রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার ব্যতীত মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা অসম্ভব

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মানবাধিকার অবিচ্ছেদ্য বাঁধনে বাঁধা।বাংলাদেশ যখন মুক্তিযুদ্ধের রক্তক্ষয়ী অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল; গণহত্যায় যখন লাখ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছিল; মুজিবনগর সরকার তখন স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করে। এই ঘোষণাপত্রে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করা হয়।

তা ছাড়া এ ঘোষণাপত্রে 'আইনানুগ ও নিয়মতান্ত্রিক সরকার' প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকারও করা হয়েছিল। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করার মাধ্যমে বাংলাদেশে ‘আইনানুগ ও নিয়মতান্ত্রিক সরকার’ প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা দীর্ঘ সময়ের জন্য রুদ্ধ রাখা হয়। সাম্যের বদলে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয়। মানবিক মর্যাদা হয় ভূলুণ্ঠিত। সামাজিক ন্যায়বিচারের জায়গা হয় ভাগাড়ে। সার্বিকভাবে বাংলাদেশে নেমে আসে মানবাধিকারবিরোধী দীর্ঘ তমসা। মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার এবং আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার অবিভাজ্যরূপে ছিল। পরে ১৯৬৬ সালে আন্তর্জাতিক রাজনীতির চাপে ইউডিএইচআরের অধিকারগুলোকে আইসিসিপিআর ও আইসিইএসপিআর নামে দুটি আলাদা দলিলে ভাগ করা হয়। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এই বিভাজনকে স্বীকার করেনি। আদি ইউডিএইচআরের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তারা ঘোষণা করেছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের অমোঘ বাণী।

গণতন্ত্রের জন্য মানবাধিকার দরকার। মানবাধিকারের জন্য গণতন্ত্র দরকার। বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে ব্যাপকভাবে মানবাধিকার লুণ্ঠিত হচ্ছে। পুলিশ হেফাজতে মানুষ মারা যাচ্ছে যা সুস্পষ্টভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন।পুলিশ কাস্টোডিতে আসামী মৃত্যুর ঘটনাগুলি খুবই স্পর্শকাতর ও নৈতিকতা বিরোধী যা আজকাল নিয়মিত ঘটছে দেখা যাচ্ছে। এ বিষয়ে অর্থাৎমানবাধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রকাশ করা বার্ষিক প্রতিবেদনটি ২০২২ সালের পরিস্থিতির উপর হলেও বিস্ময়করভাবে তাতে বাংলাদেশের ২০১৮ সালের নির্বাচনের বিষয়টি টেনে আনা হয়েছে। বিষয়টি ২০১৮ বা ২০১৯ সালের প্রতিবেদনে প্রাসঙ্গিক হতে পারত। সে সময়ে বিষয়গুলো প্রকাশ না করে, প্রায় চার বছর পর আরেকটি জাতীয় নির্বাচনের কয়েক মাস আগে প্রকাশ করার বিষয়টি স্বভাবতই প্রশ্নের সৃষ্টি করে। হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু নিয়ে প্রতিবেদনটিতে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২২ সালে হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা গত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ নিয়ে এই প্রতিবেদনে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।

সম্প্রতি প্রকাশিত খবরে জানা যায়, সরকারের পক্ষ থেকে এই আইনটির আপত্তিকর ধারা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মার্কিন এই প্রতিবেদনে গুম বিষয়ে বাংলাদেশের দুটি মানবাধিকার সংগঠনের বরাত দেওয়া হয়েছে, যাদের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।অন্যদিকে আমরা আরও দেখেছি, সম্প্রতি র‌্যাব হেফাজতে এক নারীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার দ্রুত, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তির দাবি করছি। আমাদের মনে রাখা উচিত হবে যে, নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার ব্যতীত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়- এটি চিরন্তন সত্য।পাকিস্তান ও বাংলাদেশ আমলে দীর্ঘ সময় বাংলাদেশের নাগরিকরা সামরিক স্বৈরাচারী শাসনের অধীনে থাকায় গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল থেকে গেছে । অন্যদিকে শিক্ষিত ও সচেতন নাগরিক সমাজ না থাকলেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যায় না। অর্থাৎ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নাগরিকদের মধ্যে শিক্ষা ও অন্যান্য আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকারও সমভাবে বাস্তবায়ন করতে হয়। আদিতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই ছিল এই অবিভাজ্য ও অবিচ্ছেদ্য মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে তার সংহতির স্বার্থে প্রতিষ্ঠাকালীন আদর্শধারণ, লালন, প্রচার ও প্রতিষ্ঠা করতেই হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মানবাধিকার অচ্ছেদ্য বাঁধনে বাঁধা উল্লিখিত কারণে বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশকে বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে হবে।

অর্থনৈতিক উন্নয়ন ব্যতিরেকে আমরা মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারব না। সে জন্য বাংলাদেশকে তার সব উন্নয়ন সহযোগীর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। তা ছাড়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। বিভিন্ন রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নীতি বিশ্ব নাগরিকদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। পরিশেষে বলতে হয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করতে হলে সব অংশীজনকে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে হবে। সরকারের ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়াটা দরকার, তেমনি সরকারের সাফল্যের স্বীকৃতিও থাকা প্রয়োজন। একইভাবে শুধু নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার নয়; আর্থসামাজিক, সাংস্কৃতিক অধিকারসহ সব ধরনের মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার হতে হবে। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে হবে। এসব অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলস কাজ করতে হবে। পরিবেশগত অধিকারও মানবাধিকার; একেকটি জনগোষ্ঠীর অধিকার। এই অধিকার প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে হবে।

ড. মিজানুর রহমান: সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক