সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ শুরু, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। ছবি: সংগৃহীত

নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষকদের প্রশিক্ষিত করতে অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষক প্রশিক্ষণ শুরু হচ্ছে আজ রোববার। শিক্ষকদের সাত দিনের এ প্রশিক্ষণ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। প্রথম ধাপে ৪৭৭টি উপজেলা-থানায় ৫০৮টি ব্যাচে শিক্ষক প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হবে।

প্রথম পর্যায়ে ইআইআইএন-ধারী (এডুকেশনাল ইনস্টিটিউট আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন। নির্ধারিত দিনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে শিক্ষক প্রশিক্ষণ।

বেলা ১১টায় ১৫ মিনিটের চা-বিরতি, দুপুর ১টায় এক ঘণ্টা নামাজ ও দুপুরের খাবারের বিরতি ও বিকেল সোয়া ৩টায় চা-বিরতি থাকবে। এ প্রশিক্ষণ পরিচালনা নিয়ে গত বৃহস্পতিবার জেলা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে ডিসেমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম স্কিম। এতে প্রশিক্ষণ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়েছে।

প্রশিক্ষণে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে-

১. প্রশিক্ষণ ব্যয় পরিচালনার জন্য উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় ও ক্ষেত্র বিশেষে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় কস্ট সেন্টার হবে এবং সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও ক্ষেত্র বিশেষে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আয়ন-ব্যয়ন কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন। কোর্স সমন্বয়কদ্বয় কোর্স পরিচালকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রশিক্ষণ পরিচালনা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাবলি সম্পাদন করবেন।

২. সুষ্ঠুভাবে প্রশিক্ষণ পরিচালনার জন্য এবং স্কিম বাস্তবায়ন ইউনিটের আর্থিক ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা বরাদ্দ বাজেটের প্রকৃত প্রয়োজন অনুযায়ী ঠিক যে পরিমাণ বাজেটের প্রয়োজন, সেই পরিমাণ অর্থ আইবাস থেকে উত্তোলন করবেন। গ. প্রশিক্ষণ কোর্স আয়োজনের জন্য ভেনু্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই পর্যাপ্ত কক্ষ, প্রশিক্ষণ সুবিধা, যোগাযোগ ব্যবস্থা, মাল্টিমিডিয়া ও সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত আলো বাতাসের সুবিধা সংবলিত প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে হবে।

৩. প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলাকালে বাজেটে বরাদ্দ করা অর্থ ব্যয়কেন্দ্রগুলোতে পাঠানো হবে। প্রশিক্ষণের প্রাথমিক ব্যয়গুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় নির্বাহ করে প্রশিক্ষণ শেষে প্রকৃত বিল ভাউচার অনুযায়ী প্রয়োজনীয় অর্থ উত্তোলনপূর্বক পরিশোধ করতে হবে এবং অবশিষ্ট অর্থ আইবাসেই রেখে দিতে হবে। ঙ. পরিচালনার সুবিধার্থে প্রশিক্ষক/প্রশিক্ষণার্থীদের দুপুরের আহার ও নাশতা বাবদ বাজেটে বরাদ্দ করা অর্থ প্রশিক্ষণের শেষের দিন তাদেরকে প্রদান করতে হবে। চ. প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক নির্দেশিকা ও পাঠ্যবইগুলো প্রতি উপজেলায় প্রেরণের বিষয়ে জেলা সংশ্লিষ্ট শিক্ষা কর্মকর্তা সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন।

৪. প্রতিদিন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত চলবে। বেলা ১১টায় ১৫ (পনেরো) মিনিটের চা বিরতি, দুপুর ১টা থেকে ১ (এক) ঘণ্টা নামাজ ও দুপুরের খাবারের বিরতি এবং বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে ১৫ (পনেরো) মিনিটের চা বিরতি থাকবে। জ. প্রশিক্ষণের কার্যকারিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সব প্রশিক্ষকের সমন্বয়ে ওই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালিত হবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন।

৫. বাজেটে তিনজন প্রশিক্ষকের কথা উলেস্নখ থাকলেও ক্ষেত্রবিশেষে তিনের কম বা বেশি প্রশিক্ষককে দায়িত্ব প্রদান করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রশিক্ষকদের দায়িত্ব ও সম্মানী সমহারে বণ্টিত হবে। ঞ. ভিন্ন জেলা থেকে আগত প্রশিক্ষকগণের ভ্রমণ ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের বিগত ১৪ জুলাই, ২০২২ স্মারকের নির্ধারিত হার অনুসরণ করতে হবে।

৬. প্রশিক্ষণার্থী ও প্রশিক্ষকদেরকে অবহিতকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে পাঠানো অফিস আদেশের অনুলিপি স্কিম বাস্তবায়ন ইউনিট এ প্রেরণ করবেন। ঠ. ঢাকা থেকে আগত পরিদর্শকদের জন্য সার্কিট হাউজে থাকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ক্ষেত্র বিশেষে, একই মানের এবং নিরাপত্তা সংবলিত জেলা পরিষদ/উপজেলা পরিষদ ডাক বাংলো কিংবা অন্য কোনো রাষ্ট্রীয় রেস্ট হাউসে থাকার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

৭. প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরুর দিন বিকাল ৪টার মধ্যে প্রশিক্ষণার্থীদের তথ্য সংশ্লিষ্ট কোর্স পরিচালক নির্ধারিত গুগল ফরমের মাধ্যমে [https://forms.gl/CchpM4QZDtFy6dTQ6] স্কিম বাস্তবায়ন ইউনিটে প্রেরণ করবেন।

৮. সব প্রশিক্ষণার্থীর হাজিরা শিট/সম্মানী শিট/ যাতায়াত ভাতা/ আবাসন ভাতা এবং সব বিল ভাউচার, টপ শিট এবং খাতওয়ারি ব্যয় বিবরণসহ সব কপি স্ক্যান করে পিডিএফ ফরম্যাটে প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার ৬ কর্ম দিবসের মধ্যে স্কিমের ই-মেইলে (dnc.ctinfo.23@gmail.com) প্রেরণ করবেন এবং এক সেট অনুলিপি সরকারি রেজিস্টার্ড ডাকে স্কিম ইউনিটে পাঠাতে হবে।

৯. প্রশিক্ষণ শেষে যদি উত্তোলিত অর্থ অব্যয়িত থেকে যায়, তা প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার ছয় কর্ম দিবসের মধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে।

১০. প্রশিক্ষণ শেষে দ্রম্নততম সময়ে অডিট কার্যক্রম সমাপ্ত করে অডিট প্রতিবেদন স্কিম পরিচালক বরাবর পাঠাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি

ছবি: সংগৃহীত

নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।


তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মূল আসামির পাশাপাশি নিরীহ মানুষকেও মামলায় আসামি করছে। এটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এ ধরনের হয়রানি সহ্য করা হবে না। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে মামলার তদন্ত করবে এবং নিরীহ কাউকে হয়রানির শিকার হতে দেওয়া হবে না।”

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে তিন দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ শুরু হচ্ছে। এবার পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, “এবার আমরা অনাড়ম্বরভাবে নয়, বরং বাস্তবসম্মত ও কার্যকরভাবে পুলিশ সপ্তাহ পালন করতে চাই। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তবসম্মত পরিকল্পনার মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও দায়িত্ববোধ বাড়ানো হবে।”

তিনি আরও জানান, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পরিকল্পনা ও মতামত সংগ্রহ করে সেগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ছাড়া এবারের পুলিশ সপ্তাহে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা সরাসরি পুলিশের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ প্রদান করবেন।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মিরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ভারত এখন পাকিস্তানে সামরিক পদক্ষেপের প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতিমধ্যে বিশ্বের এক ডজনেরও বেশি দেশের নেতাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন এবং দিল্লিতে কূটনৈতিকদের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছেন। তবে এসব আলোচনা মূলত অভিযানের যৌক্তিকতা তুলে ধরতেই হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।

কাশ্মির সীমান্তে দুই দেশের মধ্যে গুলিবিনিময় অব্যাহত রয়েছে। কাশ্মিরে ব্যাপক ধরপাকড় চলছে এবং শত শত মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অতীতের সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকার ইতিহাস তুলে ধরলেও এবারকার হামলায় সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ এখনো প্রকাশ করেনি। পাকিস্তান সরকার সব ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন, যেহেতু ভারত ও পাকিস্তান উভয়েই পরমাণু শক্তিধর দেশ, তাই সামরিক সংঘাত বড় ধরনের বিপর্যয়ে রূপ নিতে পারে।

ইরান ও সৌদি আরব মধ্যস্থতার চেষ্টা করছে। যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ের প্রতি সমর্থন জানালেও, দক্ষিণ এশিয়ার প্রতি তাদের মনোযোগ সীমিত বলেই মনে করা হচ্ছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০১৯ সালের ঘটনার তুলনায় এবার প্রমাণের স্বচ্ছতা কম, আর “রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট” নামে একটি অজ্ঞাত গোষ্ঠী হামলার দায় স্বীকার করলেও ভারত এটিকে পাকিস্তানভিত্তিক সংগঠনের ছায়া গোষ্ঠী বলে মনে করছে।

ভারতীয় সরকারের ওপর অভ্যন্তরীণ চাপ রয়েছে এবং মোদি সরকার “বড় ধরনের কিছু” করার পরিকল্পনায় এগোচ্ছে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই