সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা

ছবি সংগৃহিত

টঙ্গীর তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমাকে বলা হয় দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম গণজমায়েত। প্রতি বছর ইজতেমাকে ঘিরে ধর্মীয় আবহ তৈরি হয় তুরাগের আশপাশের এলাকায়। ইসলাম প্রিয় মানুষদের এই আগমনকে ঘিরে কিছু কিছু মানুষের মাঝে ছড়িয়ে আছে ভুল ধারণা। যেসব ধারণার সঙ্গে তাবলিগ সংশ্লিষ্টদের কোনো সম্পর্ক নেই। তাদের কেউ এমন ধারণা পোষণ করেন না।

এখানে বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা এবং বিষয়ে আলেম ও তাবলিগ সংশ্লিষ্টদের মতামত তুলে ধরা হলো-

গরিবের হজ

অনেকের ধারণা বিশ্ব ইজতেমা গরিবের হজ। কেউ কেউ আবার মনে করেন, তিন বার বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেওয়া একটি হজের সমান। এমন ধারণা পুরোপুরি অমুলক, এর কোনো ভিত্তি নেই। এমন ভাবাও ঠিক নয়। কারণ, হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। হজ ফরজ করা হয়েছিল নবীজির জীবদ্দশায়।

হজ ফরজের বিষয়ে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন,

وَلِلَّهِ عَلَى النَّاسِ حِجُّ الْبَيْتِ مَنِ اسْتَطَاعَ إِلَيْهِ سَبِيلًا

এবং সামর্থ্যবান মানুষের উপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ করা ফরজ। (সূরা আল ইমরান, (৩), আয়াত, ৯৭) । এই আয়াতে কারিমা নবম হিজরীর শেষ দিকে নাজিল হয়েছে।

বিপরীতে তাবলিগ জামাতের প্রচলন হয়েছিল গত শতাব্দিতে। আর টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা শুরু হয় ১৯৬৬ সালে, যা ইসলামের ফরজ, সুন্নত কিংবা মুস্তাহার কোনো বিধান নয়।
বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিয়ে তাবলিগের সাথীরা ঈমান আমল সম্পর্কিত বয়ান শোনেন এবং কীভাবে তাবলিগের কাজ করবেন এ সম্পর্কিত ধারণা নিয়ে থাকেন।

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত এইসব ধারণা কীভাবে ছড়িয়েছে তার কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায় না। তাবলিগ বা ইজতেমা সংশ্লিষ্টদের কেউ এমন ধারণা পোষণ করেন না। তারা বরাবরই এসব ধারণা থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে থাকেন বলে মন্তব্য করেছেন আলেম লেখক, রাজধানীর জামিয়া ইউসুফ বানুরীর মুহতামিম ও মাহমুদ নগর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আতাউল করিম মাকসুদ।

‘হজের সঙ্গে অন্য আমলের তুলনা নয়’

তিনি বলেন, হজ ইসলামের পঞ্চ ভিত্তির অন্যতম একটি, এর সঙ্গে অন্য কোনো আমল বা ইবাদতের তুলনা নেই।

মুসলিম শরিফের ১৩৫ নম্বর হাদিসের উদ্ধুতি দিয়ে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ইয়া রাসূল্লাল্লাহ! কোন আমলটি সব থেকে উত্তম। তিনি বলেছিলেন, আল্লাহর ওপর ঈমান। এরপর কোন আমল জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ। এরপর কোন আমল উত্তম জানতে চাইলে তিনি বলেন, হজ্জে মাবরুর।

হজের নির্দিষ্ট সঙ্গা এবং পরিভাষা আছে, এর কোনো কিছুর উপস্থিতি নেই এখানে। তাই ইজতেমাকে হজের সঙ্গে মেলানো ইসলামি আকিদার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তবে ইজতেমা সংশ্লিষ্ট কেউ এমন ধারণা রাখেন না।

‘মানুষকে ইসলামের সঙ্গে সহজে সম্পৃক্ত করার আধুনিক রূপ’

তিনি বলেছেন, তাবলিগ একটি আরবি শব্দ। ইসলামের শুরুর যুগ থেকে রাসূলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেয়ি, তাবে-তাবেয়িগণ তাবলিগের কাজ করেছেন।

সাধারণ মানুষকে দ্বীন এবং ইসলামের সঙ্গে সহজে সম্পৃক্ত করার একটি সহজ ও আধুনিক রূপ বের করেছেন হজরতজি ইলিয়াস রহিমাহুল্লাহ। তার ইন্তেকালের পর যে হজরতজিগণ এর দায়িত্ব পালন করেছেন তারা বা বর্তমান শূরার মুরব্বি আলেমদের কেউ কখনো তাবলিগের বিশ্ব ইজতেমাকে গরিবের হজ বলেননি এবং তারা এমন কোনো ধারণা পোষণ করেন না।

বিশ্ব ইজতেমার জুমা

বিশ্ব ইজতেমার সময় তুরাগ তীরে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ আদায় হয়। কয়েক লাখ মুসল্লি অংশ নিয়ে থাকেন এখানে। দেশ-বিদেশের বরেণ্য আলেম, বুজুর্গ ব্যক্তিরা ‍জুমায় অংশ নেন।এ কারণে অনেকে এ জুমাকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ মনে করেন এবং এতে অংশ নিলে আল্লাহ তায়ালা সবার গুনাহ মাফ করে দেন- এমন ধারণা করে থাকেন কেউ কেউ।

মাওলানা আতাউল করিম মাকসুদ বলেন, ইজতেমার সময়ের জুমার নামাজকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ বা আখেরি মোনাজাতকে বিশেষ মোনাজাতের অংশ মনে করেন না তাবলিগের কোনো মুরব্বি। তারমতে, এখানে যেহেতু বৃহত্তম জুমা অনুষ্ঠিত হয় এবং বড় দোয়ার আয়োজন হয়ে থাকে, তাই আল্লাহর প্রিয় কোনো বান্দার উসিলায় দোয়া এবং নামাজ কবুলের সম্ভবনা রয়েছে।

আখেরি মোনাজাত

তাবলিগে বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটে আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে। তাবলিগের সাথী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সাধারণ মুসলমানেরা এতে অংশ নেন। আখেরি মোনাজাতের আগের রাত থেকেই ইজতেমার আশপাশের এলাকায় ভরে যায় মানুষজনের আগমনে। তিল ঠাই থাকে না। কারো কারো ধারণা, এখানে এসে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই সেই দোয়া কবুল করেন, ফিরিয়ে দেন না।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সঙ্গে সম্ভাব্য যুদ্ধের আশঙ্কায় পাকিস্তানকে সরাসরি সামরিক সহায়তা দিচ্ছে তুরস্ক। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইতোমধ্যে তুরস্ক থেকে সাতটি অস্ত্রবাহী সামরিক বিমান পাকিস্তানে পৌঁছেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৭ এপ্রিল তুরস্কের বিমান বাহিনীর একটি হারকিউলিস সি-১৩০ কার্গো বিমান করাচিতে অবতরণ করে, যাতে নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ছিল। এ ঘটনাকে তুরস্কের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের জন্য বৃহত্তর প্রতিরক্ষা সহায়তার অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে।

শুধু একটি বিমানই নয়, ইসলামাবাদের সামরিক ঘাঁটিতেও তুরস্কের আরও ছয়টি কার্গো বিমান অবতরণ করেছে, যেগুলোতেও সামরিক সরঞ্জাম ছিল বলে নিশ্চিত করেছে তুর্কি ও পাকিস্তানি সূত্র।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া বিশ্লেষণ করে বলছে, ভারত-অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক হামলার ঘটনার পর দিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে বেড়ে চলা উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এই পদক্ষেপ এসেছে।

তুরস্কের পাশাপাশি পাকিস্তান চীনের সঙ্গেও সামরিক সম্পর্ক জোরদার করছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে চীন প্রায় ৪০টি দেশে অস্ত্র রপ্তানি করেছে, যার মধ্যে ৮২ শতাংশেরও বেশি অস্ত্র গেছে পাকিস্তানে।

এদিকে, ভারতের সাথে যুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানের পক্ষে লড়াই করার ঘোষণা দিয়েছে খালিস্তানপন্থী শিখরা। খালিস্তানি নেতা গুরপাতওয়ান্ত সিং পান্নু হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যুদ্ধ বাধলে দুই কোটি শিখ পাকিস্তানের পক্ষে অপ্রতিরোধ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে এবং ভারতীয় সেনাদের পাঞ্জাব পার হতে দেওয়া হবে না। পান্নু আরও দাবি করেন, ভারতের বিজেপি সরকার রাজনৈতিক স্বার্থে কাশ্মীরে হামলার নাটক সাজিয়েছে এবং হিন্দুদের হত্যা করে নির্বাচনী ফায়দা তুলতে চাইছে।

তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে সতর্ক করে বলেন, ইন্দিরা গান্ধীর পরিণতি তাদেরও হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা