সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে যেসব জানা জরুরি

ছবি সংগৃহিত

শীতের আগমন মানেই খেজুরের রস খাওয়ার মৌসুম। খেজুরের কাঁচা রস থেকে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন, এটি এখন কমবেশি সবাই জানেন। কিন্তু আরও কীভাবে এটি ছড়ায় এটি অনেকেরই জানা নেই।

নিপাহ ভাইরাস কী

নিপাহ ভাইরাস হলো বাদুড়ের মাধ্যমে সংক্রমিত একটি প্রাণিবাহিত ভাইরাস, যার সংক্রমণের ফলে মৃত্যুহার অনেক হয়ে থাকে (৪০-৭০ শতাংশ)। সাধারণত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব আফ্রিকায় এ রোগের প্রকোপ দেখা যায়। এটি হেনিপা ভাইরাসের অন্তর্গত একটি আরএনএ ভাইরাস। সংক্রমিত বাদুড়ের লালা ও মূত্রে ভাইরাসটি পাওয়া যায়। মানবদেহ ও শূকরের দেহে ভাইরাসটির সংক্রমণের প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিভিন্ন সময় এটি মানবদেহে অ্যানসেফালাইটিস (মস্তিষ্কের প্রদাহ)-এর পাশাপাশি শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং শূকরের দেহে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ঘটানোর বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া গেছে।

* সংক্রমণের ইতিহাস

সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ায়, শূকরের খামার থেকে মানবদেহে ভাইরাসটির সংক্রমণ ঘটে, যাতে ২৬৫ জন আক্রান্ত হয় এবং ১০৮ জন মৃত্যুবরণ করে, কিন্তু সংক্রমণটি তখন ‘অজ্ঞাত রোগ’ হিসাবে আখ্যায়িত হয়েছিল। পরে ১৯৯৯ সালে ভাইরাসটি শনাক্ত করা সম্ভব হয়। পোর্ট ডিক্সন, নেগেরি সেম্বিলানের ‘সুঙ্গাই নিপাহ’ (নিপাহ নদী) থেকে ভাইরাসটির নামকরণ করা হয়েছে, যেখানে প্রথম মানবদেহে ভাইরাসটি আবিষ্কৃত হয়। ইবোলা ভাইরাসের পাশাপাশি বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ইতোমধ্যে নিপাহ ভাইরাসটিকে ভবিষ্যৎ মহামারির সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসাবে আখ্যায়িত করেছে। প্রথমে এ ভাইরাসের সংক্রমণকে ‘জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস’ রোগ মনে করা হলেও পরবর্তীতে দেখা যায়, জাপানিজ অ্যানসেফালাইটিস টিকা প্রাপ্ত পূর্ণ বয়স্ক মানুষেরাও এ সংক্রমণে আক্রান্ত হচ্ছে। মালয়েশিয়ায় প্রাপ্ত বাদুড়ের দুইটি প্রজাতি Pteropus vampyrus এবং Pteropus hypomelanus, যা সাধারণভাবে “Pteropid Fruit Bat” নামে পরিচিত, এ ভাইরাসের বাহক হিসাবে শনাক্ত করা হয়েছে। বাদুড়ের প্রস্রাব, পায়খানা আর লালার মাধ্যমে ভাইরাসটি বংশবিস্তার করে এবং সংক্রমণ ঘটায়।

* বাংলাদেশ পরিস্থিতি

বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২০০১ সালে মেহেরপুর জেলায় নিপাহ ভাইরাসের রোগী পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৫ সালে নওগাঁ, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও টাঙ্গাইল জেলায় রোগটির প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে, ১১টি সংক্রমণের ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু ঘটে। ২০১৫ সালের পর এটিই বাংলাদেশে নিপাহ ভাইরাসের সর্বোচ্চ সংক্রমণের রেকর্ড। আক্রান্ত ১১ জনের মধ্যে ১০ জনেরই শীতকালে কাঁচা খেজুরের রস পানের ইতিহাস রয়েছে।

* সংক্রমণের বিস্তার

প্রধানত, প্রাণিবাহিত আক্রান্ত বাদুড় আর শূকরের দেহ থেকে মানবদেহে বিস্তার লাভ করে। এছাড়াও অসুস্থ ব্যক্তির শরীর থেকে সুস্থ ব্যক্তির শরীরে রক্ত, প্রস্রাব আর সর্দির মাধ্যমে সংক্রমণ বিস্তার লাভ করতে পারে।

* যারা ঝুঁকিতে

1.হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী

2.আক্রান্ত শূকরের খামারি

3. সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা সুস্থ ব্যক্তি

4. যারা শীতকালে কাঁচা খেজুরের রস পান করে

5. যারা বাদুড়ের আংশিক খাওয়া ফল খায়, যাতে বাদুড়ের লালা মিশ্রিত থাকে

6. যারা বাদুড়ের বাস করা কূয়ার পানি পান বা ব্যবহার করে।

* সুপ্তাবস্থা

৪-১৪ দিন, তবে সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত হতে পারে। (সুপ্তাবস্থা হলো, কোনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রাথমিক পর্যায় থেকে রোগের লক্ষণ প্রকাশের মধ্যবর্তী সময়কাল)।

* লক্ষণ

জ্বর, মাথাব্যথা, কাশি, গলাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, গায়ে ব্যথা, বমি, আচ্ছন্নতা, ঝিমুনি ভাব, সংজ্ঞাহীনতা, নিউমোনিয়া, অ্যানসেফালাইটিস (মস্তিষ্কের প্রদাহ), কোমা।

* রোগ নির্ণয়

1. গলার সোয়াব, রক্ত, সিএসএফ ও প্রস্রাবের RT-PCR পরীক্ষার মাধ্যমে ভাইরাস শনাক্তকরণ।

2. রক্তের ওমে আর IgM পরীক্ষা।

3. মৃত ব্যক্তির নির্দিষ্ট টিস্যুর অটোপ্সির মাধ্যমে Immunohistochemistry পরীক্ষা।

* প্রতিরোধ

1. স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।

2. আক্রান্ত মানুষ, বাদুড় ও শূকরের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা।

3. শীতকাল বা অন্য যেকোনো সময়ে কাঁচা খেজুরের রস পান না করা।

4. হিমায়িত খেজুরের রস পান না করা।

5. বাদুড়ের আংশিক খাওয়া বা কামড়ানো ফল না খাওয়া।

6. বাদুড়ের বসবাসকৃত কূয়ার পানি ব্যবহার না করা।

* চিকিৎসা

সুনির্দিষ্ট ও কার্যকরী কোনো ওষুধ বা টিকা এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। তাই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা অবলম্বনই সর্বোত্তম পন্থা।

* জটিলতা

সুস্থ হওয়ার পরও রোগীদের বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে; যেমন-স্মৃতিভ্রংশতা, কাজে অমনোযোগিতা, মৃগী রোগ, খিঁচুনি ও ব্যক্তিত্বে পরিবর্তন।

* মৃত্যু ঝুঁকি

আক্রান্ত রোগীদের ৪০-৭০ শতাংশ মৃত্যু বরণ করে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে যা ১০০ শতাংশ। নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণের কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা না থাকায় এ ব্যাপারে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি ও তা বৃদ্ধির মাধ্যমে মৃত্যুঝুঁকি রোধের জন্য সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি