মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঈদযাত্রায় বাড়তি ভাড়া আদায় করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি

ছবি: সংগৃহীত

ঈদযাত্রাকে কেন্দ্র করে যাত্রীদের কাছ থেকে কোনো পরিবহন যদি বাড়তি ভাড়া আদায় করে, তবে সেই পরিবহনের মালিক ও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান।

বুধবার (১২ জুন) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ হুঁশিয়ারি দেন মুনিবুর রহমান। ঈদুল আজহায় ট্রাফিক নির্দেশনা নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

মুনিবুর রহমান বলেন, ঈদের ছুটি শুরুর আগে বিশেষ করে এক থেকে দুই দিন আগে সড়কে চাপ বাড়ে। তখন অধিকাংশ শ্রমিকরা ঢাকা ছাড়ে। তাদের মধ্যে সব থেকে বেশি থাকেন পোশাক শ্রমিকরা। তারও ঈদের এক থেকে দুই দিন আগে বাড়িতে যেতে চান। আর ঈদযাত্রার ট্রিপ নিয়ে যেসব গাড়ি ঢাকা ছেড়ে যায় তারা আবার সঠিক সময়ে ফিরে আসতে পারে না। আর এই সুযোগটা নেয় লোকাল বাসগুলো। শ্রমিকরা অনেকটা জোর-জবরদস্তি করে এসব লোকাল বাসে করে গ্রামে যায়।

প্রতিবছর ঈদযাত্রায় বাড়তি ভাড়া আদায় করা হয়, এ বিষয়ে পুলিশের কোনো উদ্যোগ আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতিটি বাস টার্মিনালে সার্ভিলেন্স টিম আছে। সার্ভিলেন্স টিম কিন্তু বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে হয়। সেখানে পুলিশের প্রতিনিধি, বিআরটিএ-এর প্রতিনিধি, সিটি কর্পোরেশনের প্রতিনিধি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকেন। ভাড়ার তালিকা অনুযায়ী তা আদায় হচ্ছে কিনা, ভাড়া দুই থেকে তিনগুণ বেশি আদায় করা হচ্ছে কিনা অথবা বাড়তি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে কিনা, এগুলো দেখভালের জন্য কিন্তু সার্ভিলেন্স টিম আছে। পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালত থাকে। অযাচিতভাবে ভাড়া আদায় করা হয় এমন কোনো অভিযোগ এলে সেখানে কিন্তু কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয়। বাড়তি ভাড়া নিয়ে যদি নিয়মের ব্যত্যয় ঘটানো হয় তবে সার্ভিলেন্স টিম আছে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। কোনো পরিবহন ঈদযাত্রাকে কেন্দ্র করে বাড়তি ভাড়া আদায় করলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

লোকাল বাসগুলো যাত্রী নিয়ে ঈদের সময় ঢাকার বাইরে যায় এ বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে কিনা জানতে চাইলে বলেন, অনেক সময় তাদের আটকানো যায় না। কিন্তু আটকানো না গেলেও আমরা তাদের বিরুদ্ধে ভিডিও মামলা করতে পারব। পরে যেন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া যায়। আমরা যদি তাদের রুট পারমিট ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি শনাক্ত করতে পারি আইন অনুযায়ী যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা সেই ব্যবস্থাও নিতে পারব।

সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ঢাকা মহানগরীতে বাস টার্মিনাল ও আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ছাড়া সড়কের কোথাও দাঁড়িয়ে দূরপাল্লার পরিবহনগুলো যাত্রী তোলা বা নামাতে পারবে না। বাস টার্মিনালের ভেতরেই অবস্থান করে যাত্রীরা বাসের আসন পূর্ণ করবেন। এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে পরিবহন মালিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমরা একাধিক বৈঠক করে তাদেরকে সঠিক নির্দেশনা মেনে ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানিয়েছি। ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া দূরপাল্লার বাসগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী ও অতিরিক্ত মালামাল বহন করা যাবে না। রাজধানীর ভেতর থেকে দূরপাল্লার ফিটনেসবিহীন, অনুমোদন ছাড়া কোনো বাস যাত্রী বহন করে চলাচল করতে পারবে না। পরিবহন সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে এই নির্দেশনা মেনে চলার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। কোনো বাসের ছাদে যাত্রী বহন করা যাবে না, এটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

তিনি বলেন, ঈদ উপলক্ষ্যে লঞ্চ টার্মিনালগুলোতে যাত্রীদের যাতে কোনো ভোগান্তি না হয় সে বিষয়ে ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগ সতর্ক রয়েছে। যারা মোটরসাইকেল চালিয়ে দূরদূরান্তে যাবেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলে যাবেন তাদেরকে সার্বক্ষণিকভাবে হেলমেট পরার অনুরোধ করব। একইসঙ্গে সড়কে চলাচলে গতিসীমা অবশ্যই মেনে চলার জন্য অনুরোধ করছি।

তিনি বলেন, ঈদ উপলক্ষ্যে অতিরিক্ত লাভের আশায় রুট পারমিটবিহীন বা অনুমোদনহীন কোনো পরিবহন যাতে যত্রতত্র রাজধানীতে চলাচল না করতে পারে সে বিষয়টি কঠোরভাবে ডিএমপি ট্রাফিক পুলিশ মনিটরিং করবেন। এ বিষয়ে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মুনিবুর রহমান বলেন, রাজধানীর এন্ট্রি ও এক্সিট পয়েন্ট গুলোতে যাতে কোন ধরনের যানজট সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে ট্রাফিক বিভাগ মনিটরিং করছে। এই পয়েন্টগুলোর মধ্যে হাইওয়ে পুলিশ জেলা পুলিশ এবং ডিএমপির পুলিশ সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

কোরবানির পশুবাহী গাড়ির জন্য নির্দেশনা:

মুনিবুর রহমান বলেন, কোরবানির পশুবাহী গাড়িগুলোকে অবশ্যই সিটি করপোরেশনের অনুমোদিত হাটে যেতে হবে এবং অবশ্যই হাটের ভেতরে পশু লোড-আনলোড করতে হবে। কোন ক্রমেই তারা সড়কে লোড-আনলোড করতে পারবে না।

কোরবানির পশুবাহী যানবাহনকে অবশ্যই অগ্রাধিকার দিতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পশুবাহী ট্রাক বা গাড়িকে কোনো প্রকার হয়রানি করা যাবে না। অবশ্যই পশুবাহী ট্রাকের সামনে নির্ধারিত হাটে যাওয়ার স্টিকার ব্যানার লাগাতে হবে। যদি কেউ আগেই পশুবাহী গাড়ি থামিয়ে অন্য হাটে প্রবেশের চেষ্টা করে, তাহলে অবশ্যই আমরা ব্যবস্থা নেব।

বাস টার্মিনাল ও পশুর হাটকেন্দ্রিক নজরদারি অতীতেও ছিল এবারও থাকবে বলে জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, গাবতলী-মহাখালী পশুর হাট ছাড়াও সব পশুর হাটে আমাদের ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে আমরা সার্বিক বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখব।

ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের কাজ ঈদের সাত দিন আগে থেকেই শুরু হয়েছে। হাটকেন্দ্রিক এবং যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী ট্রাফিক বিভাগ কাজ করছে বলেও জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক সহায়তা পাঠাতে জাতিসংঘের প্রস্তাবে শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশ রাজি হয়েছে। তবে শর্তাবলির বিষয়টি পরিষ্কার করেনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এ অবস্থায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান রাখাইনের মানবিক করিডর দেয়ার বিষয়টি পরিষ্কার করার আহ্বান জানিয়েছেন। সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে জামায়াত আমির এ আহ্বান জানান।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট নয়। এ বিষয়টি জাতির সামনে স্পষ্ট করা দরকার। কারণ এর সঙ্গে অনেক নিরাপত্তা বিষয় জড়িত থাকতে পারে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেয়ার বিষয়ে ঢাকা রাজি বলে জানান।

এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এটি একটি মানবিক প্যাসেজ হবে। কিন্তু আমাদের কিছু শর্তাবলি আছে।...যদি শর্তাবলি পালিত হয়, তবে অবশ্যই আমরা সহায়তা করব।’
তবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা অবশ্য ‘মানবিক প্যাসেজের’ শর্তাবলি প্রকাশ করেননি। তিনি বলেন, মিয়ানমারের একটি বিরাট জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে যা কিছু করা প্রয়োজন, সেটা করতে হবে।

রাখাইনে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতিতে খাদ্যাভাবসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার সংকট দেখা দেয়ার প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ বাংলাদেশের কাছে ‘মানবিক প্যাসেজ’ চায়। বিশ্ব সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস গত মার্চে ঢাকা ও কক্সবাজারে সফরের সময় বাংলাদেশকে এ বিষয়ে অনুরোধ জানান।

রাখাইন ও আশপাশের এলাকার স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে সংগ্রামরত ইউনাইটেড লিগ অব আরাকানের (ইউএলএ) অস্ত্রধারী শাখা উইং আরাকান আর্মি ওই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে গত বছর (২০২৪) ফেব্রুয়ারি থেকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র লড়াই শুরু করে। রাজধানী সিটোয়ে ও বন্দরনগরী চকপু ছাড়া রাখাইনের অধিকাংশ এলাকা এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে।

Header Ad
Header Ad

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড এক ধাপ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা শুরুতে ১২তম ও প্রধান শিক্ষকরা দশম গ্রেড পাবেন। ফলে দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হতে যাচ্ছে শিক্ষকদের।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রমতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমদের নেতৃত্বাধীন ‘প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মানোন্নয়নে গঠিত পরামর্শক কমিটি’র সুপারিশ এবং আদালতের রায়ের আলোকে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের সুপারিশ করা উন্নীত গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি বেতন স্কেল উন্নীতকরণের চেকলিস্ট অনুযায়ী প্রস্তাব দিতে অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি অধিদপ্তরকে এ চিঠি দেয় মন্ত্রণালয়।

জানা গেছে, পরামর্শক কমিটি প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শতাধিক সুপারিশ করে গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়। এতে কমিটি ‘সহকারী শিক্ষক’ পদ বিলুপ্ত করে শুরুর পদ ‘শিক্ষক’ করার সুপারিশ করা হয়ে। এক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবে শুরুতে বেতন গ্রেড হবে ১২তম।

এরপর দুই বছর পর চাকরি স্থায়ীকরণ ও আরও দুই বছর পর তারা ‘সিনিয়র শিক্ষক’ হবেন। তখন তাদের বেতন গ্রেড হবে ১১তম। এছাড়া পরামর্শক কমিটি প্রধান শিক্ষকদের বেতন গ্রেড দশম করার সুপারিশ করে।

এরই মধ্যে উচ্চ আদালতের রায়ে প্রধান শিক্ষকদের বেতন গ্রেড দশম করতে বলা হয়েছে। এখন পরামর্শক কমিটির সুপারিশ ও আদালতের রায় বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, নিয়মানুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রস্তাব পাঠাতে হবে। এরপর এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা সবার উদ্দেশে একটি ছোট ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উমামা ফাতেমা তাঁর ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন।

তিনি তার পোস্টে লিখেছেন, সবার উদ্দেশ্যে একটা ছোট ঘোষণা, আমি নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ত নই। আমার অনেক পরিচিত ব্যক্তিবর্গ এই দলটির সঙ্গে আছেন। তবে ব্যক্তিগতভাবে এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই বলে জানান উমামা। তাই এনসিপি সংক্রান্ত পরামর্শ, সাংগঠনিক আলাপ বা প্রস্তাবনা আমার কাছে উপস্থাপন না করার অনুরোধ রইল। এতে আপনার, আমার দুইজনেরই সময় বাঁচবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম