মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মেসিকে না খেলানোয় আয়োজকদের অর্থ কাটবে হংকং সরকার

ছবি সংগৃহিত

হংকং স্টেডিয়ামের গ্যালারি সেদিন কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়েছিল। টিকিটের আকাশছোঁয়া দাম উপেক্ষা করেও মানুষ এসেছিল। কিন্তু তাদের সকল উচ্ছ্বাসে পানি ঢেলে দিয়েছে ইন্টার মায়ামি। যার খেলা দেখতে হংকংবাসীর এমন উন্মাদনা, সেই লিওনেল মেসিকে যে মাঠে এক মিনিটের জন্য নামানো হয়নি। যে কারণে মানুষ তো হতাশই, হতাশ হয়েছে হংকং সরকার পর্যন্ত!

ইন্টার মায়ামির হয়ে হংকং একাদশের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে লিওনেল মেসি না খেলায় হতাশা প্রকাশ করেছে হংকং সরকার। গত রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) হংকং স্টেডিয়ামে এই প্রীতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে মেসি-সুয়ারেজকে ছাড়াই ৪-১ গোলে জয় পায় ইন্টার মায়ামি।

এই ম্যাচের জন্য আয়োজকদের অনুদান দিয়েছিল হংকং সরকার। মেসি না খেলায় সেখান থেকে অর্থ কেটে রাখার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।

প্রাক মৌসুম প্রস্তুতির জন্য এশিয়া সফরে থাকা ইন্টার মায়ামি এর আগে রিয়াদ সেশন কাপে আল হিলাল ও আল নাসরের কাছে হেরেছে। তবে হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে মেসি সেভাবে খেলছেন না। আল নাসরের বিপক্ষে ম্যাচে মাত্র ৬ মিনিট মাঠে ছিলেন তিনি। শঙ্কা ছিল হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচে খেলা নিয়েও।

তবে এই ম্যচের আগে মেসিকে মাঠে নামানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ইন্টার মায়ামির কোচ টাটা মার্টিনো। ফলে ম্যাচটি দেখতে হংকংবাসীর মধ্যে উৎসাহের ঢেউ ওঠে। এএফপি জানায়, এক হাজার হংকং ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৪ হাজার টাকা) খরচ করে টিকিট কিনেছিলেন দর্শকেরা। ৩৮ হাজার ধারণ ক্ষমতার স্টেডিয়ামে তিল ধারণের ঠাঁই পর্যন্ত ছিল না। কিন্তু তাদের হতাশ করে এক মিনিটের জন্যো মেসিকে নামানো হয়নি। লুইস সুয়ারেজকেও নামানো হয়নি। ফলে ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই রিফান্ড চেয়ে স্লোগান দিতে থাকেন দর্শকরা। দর্শকদের এমন হইচই দেখে মেসিকে না খেলানোয় ম্যাচ শেষে দর্শকদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন ইন্টার মায়ামি কোচ।

এদিকে ইএসপিএন জানিয়েছে, মেসিকে না খেলানোয় আয়োজক টেটলার এশিয়ার ওপর রুষ্ট হয়েছে হংকং সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘মেসি না খেলায় সরকার ও ফুটবল–ভক্তরা আয়োজকদের কার্যক্রমে খুবই হতাশ। আয়োজকদের কাছে সব ফুটবল–ভক্ত ব্যাখ্যা পাওয়ার দাবি রাখে।’

বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, এই ম্যাচ আয়োজনেরে জন্য হংকংয়ের মেজর স্পোর্টস ইভেন্টস কমিটি (এমএসইসি) ভেন্যু বাবদ ১০ লাখসহ মোট দেড় কোটি হংকং ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২১ কোটি ২৪ লাখ টাকা) অনুদান দিয়েছিল। এখন আয়োজকদের অনুদান হিসেবে দেয়া অর্থ কেটে নেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে। বলা হয়, ‘এমএসইসি আয়োজকদের সঙ্গে হওয়া শর্তাবলির পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, যার মধ্যে মেসি না খেললে তহবিলের পরিমাণ হ্রাস অন্তর্ভুক্ত।’

হংকং সরকারের এমন প্রতিক্রিয়ার জবাবে আয়োজক টেটলার এশিয়ার পক্ষ থেকে দাবি করে হয়েছে যে, চোটের কারণে মেসি ও সুয়ারেজ যে খেলবেন না তা তাদের অবগত করা হয়নি।

Header Ad
Header Ad

রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের বেসামরিক লোকজনের কাছে মানবিক করিডর (হিউম্যান পেসেজ) দেওয়ার ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

সোমবার বিকালে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের শেখ বাজার এলাকায় গণসংযোগকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, গাজায় এখন যুদ্ধ চলছে। সেখানে যাওয়া যায় না। কিন্তু জাতিসংঘ থেকে সেখানে খাবার, ওষুধ পাঠাতে হলে জর্ডান থেকে অথবা মিসর থেকে রাস্তা তৈরি করে, ওদিক দিয়ে গাজায় পাঠানো হচ্ছে। ভালো কথা, মানবিকতার দরকার আছে। আমার কথা হচ্ছে আজকে বাংলাদেশকে ওই জায়গায় পৌঁছাতে হলো যে, বাংলাদেশকে একটা হিউম্যান পেসেজ (মানবিক করিডর) দিতে হচ্ছে। এটা অনেক বড় সিদ্ধান্ত।

তিনি বলেন, এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও ভবিষ্যতে এ অঞ্চলের শান্তি-শৃঙ্খলা, স্থিতিশীলতা জড়িত আছে। সরকারের উচিত ছিল এ বিষয়টা নিয়ে সব রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলা। তারা এটা না করে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে হিউম্যান পেসেজ (মানবিক করিডর) দিচ্ছে।

বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, জাতিগতভাবে মানুষকে সাহায্য করার ব্যাপারে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু এটা হতে হবে সব মানুষের সমর্থনে। আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না। আমরা যুদ্ধের মধ্যে জড়াতে চাই না। একে তো রোহিঙ্গাকে নিয়ে আমরা সমস্যায় আছি। আবার মানবিক করিডর দিয়ে কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হোক তা চাই না। সেগুলো আলোচনা করে করিডর দেওয়া উচিত ছিল বলে আমরা মনে করি।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গত ১৫ বছর আমরা কথা বলারও সুযোগ পাইনি। মিটিং-মিছিল করতে পারিনি। আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পুরেছে, নির্যাতন চালানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের ভোটের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে। এখন সেই অধিকার ফেরত আনতে আমরা আন্দোলন করছি। সরকার যদি সত্যিই নির্বাচনের ইচ্ছা রাখে, স্পষ্ট রোডম্যাপ দিতে হবে।

তিনি বলেন, এই ১৫ বছরে আমাদের ওপর যে নির্যাতন হয়েছে, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমাদের ভাইয়ের হাত পর্যন্ত কেটে ফেলা হয়েছে। বহুবার আমাদের লোকজনকে কারাবরণ করতে হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে, গায়ের জোরে ক্ষমতা দখল করেছে।

অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, সহসভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, অর্থ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. আব্দুল হামিদ, জগন্নাথপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান লিটন, নার্গুন ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান পয়গাম আলীসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি

ছবি: সংগৃহীত

দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে কারিগরি ছাত্র আন্দোলন। আজ মঙ্গলবার থেকে টানা এ কর্মসূচি চলবে। গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক সাব্বির আহমেদের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রূপরেখা প্রণয়ন না করা পর্যন্ত মঙ্গলবার থেকে সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।
 
শিক্ষার্থীদের দাবির মধ্যে রয়েছে– জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতির হাইকোর্টের রায় বাতিলসহ ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর পদবি পরিবর্তন। ২০২১ সালের বিতর্কিত ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টর নিয়োগের জন্য নিয়োগবিধি অনতিবিলম্বে বাতিল; ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চার বছর মেয়াদি অব্যাহত রাখা এবং মানসম্মত সিলেবাস ও কারিকুলাম আধুনিক বিশ্বের আদলে প্রণয়ন; উপসহকারী প্রকৌশলী ও সমমান (দশম গ্রেড) পদে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ও মনোটেকনোলজি (সার্ভেয়িং) থেকে পাস করা শিক্ষার্থী ছাড়া অন্য কেউ আবেদন করতে পারবে না। প্রাইভেট সেক্টরে ডিপ্লোমা-ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করা ছাত্রদের ন্যূনতম দশম গ্রেডের বেসিক অর্থাৎ ১৬ হাজার টাকা বেতন দিতে হবে; ডিপ্লোমা-ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ও মনোটেকনোলজি থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য আধুনিক বিশ্বের আদলে একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির গেজেট পাস এবং বর্তমানে প্রস্তাবিত চারটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে (নওগাঁ, ঠাকুরগাঁও, নড়াইল, খাগড়াছড়ি) শতভাগ সিট নিশ্চিত করা।

ছয় দাবিতে কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপি, মানববন্ধন ও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের পর গত ১৬ এপ্রিল সকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সাতরাস্তা মোড়ে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তারা। তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ওই দিন জেলায় জেলায় সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। দিনভর বিক্ষোভ-অবস্থানের পর সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দেন, ১৭ এপ্রিল সকাল থেকে তারা সারাদেশে রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি পালন করবেন। তবে রাতে সরকারের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানোয় তারা কর্মসূচি সাময়িক শিথিল করেন। এর পর সচিবালয়ে বৈঠকে যান। তবে বৈঠকে ডেকে তাদের সঙ্গে ‘প্রতারণা করা হয়েছে’ বলে কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।
এর পর ২২ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

Header Ad
Header Ad

ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর প্রাণঘাতী বন্দুক হামলার পর পাকিস্তানের ওপর ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মুহাম্মদ আসিফ।

একই সঙ্গে অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়োজনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার ইসলামাবাদে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করেছি। কারণ এখন সামরিক আক্রমণ আসন্ন। সুতরাং এই ধরনের পরিস্থিতিতে কিছু কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে হয়। আমরা সেসব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।

তিনি বলেন, কাশ্মীরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের হুমকি-ধামকি বাড়ছে। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী ভারতীয় হামলার সম্ভাবনা সম্পর্কে সরকারকে অবহিত করেছে। 

তবে ভারতের এই আক্রমণ আসন্ন বলে মন্তব্য করলেও এই বিষয়ে বিস্তারিত আর কোনো তথ্য দেননি তিনি।

খাজা আসিফ বলেন, পাকিস্তান উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে। আমাদের অস্তিত্বের জন্য প্রত্যক্ষ কোনো হুমকি তৈরি হলেই কেবল পারমাণবিক অস্ত্রের ভাণ্ডার ব্যবহার করা হবে।

গত মঙ্গলবার কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৫ ভারতীয় ও এক নেপালি নাগরিকের প্রাণহানি ঘটে। এই হামলার ঘটনার পর হিন্দু-সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতে ব্যাপক ক্ষোভের সূত্রপাত হয়েছে। পাশাপাশি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিও জোরাল হয়েছে ভারতে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!