রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বিভ্রান্তি কতটা যৌক্তিক

মানবাধিকার আন্দোলনের ফসল যে বাংলাদেশ, সেখানে মানবাধিকার পরিস্থিতি কেমন, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখাটাই নাগরিক সমাজের কাজ। আমরা বাংলাদেশের বর্তমান মানবাধিকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখব।

২০২২ সালের মানবাধিকার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার আগে মানবাধিকারের ধারণার গোড়ার কিছু কথা আলাপ সেরে নেওয়া যাক। ১৯৭৭ সালে কারেল ভাসেক মানবাধিকারকে তিনটি প্রজন্মে ভাগ করেন। ফরাসি বিপ্লবের স্লোগান দিয়ে এই তিন প্রজন্মকে চিহ্নিত করা হয়। ফরাসি বিপ্লবে ‘স্বাধীনতা, সাম্য, ভ্রাতৃত্বের স্লোগান তোলা হয়েছিল। প্রথম প্রজন্মের অধিকার হিসেবে স্বাধীনতাসম্পর্কিত নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারকে চিহ্নিত করা হয়। আর্থসামাজিক সমতাসম্পর্কিত অধিকারগুলোকে দ্বিতীয় প্রজন্মের অধিকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সবশেষে জাতিগত আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার, পরিবেশগত অধিকার ইত্যাদিকে তৃতীয় প্রজন্মের ভ্রাতৃত্ব-সম্পর্কিত অধিকার হিসেবে চিত্রিত করা হয়।

অনেকেই মানবাধিকারের এই বিভাজনকে স্বীকার করতে চান না। ১৯৯৩ সালে ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন হিউম্যান রাইটস আয়োজন উপলক্ষে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে একটি প্রস্তাব (৪৫/১৫৫) গৃহীত হয়। এই দলিলের প্রস্তাবনার ২য় অনুচ্ছেদে ঘোষণা করা হয় যে, ‘সব মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতাগুলো অবিভাজ্য এবং পরস্পর সম্পর্কিত’। যেমন, শিক্ষার অধিকার না থাকলে এবং ফেসবুক ব্যবহারের সুযোগ না থাকলে মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা অনেকটাই অর্থহীন হয়ে পড়ে। আবার, ধরুন, যখন শিক্ষার অধিকার দেওয়া হয়, কিন্তু তথ্য পাওয়ার অধিকার থাকে না বা সরকারের গঠনমূলক সমালোচনার সুযোগ থাকে না, তখন শিক্ষার অধিকার সমাজ ও রাষ্ট্রের খুব বেশি মঙ্গল সাধন করতে পারে না।

পরিশেষে, অমর্ত্য সেনের ক্যাপাবিলিটি অ্যাপ্রোচের আলোকে বলতে হয়, নাগরিকের স্বাধীন জীবনের লক্ষ্য পূরণে তার অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনমানের যে উন্নয়ন বাংলাদেশ ঘটিয়েছে, তা অব্যাহত রাখতে হবে। পাশাপাশি, এই উন্নয়ন সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারকে আরও প্রসারিত করতে হবে। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের কিছু ধারা নিয়ে নাগরিক সমাজের অনেকে আপত্তি তুলেছেন। আইনমন্ত্রী সেসব সংশোধনের ওয়াদা করেছেন। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, এ বছর এই আইনে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে।

অমর্ত্য সেন তার বিখ্যাত বই ডেভেলপমেন্ট অ্যাজ ফ্রিডম-এ (১৯৯৯) লিখেছেন, ক্যাপাবিলিটি অ্যাপ্রোচে স্বাধীনতার বিস্তৃতি একই সঙ্গে প্রাথমিক লক্ষ্য এবং মানব উন্নয়নের প্রধান উপায়। সুতরাং বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৫-তে বর্ণিত মৌলিক চাহিদাগুলো মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত না হলেও অনুচ্ছেদ ৮ অনুযায়ী এ সব চাহিদা পূরণ ‘রাষ্ট্র ও নাগরিকদের কার্যের ভিত্তি’ হবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যকে যত দ্রুত সম্ভব অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। যতক্ষণ না তা অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হচ্ছে, ততক্ষণ রাষ্ট্রের নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নেই। বাংলাদেশ নিষ্ক্রিয় হয়ে বসেও নেই।

প্রাথমিক শিক্ষা প্রায় সব শিশুর দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। মাধ্যমিক শিক্ষায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনা হয়েছে। শিক্ষাবিদদের অনেক দিনের দাবি ছিল একমুখী শিক্ষার। অবশেষে তা পূরণ হচ্ছে। ২০২২ সালে প্রায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী প্রায় ৩৫ কোটি বই পেয়েছে। এ বছর শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৯ লাখ, যারা বিগত বছরের চেয়ে বেশি বই পাবেন। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। দারিদ্র্য দূরীকরণে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে, শিক্ষা, শিক্ষায় লিঙ্গসমতা আনয়নে, শিশুমৃত্যু এবং মাতৃমৃত্যুর হার কমানো, ব্যাপক টিকা প্রদান ও ছোঁয়াচে রোগ প্রতিরোধে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় অগ্রগতি লাভ করেছে। বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। পরিবেশগত অধিকার রক্ষায় ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে এবং ক্ষতিপূরণে বাংলাদেশকে সোচ্চার ভূমিকা রাখতে দেখা যাচ্ছে। এ ভূমিকা আরও জোরদার করতে হবে।

নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের গুরুত্ব একবিন্দু না কমিয়েও বলা যায়, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের অধিকার ছাড়া একটি সক্রিয় ও সৃজনশীল নাগরিক সমাজের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। শিক্ষার অন্যতম অনুষঙ্গ দেশপ্রেম—দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা। এই শর্তকে উপেক্ষা করে বাকস্বাধীনতার চর্চা করা সম্ভব কি না, সেটি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। তবে সার্বিকভাবে বাংলাদেশে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার আরও প্রসারিত হোক এ আকাঙ্ক্ষা সব নাগরিকের। বিগত বছরে বিএনপি ১০টি বিভাগীয় সম্মেলন করেছে।

সংবিধানে প্রদত্ত রাজনৈতিক অধিকারগুলো তারা উপভোগ করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে, দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তারা গঠনমূলক রাজনীতি করবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এর বিকল্প নেই। এর অন্যথা হলে, বিদেশি রাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবে। এর কিছু উদাহরণ ইতোমধ্যে আমরা দেখেছি, যা অনভিপ্রেত। আমরা নাগরিক ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তর্কবিতর্ক দেখতে চাই, বিভাজন নয়, দেশমাতৃকার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা তো নয়ই। তা ছাড়া দেশের জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে সংখ্যালঘু কমিশনের ওয়াদা করেছে। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, তারা তাদের কথা রাখবে। আশা করি, অন্যান্য রাজনৈতিক দলও সরকারকে এ ব্যাপারে সমর্থন দেবে এবং জনগণের মধ্যে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেবে।

ড. মিজানুর রহমান: সাবেক চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন

আরএ/

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় সেলফি তোলার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক তরুণ ও এক তরুণী প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উত্তরা পূর্ব থানার ৮ নম্বর সেক্টরের শেষ প্রান্তের রেলক্রসিং এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে তরুণ-তরুণী রেললাইন দিয়ে হাঁটছিলেন এবং সেলফি তুলছিলেন। এ সময় ঢাকাগামী ও টঙ্গীগামী দুটি ট্রেন একযোগে রেলক্রসিং অতিক্রম করছিল। এ সময় টঙ্গীগামী ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তরুণী মারা যান।

গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণটিকে প্রথমে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই রাত ৮টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, উত্তরা থেকে আহত অবস্থায় এক তরুণকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ জরুরি বিভাগে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রেলওয়ে থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।

তবে দুর্ঘটনায় নিহতদের নাম-পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ওজোপাডিকো) লিমিটেড সূত্রে জানা গেছে, গোপালগঞ্জের আমিনবাজার এলাকায় জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় এই বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়। রাত ৮টার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হতে শুরু করে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হচ্ছে। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ না থাকায় এইসব অঞ্চলের সাধারণ মানুষকে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিদ্যুৎনির্ভর সব ধরনের কাজকর্মও ব্যাহত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে দেশে বড় ধরনের একটি গ্রিড বিপর্যয় ঘটেছিল। সেবার ভারত থেকে আসা বিদ্যুৎ সরবরাহ কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ হয়ে পড়ায় সারাদেশ প্রায় ৩০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল।

Header Ad
Header Ad

আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন দিবস, উৎসব এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আবারও ছুটি কাটানোর সুযোগ পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা। মে মাসে দুই দফায় টানা তিনদিন করে মোট ছয়দিনের ছুটির সুযোগ আসছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুসারে, আগামী ১ মে (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকবে। এরপর ২ ও ৩ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় সরকারি কর্মচারীরা টানা তিনদিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন।

এছাড়া, আগামী ১১ মে (রবিবার) বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি রয়েছে। এর আগে ৯ ও ১০ মে যথাক্রমে শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় আবারও টানা তিনদিন ছুটি মিলবে।

এর আগে গত মার্চ-এপ্রিল মাসে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা নয়দিন ছুটি কাটানোর সুযোগ পেয়েছিলেন। সরকার ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটির সঙ্গে নির্বাহী আদেশে আরও একটি অতিরিক্ত ছুটি যুক্ত করেছিল।

ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। তবে অর্জিত ছুটি বা পূর্বনির্ধারিত ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী তিনদিনের ঐচ্ছিক ছুটি অনুমোদন নিয়ে ভোগ করার নিয়মও চালু আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের
নওগাঁর রাণীনগর ও আত্রাই বাসীর গলার কাঁটা ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ অবশেষে সংস্কার
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ ট্রাকের চালক-হেলপার গ্রেপ্তার
আদমদীঘিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা তোহা গ্রেপ্তার
নাটকীয়তা শেষে রাতে ফাইনালে মুখোমুখি রিয়াল-বার্সা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করলেন বাবা
গরমে লোডশেডিং নিয়ে সুখবর দিলেন জ্বালানি উপদেষ্টা
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত: সৌরভ গাঙ্গুলি
র‍্যাফেল ড্রতে ৯ কোটি টাকা জিতলেন দুই প্রবাসী বাংলাদেশি
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক