগতা, অপেশাদার আচরণ করেছেন। ইতোমধ্যে এই বিষয়ক যথেষ্ট প্রমাণাদি সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব অপরাধের দায়ে শিক্ষকতার পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগের আবেদনপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, আমরা বিভাগে অভিযোগ প্রমানাদিসহ ২৭ আগস্ট স্মারকলিপি দিয়েছিলাম। এর আগে ২৫ আগস্ট বিভাগকে ৩ কার্যদিবসের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য, কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোনো দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তারপর ২৮ আগস্ট থেকে অভিযুক্তের পদত্যাগের দাবিতে আমরা সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দিই।

‘‘আমরা এই কর্মসূচি ২ দিন পালন করি। এরপর ৩১ আগস্ট পুনরায় অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা বিভাগ ঘেরাও ও অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেই। ওইদিন আমরা বিভাগ থেকে কেনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না সেই মর্মে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। তখন সেখানে উপস্থিত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সহকারী প্রক্টর। তারা ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করে অভিযোগগুলো নিয়ে কাজ করার আশ্বাস দেন। তবে ৭ দিন পার হয়ে গেলেও তার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হলে তারা ফের আন্দোলন করবেন বলে জানিয়েছে।’’

বিভাগটির সাবেক এক নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তার প্রমাণাদি গণমাধ্যমকে দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

পরকীয়ার প্রস্তাবে ওই ছাত্রীকে খালেদ বিন আমির তখন বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক থাকাকালীন তিনি আমার সাথে এবং অন্যান্য অনেক সিনিয়রদের সাথে একই কাজ করেছিলেন। সেজন্য আমার তাঁকে ব্লক করতে হয়েছিল। ‘‘তিনি বলতেন—আপনার স্বামী তো আর্মি তে, ওরা তো টাইম দিতে পারে না, আমার বউও ডাক্তার, আমাকে টাইম দিতে পার না।’’ তিনি প্রায় সরাসরি আমাকে পরকীয়া এবং সাক্ষাতের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। অসহ্য লোক একটা।’

বিভাগ তথ্য বলছে, শিক্ষার্থীদের অশালীন মন্তব্য করে বিব্রত করাই যেন ঢাবির এই শিক্ষকের কাজ। বিশেষত নারী শিক্ষার্থীদের তার কাছে বিব্রত হতে হয় ব্যাপকভাবে।

এ নিয়ে নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বিভাগটির এক ছাত্রী বলেন, একদিন খালেদ বিন আমির স্যার অনলাইনে বিজনেস ম্যাথের এক ক্লাসে শিক্ষার্থীদেরকে ক্যামেরা অন করতে বলেন। একেবারে ভোরে ক্লাস হওয়াতে শিক্ষার্থীরা অপ্রস্তুত থাকায় অনেকেই ক্যামেরা অন করতে ব্যর্থ হয়। ফলে ড. আমির মন্তব্য করে বসেন, ‘তোরা কীভাবে ক্যামেরা অন করবি, তোরা তো কম্বলের নিচে নগ্ন হয়ে শুয়ে থাকিস।’ ফলে সেই দিনের ক্লাসে অধিকাংশ নারী শিক্ষার্থী লিভ নিতে বাধ্য হন।

এছাড়া তার কবল থেকে রক্ষা পায়নি ধর্মীয় কারণে পর্দা করা নারী শিক্ষার্থীরাও। পর্দা করে আসা এক নারী শিক্ষার্থীকে তিনি বলেন, পর্দা করছেন কিন্তু আপনার বয়ফ্রেন্ড কি জানে? আপনি কি বয়ফ্রেন্ডকে দেখানোর জন্য পর্দা করেছেন! আমি তো জানি টিএসসি তে আপনারা পর্দাও করেন। আবার বয়ফ্রেন্ডের সাথে কি কি যেন করেন। এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী একজন।

এছাড়াও বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্র বলেন, খালেদ বিন আমির স্যার তো ওনার ওয়াইফ নিয়েও বাজে মন্তব্য করতে পিছপা হননি। উনি উনার স্ত্রীকে নিয়েও ক্লাসে বাজে মন্তব্য করেন। উনি বলেন, উনার ওয়াইফ নাকি অনেক বোরিং। তার চাইতে ওনার এক্স গার্লফ্রেন্ড অনেক ভালো ছিল। এছাড়া শিক্ষার্থীদের সাথে খারাপ ব্যবহার এবং ফেল করানোর ব্যাপক অভিযোগ রয়েছে এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে চলতি মাসের ১ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের শিক্ষার্থীরা তার চাকুরিচ্যুতির দাবিতে ব্যাপক মিছিল এবং শোডাউন করে।

বিষয়টি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, শিক্ষার্থীরা আমাদের কাছে স্মারকলিপি জমা দিলে আমরা চেয়ারম্যানকে অবগত করব সমাধান করার জন্য। চেয়ারম্যান বিষয়টি সমাধান করতে না পারলে ডিন মহোদয়কে আমরা জানাবো। সেখানে আমরা একটা ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করব, সেখানে থাকবে আইন বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং প্রক্টরিয়াল টিমের একজন সদস্য। এর পরেও না হলে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের নিকট স্মারকলিপি হস্তান্তর করবো।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যাংকিং এন্ড ইনসুরেন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাসিনা শেখ বলেন, আমরা শিক্ষকরা সবাই মিলে ছাত্রদের বক্তব্য শুনেছি। তাদের বুঝিয়েছি যে বিভাগীয় পর্যায়ে একজন শিক্ষকের ‘পদত্যাগ’ আমাদের সামর্থ্যের বাইরে। শিক্ষার্থীরা তখন সহায়ক নথিসহ আমাদের আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠায়। আমরা আমাদের সমন্বয় ও উন্নয়ন কমিটিতে আলোচনা করেছি এবং মাননীয় ভিসি স্যারের কাছে পাঠিয়েছি।

যা হোক, প্রক্টর স্যারের নির্দেশে, আমরা শিক্ষার্থীদের সাথে আরেকটি বৈঠকের ব্যবস্থা করেছি যেখানে আমাদের অনুষদের ডিন স্যার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ স্যার আমাদের শিক্ষকদের সামনে শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেছেন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি গঠনের আশা নিয়ে সভা শেষ হয়। অবশেষে, বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে একটি কমিটি গঠন করা হয় যাতে এই ধরনের তদন্তের সময় শিক্ষককে কোনো একাডেমিক বা প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হয়—জানান অধ্যাপক ড. হাসিনা শেখ।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক খালিদ বিন আমিরের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক