রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

গাজায় হামলা চালিয়ে যেতে ইসরায়েলি সেনাদের অস্বীকৃতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যেতে ইসরায়েলি সেনাদের অস্বীকৃতি। ছবি: সংগৃহীত

 

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাদের হাতে নিরস্ত্র এক ফিলিস্তিনি কিশোরের হত্যার দৃশ্যটি কিছুতেই ভুলতে পারছেন না ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা ইয়োতাম ভিল্ক। গাজায় ১৫ মাসের যুদ্ধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ব্যক্তিদের মধ্যে ইসরায়েলি সেনারাও আছেন। তাঁদেরই একজন ভিল্ক।

ভিল্কের তথ্যানুসারে, গাজায় ইসরায়েল–নিয়ন্ত্রিত বাফার জোনে অননুমোদিত ব্যক্তি প্রবেশ করলেই তাঁকে গুলি করার নির্দেশ দেওয়া আছে। তিনি কমপক্ষে ১২ জনকে এভাবে হত্যার শিকার হতে দেখেছেন। তবে ওই কিশোরকে হত্যার দৃশ্যটি এখনো তাঁর চোখের সামনে ভাসছে।

এসব ইসরায়েলি সেনা ইতিমধ্যে গাজায় লড়াই চালিয়ে যেতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। কারণ হিসেবে সেনারা বলেন, তাঁরা এমন কিছু দেখেছেন বা করেছেন, যা নৈতিকতার সীমারেখাকে ছাড়িয়ে গেছে।

ইসরায়েলি চিকিৎসাকর্মী ইয়ুভাল গ্রিন পদত্যাগ করেছেন

ইসরায়েল ও হামাস গতকাল বুধবার একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মত হয়েছে। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে আগামী রোববার থেকে।

অবশ্য এই অগ্রগতির আগেই কিছুসংখ্যক ইসরায়েলি সেনা যুদ্ধ বন্ধের জন্য তৎপরতা শুরু করেন। যেমন প্রায় ২০০ ইসরায়েলি সেনা স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, সরকার যদি যুদ্ধবিরতিতে না পৌঁছায়, তবে তাঁরা লড়াই করা বন্ধ করে দেবেন। একে ‘সূচনাপর্ব’ বলে উল্লেখ করা হয়।

গাজায় লড়াই চালিয়ে যেতে রাজি না হওয়া ইসরায়েলের সাত সেনাসদস্য বার্তা সংস্থা এপির সঙ্গে কথা বলেন। ফিলিস্তিনিদের কীভাবে নির্বিচার হত্যা করা হচ্ছে, তাদের ঘরবাড়ি ধ্বংস করা হচ্ছে, তা বর্ণনা করেছেন তাঁরা।

তবে সময় যত গড়াতে থাকে, তত বেশি মতভেদ দেখা দিতে থাকে। তবে সমালোচনাগুলোর বেশির ভাগই নিহত সেনার সংখ্যা বাড়তে থাকা, জিম্মিদের বাড়িতে ফেরাতে ব্যর্থ হওয়াসংক্রান্ত। গাজার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া–সংক্রান্ত নয়।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও জাতিহত্যা (জেনোসাইড) চালাচ্ছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার করা জাতিহত্যার অভিযোগ তদন্ত করছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও দেশটির সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

জাতিহত্যা চালানোর অভিযোগগুলো দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েল। তাদের দাবি, গাজায় বেসামরিক ক্ষয়ক্ষতি কমাতে তারা বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, তারা কখনোই ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক মানুষদের ওপর হামলা চালায়নি। কোনো ভুলত্রুটি হয়েছে বলে সন্দেহ হলে তা তদন্ত করা হয়, শাস্তি দেওয়া হয়।

তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলো দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নিজেরাই এসবের তদন্ত করছে, যা গ্রহণযোগ্য নয়।ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এপিকে বলেছে, সেনাদের দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতির নিন্দা জানায় তারা। কেউ দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানালে সেনাবাহিনী বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে নেয়। ব্যক্তিপর্যায়ে প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করা হয়।

দায়িত্ব পালন না করতে চাইলে সেনাদের কারাগারে যেতে হতে পারে। তবে এই স্বাক্ষর গ্রহণ কর্মসূচির আয়োজকেরা বলেন, চিঠিতে সই করা কোনো সেনাকে এখন পর্যন্ত আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি।

২০২৩ সালের নভেম্বরে ভিল্ক গাজায় ঢোকেন। এই ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তা বলেন, তিনি ভেবেছিলেন, প্রাথমিকভাবে বল প্রয়োগ করে দুই পক্ষকে আলোচনার টেবিলে বসানো যাবে। কিন্তু যুদ্ধ যত দীর্ঘায়িত হতে থাকল, তিনি ততই দেখতে থাকলেন যে মানুষের জীবন কতটা মূল্যহীন।

গাজায় যুদ্ধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ইসরায়েলি সেনাদের একজন ইয়োতাম ভিল্ক

ভিল্ক বলেন, গত বছরের আগস্টে ওই ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত হয়। সেদিন ইসরায়েলি সেনারা ওই কিশোরকে থামতে বলেছিলেন। সতর্ক করতে তার পায়ে গুলি করা হয়েছিল। তবু ওই কিশোর থামছিল না। নেতজারিম করিডরের বাফার জোনে দিকে হেঁটে আসা অন্যদেরও গুলি করা হয়।

নেতজারিম করিডর হলো গাজার উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলকে বিভক্তকারী সড়ক। ভিল্ক স্বীকার করেন, লোকজনের কাছে অস্ত্রশস্ত্র আছে কি না, তা নির্ধারণ করা কঠিন। তবে তিনি মনে করেন, ইসরায়েলি সেনারা অনেক বেশি দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে ফেলেন।

বাফার জোনে কিছু প্রাণহানির জন্য হামাসও দায়ী বলে উল্লেখ করেন ভিল্ক। তিনি বলেন, তাঁর সেনা দলের হাতে আটক হওয়া এক ফিলিস্তিনি নাগরিকের কাছ থেকে শুনেছিলেন, ওই করিডর দিয়ে ঢোকার জন্য হামাস লোকজনকে ২৫ ডলার করে দিত। এর মধ্য দিয়ে হামাস ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়ার মাত্রা বোঝার চেষ্টা করত।

ইসরায়েলি সেনাদের কেউ কেউ এপিকে বলেন, গাজা উপত্যকায় তাঁরা যা দেখেছেন, তা হজম করতে তাঁদের সময় লাগবে। অন্যরা বলেছেন, তাঁরা এতটাই ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন যে তাৎক্ষণিকভাবে কাজ বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাবেক চিকিৎসাকর্মী ইয়ুভাল গ্রিন বলেন, গাজায় প্রায় দুই মাস কাটানোর পর গত বছরের জানুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করেন। যুদ্ধক্ষেত্রে যা দেখছিলেন, তা মেনে নিতে পারছিলেন না বলে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত

জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের। ছবি: সংগৃহীত

আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ লক্ষ্যে বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন উল্লেখ করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সহযোগিতা চেয়েছে দলটি।

রোববার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর মগবাজারে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়। সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে এ তথ্য জানান জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের।

সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তাহের বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে প্রধান উপদেষ্টার নির্ধারিত টাইমলাইনের ওপরই জামায়াত আস্থা রাখবে।’ তিনি জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে পরিদর্শক দল পাঠানোর অনুরোধও করেছে জামায়াত।

তিনি আরও বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। আমরা তাদের জানিয়েছি, বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে প্রচুর গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি হয়। এ শিল্পের প্রসারের জন্য নির্দিষ্ট একটি এলাকা নির্ধারণ করে সেখানে আরও বিনিয়োগের সুযোগ করে দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছি।’

নারীদের অধিকার ও জঙ্গিবাদ দমনে জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তাহের বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা ইইউ প্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করেছি। নারীদের অংশগ্রহণের দিক থেকে জামায়াতে ৪৩ শতাংশ নারী সদস্য রয়েছে, যা অন্য যেকোনো দলের তুলনায় বেশি।’

তিনি নারী সংস্কার কমিশনের পতিতাদের শ্রমিক স্বীকৃতির বিষয়ে মন্তব্য করে বলেন, ‘এটি নারীদের জন্য চরম অপমানজনক।’

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. জাফর আলম। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. জাফর আলমকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

রোববার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান। তিনি জানান, বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে ধানমণ্ডি এলাকা থেকে মো. জাফর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তবে ঠিক কী অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

Header Ad
Header Ad

ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর ভয়াবহ হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্তেজনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। সীমান্তে প্রতিদিন গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে, বাড়ছে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা। এর মধ্যেই পাকিস্তানের রেলমন্ত্রী হানিফ আব্বাসী ভারতে পরমাণু হামলার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ তথ্য জানিয়েছে।

শনিবার এক অনুষ্ঠানে হানিফ আব্বাসী বলেন, "শুধুমাত্র ভারতের জন্য ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র তাক করে রাখা হয়েছে। ঘৌরি, শাহিন এবং গজনবির মতো অত্যাধুনিক মিসাইলও প্রস্তুত আছে।" ভারতের প্রতি কঠোর সতর্কবার্তা দিয়ে তিনি বলেন, "তারা যদি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করার চেষ্টা করে, তাহলে সর্বাত্মক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।"

মন্ত্রী আরও বলেন, "আমরা মিলিটারি সরঞ্জাম ও মিসাইল শুধু প্রদর্শনের জন্য রাখিনি। পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কোথায় রাখা আছে তা কেউ জানে না, তবে এটুকু নিশ্চিত - এগুলো ভারতের দিকেই তাক করে রয়েছে।"

পাকিস্তানের আকাশসীমা ভারতীয় বিমানের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গ টেনে হানিফ আব্বাসী বলেন, "নয়া দিল্লি এখন বুঝতে শুরু করেছে তাদের কর্মকাণ্ডের কঠোর পরিণতি কী হতে পারে। যদি এই পরিস্থিতি ১০ দিন চলতে থাকে, তাহলে ভারতের এয়ারলাইন্সগুলো দেউলিয়া হয়ে যাবে।"

পহেলগাম হামলার জন্য ভারতের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যর্থতাকেই দায়ী করেন তিনি। তাঁর ভাষায়, "ভারত কিছু ঘটলেই অকারণে পাকিস্তানকে দোষারোপ করে।"

প্রসঙ্গত, পহেলগামে হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য সমস্ত ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত।

ভারতীয় অভিযোগ দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে পাকিস্তানও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে। ইসলামাবাদ ইতিমধ্যে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে এবং পাকিস্তানের আকাশসীমা দিয়ে ভারতের বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। পাশাপাশি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করা হলে যুদ্ধের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে পাকিস্তান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা