মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাষ্ট্রপতির কাছে যে পরিকল্পনা তুলে ধরতে চায় দুদক

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন ও প্রতিরোধে এবার গবেষণা ও উন্নয়ন সেল করতে চায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুর্নীতির প্রবণতা বুঝতে, ধরন শনাক্ত করতে এবং মোকাবিলায় নতুন উপায় বের করতে এ সেল বা ইউনিট গঠনে আগ্রহী সংস্থাটি। ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে রাষ্ট্রপতির কাছে এসব সুপারিশ তুলে ধরা হবে বলে জানা গেছে।

মার্চের প্রথম সপ্তাহে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে সময় চাওয়া হয়েছে বলে সূত্র জানায়। প্রতিবেদনে আগামীর নীতি ও পরিকল্পনাগুলো তুলে ধরা হবে। তবে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে নেওয়া কৌশলগত নীতি ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করাটাকে চ্যালেঞ্জও মনে করছে দুদক।

সূত্র জানায়, ইতোমধ্যে পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে দুদক সুনির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। কৌশলগত পরিকল্পনায় বৃহৎ পরিসরে দুর্নীতি দমনের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে সামাজিক প্রয়াসকেও বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে চায় তারা। যে নীতি ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চায় সেগুলো হচ্ছে– প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানো, কার্যকর অনুসন্ধান ও তদন্ত, কার্যকর প্রসিকিউশন, কার্যকর প্রতিরোধ ও গবেষণা কার্যক্রম এবং কার্যকর শিক্ষা ব্যবস্থা।

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানো: প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়টিকে একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করে দুদক। তারপরও তারা স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি কিছু কর্মপরিকল্পনা পেশ করতে চায় রাষ্ট্রপতির কাছে। স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে– যুগোপযোগী একটি নতুন অর্গানোগ্রাম প্রণয়ন, নতুন কর্মী নিয়োগ, উত্তম কাজের পুরস্কার হিসেবে বিশেষ প্রণোদনার ব্যবস্থা করা এবং পর্যাপ্ত ও যথোপযুক্ত লজিস্টিক সাপোর্টের ব্যবস্থা করা। যদিও ২০২৩ সালে কমিশনে বিভিন্ন পদে ১২৮ জনকে নিয়োগ দিয়েছে। এরপরও কিছু অনুমোদিত পদ শূন্য রয়েছে।

মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে– মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ, মূল্যায়ন, বিশ্লেষণ এবং পদক্ষেপ গ্রহণ, দুদকের ডিজিটাল ফরেনসির ল্যাবের সক্ষমতা বাড়ানো, ফরেনসিক অ্যাকাউন্টিংয়ের জন্য প্রশিক্ষিত জনবল প্রস্তুত করা, একটি ডেডিকেটেড প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন, অর্থবছরের শুরুতে বার্ষিক প্রশিক্ষণ কর্মপরিকল্পনা তৈরি ও বাস্তবায়ন, প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য কোর্স (TOT) আয়োজন এবং দুর্নীতি দূরীকরণে দুদককে সহায়তাকারী অংশীদারদের সঙ্গে মতবিনিময়।

দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে– দুদক ও জনসাধারণের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বাড়ানোর জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণ। জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য দুদকের মৌলিক নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাষ্ট্রীয় নৈতিকতা বিধি প্রণয়ন করে তা প্রসারের উদ্যোগ গ্রহণ ও নৈতিকতা বিধি লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে চায় তারা।

অনুসন্ধান ও তদন্ত: দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মৌলিক কার্যক্রমের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে অনুসন্ধান ও তদন্ত। এবারের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে– সক্ষমতার অভাব এবং গতানুগতিক পদ্ধতির প্রয়োগ, অনুসন্ধান ও তদন্তের ক্ষেত্রে দুদকের প্রচেষ্টাকে মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত করে। যে কারণে কার্যকর অনুসন্ধান ও তদন্ত কার্যক্রম নিশ্চিতে কিছু পদক্ষেপ নিতে চায় সংস্থাটি।

স্বল্পমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রয়োজনীয় জনবল, লজিস্টিক এবং অন্যান্য সুবিধা অন্তর্ভুক্তি এবং পর্যাপ্ত আর্থিক বরাদ্দ এবং সততার ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত করতে চায় সংস্থাটি। মধ্যমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রাসঙ্গিক আইন, বিধি, সার্কুলার এবং অফিস আদেশ অন্তর্ভুক্ত করে অনুসন্ধান ও তদন্তের জন্য একটি যুগোপযোগী গাইডলাইন তৈরি করে সেটা অনুসরণ করা। অনুসন্ধান ও তদন্তকারী কর্মকর্তা এবং তাদের তদারককারী কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও বিশেষ ভাতার ব্যবস্থা রাখা।

দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে অনুসন্ধান, তদন্ত, বিচারিক কার্যক্রম এবং দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য দুদক কর্মকর্তাদের পর্যাপ্ত প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে চায় সংস্থাটি। এরজন্য মানসম্পন্ন ডিটেনশন সেন্টার স্থাপন এবং ডিটেনশন সেন্টারের জন্য প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ রাখা।

কার্যকর প্রসিকিউশন: দায়ের করা দুর্নীতি মামলার বিচার ও তদারকি করা যে কোনও দুর্নীতিবিরোধী প্রতিষ্ঠানের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। তবে এসব মামলার বিচারে কার্যকর সহায়তা দেওয়ার জন্য বর্তমানে কমিশনে পর্যাপ্ত দক্ষ জনবল ও লজিস্টিক নেই। সেজন্য লজিস্টিক এবং অন্যান্য সুবিধাসহ প্রসিকিউশন ইউনিটের জন্য অর্গানোগ্রামে জনবল রেখে সেই অনুযায়ী দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রসিকিউটরদের দুদক চাকরি বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী নিয়োগ দিতে চায় দুদক। এছাড়া প্রসিকিউটর এবং তাদের তত্বাবধায়কদের জন্য গাইডলাইন তৈরি করে প্রসিকিউটর এবং তত্ত্বাবধায়কের জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করতে চায়।

প্রতিরোধ ও গবেষণা কার্যক্রম: জনগণের সক্রিয় সমর্থন বা অংশগ্রহণ ছাড়া দুর্নীতিবিরোধী কোনও উদ্যোগই সফল হতে পারে না বলে মনে করে দুদক। দুর্নীতির প্রবণতা বোঝা, দুর্নীতির রূপ শনাক্ত ও মোকাবিলায় নতুন উপায় বের করে সেটার মাত্রা মূল্যায়নের জন্য গবেষণা জরুরি বলে মনে করে সংস্থাটি। তাই কমিশনের নিজস্ব গবেষণা ও উন্নয়ন ইউনিটের প্রয়োজনীয়তা রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়া প্রতিবেদনে তুলে ধরবে দুদক, যেটা অনুসন্ধান, তদন্ত, বিচার এবং দুর্নীতি প্রতিরোধের প্রচেষ্টাগুলোর সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।

দুর্নীতি দমনে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দুদকের সক্ষমতা বাড়াতে প্রতি বছরই স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী কিছু পরিকল্পনা হাতে নেয় দুদক। এবছরও নেওয়া হয়েছে। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও কার্যকর করা কতটুকু সম্ভব? জানতে চাইলে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন পুরো বিষয়টি নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চাননি। তবে তিনি বলেন, বাৎসরিক পরিকল্পনা ওই বছরই বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। দুর্নীতি প্রতিরোধে গণশুনানি, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি ও সততা স্টোরের কার্যক্রমসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সারাবছরই কাজ করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে নানা কারণে ব্যতিক্রম হয়।  সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সক্রিয় সদস্যসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এদের মধ্যে বাকি ৫ জন চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ১টি অটো চার্জার ভ্যান এবং ১৯টি অটো চার্জার ভ্যানের ব্যাটারিসহ ১৫০ কেজি খুচরা যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহীর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) ফারজানা হোসেন এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যরা হলেন, জেলার পোরশা উপজেলার সোভাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে আব্দুল জব্বার (৪০) চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার পাথরপূজার গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে নুরুজ্জামান (৪০) এবং নওগাঁর সাপাহার উপজেলার ধবলডাঙ্গা গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম (৩০)।

গ্রেপ্তারকৃত চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয় চক্রের সদস্যরা হলেন, জেলার মান্দা উপজেলার উত্তর কাঞ্চন গ্রামের আলম খানের ছেলে শহিদ খান (৩৪) একই গ্রামের পরেশ আলী মৃধার ছেলে কাওছার আলী মৃধা (২৪), উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের তমিজউদদীন মোল্লার ছেলে আব্দুল মতিন মোল্লা (৫০), কামারকুড়ি গ্রামের মৃত ময়েন উদ্দিনের ছেলে জিয়াউর রহমান (৪২) এবং শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত সোলায়মান মন্ডলের ছেলে আজিজুল মন্ডল(৬৪)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা হোসেন বলেন, বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত অনুমানিক ৮ টার দিকে সাপাহার থানার নোচনাহার বাজার থেকে সাদিকুল ইসলাম (৩২) নামে এক অটো চার্জার ভ্যান চালক তার নিজের অটো চার্জার ভ্যান চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে সাপাহার থানাধীন ইলিমপুর মোড় হইতে হরিপুর বাজারগামী রোডে ইলিমপুর ব্রীজের নিকট পৌছাতেই রাস্তার পাশে ওৎপেতে থাকা ০৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তার অটো চার্জার ভ্যান থামিয়ে তাকে ভ্যান থেকে টেনে নামায় এবং তার গলার চাকু ধরে হত্যার ভয় দেখিয়ে পাশের আম বাগানে নিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে মারপিট করে।

পরবর্তীতে তারা সাদিকুলের অটো চার্জার ভ্যানটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। অপর আরো একটি ঘটনায় একই ডাকাত দল গত শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩ টার দিকে পোরশা থানার সরাইগাছি - আড্ডা আঞ্চলিক মহাসড়কের মশিদপুর এলাকায় এক অটো চার্জার ভ্যান চালককে আটক করে। তাকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে হত্যার ভয় দেখিয়ে তার অটো চার্জার ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, এই দুই ঘটনায় পোরশা এবং সাপাহার থানায় আলাদা দুইটি মমলা হয়। মামলার পর থেকেই পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবির) একটি বিশেষ টিম অভিযান অব্যাহত রাখে। গতকাল (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহী জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ৩ জন ডাকাত এবং চোরাই ভ্যানের মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত এমন ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ফারজানা হোসেন আরও বলেন, গ্রেফাতারকৃত ডাকাতদের মধ্যে মোহাম্মদ সেলিম (৩০) বহুল আলোচিত সাপাহার উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ হিল কাফি হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামী। সেলিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। এছাড়াও ডাকাত আব্দুল জব্বারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১০ টি এবং ডাকাত নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪ টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। আসামীদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) সুমন রঞ্জন সরকার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি ডিবি) আব্দুল মান্নানসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা পরেশ রাওয়াল সম্প্রতি এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছেন। ‘ঘাতক’ ছবির শুটিং চলাকালে হাঁটুর মারাত্মক আঘাতের পর দ্রুত সেরে ওঠার জন্য তিনি নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলে জানিয়েছেন।

রাকেশ পান্ডের সঙ্গে একটি দৃশ্যের শুটিং চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আঘাতের পর পরিচালক তিন্নু আনন্দ ও অভিনেতা ড্যানি দেনজোংপা তাকে দ্রুত মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে গভীর উদ্বেগে ছিলেন পরেশ রাওয়াল। তখনই প্রয়াত অ্যাকশন ডিরেক্টর বীরু দেবগণ তাকে পরামর্শ দেন প্রতিদিন সকালে নিজের মূত্র পান করার জন্য। বীরু দেবগণের যুক্তি ছিল, বহু যোদ্ধা শরীরের দ্রুত আরোগ্যের জন্য এমন পদ্ধতি অনুসরণ করতেন। পরেশ রাওয়াল সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি তখন এমন এক মানসিক অবস্থায় ছিলেন যে সুস্থতার জন্য যেকোনো কিছু করতে রাজি ছিলেন।

 

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে টানা ৩০ দিন নিজের মূত্র পান করেন পরেশ। পরে চিকিৎসকরা তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে চমকপ্রদ ফলাফল পান। চিকিৎসকদের মতে, তার চোট সারাতে যেখানে আড়াই মাস সময় লাগার কথা ছিল, সেখানে তিনি মাত্র দেড় মাসেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন।

বর্তমানে পেশাগত জীবনেও ব্যস্ত সময় পার করছেন পরেশ রাওয়াল। শিগগিরই তিনি প্রিয়দর্শনের পরিচালনায় নির্মিত হরর-কমেডি 'ভূত বাংলা' ছবিতে অক্ষয়কুমার ও টাবুর সঙ্গে অভিনয় করবেন। পাশাপাশি ‘হেরা ফেরি ৩’-তেও পুরনো সহ-অভিনেতা অক্ষয়কুমার ও সুনীল শেঠির সঙ্গে আবার পর্দা ভাগ করবেন।

 

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ