রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সচিবালয়ের উল্টো দিকে গা ছমছম করা ওসমানী উদ্যান

গা ছমছম করা একটা ভীতিকর পরিবেশ। ঝোপঝাড় আর জঙ্গলে একাকার বিস্তীর্ণ এলাকা। ভেতরে সব ভবঘুরে ছিন্নমুল মানুষ। কেউ বিড়ি ফুঁকছে, কেউ বা গল্প করছে জঙ্গলের আড়ালে। কেউ কেউ আবার আড্ডা দিছে। আবার কেউ সন্তানকে নিয়ে জঙ্গলের পাশেই ছেঁড়া কাঁথা বিছিয়ে শুয়ে আছে। কেউই কারো পরিচিত নয়। কিন্তু তাদের দখলে পুরো উদ্যান। এসব দৃশ্য রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয়ে উল্টো দিকের ওসমানী উদ্যানের।

বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুর দেড়টা। মাথার উপর খাড়া রোদ। এর মধ্যেই সচিবালয় থেকে বের হয়ে ছুটলাম ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোশনের নগর ভবনে। রাস্তা সংক্ষিপ্ত করতে সচিবালয় গেটের উল্টো দিকে ওসমানী উদ্যানের ভেতর দিয়ে রওয়ানা হলাম। পায়ে হাঁটা পথ। মিনিট কয়েক হাঁটলেই উদ্যানের ওপাশে নগর ভবন।

কিন্তু ওসমানী উদ্যানের ভেতরে ঢুকতেই কেমন যেন একটা ভয় ভয় লাগছিল। ওয়াকওয়ে দিয়ে হাঁটছি, কিন্তু খুব একটা জনমানব নেই। প্রথমেই চোখে পড়ল ভবঘুরে দুই-তিন জন নারী-পুরুষকে। তাদের চেহারার মধ্যে একটা নেশাখোর নেশাখোর ভাব। আরেকটু সামনে যেতেই চোখ গেল ডান দিকে। তৃতীয় লিঙ্গের কয়েকজন বসে আড্ডা দিচ্ছেন। আবার হঠাৎ করেই কেউ একজন জঙ্গলের ভেতর থেকে বের হচ্ছে।

এই অবস্থায় নিজের ভেতরে অজানা ভয় আর শঙ্কা। উদ্যানে ঢুকে ভুল করলাম কি না। কিন্তু পেছনে যাওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। আবার যত সামনে যাচ্ছি ততই ভয়ে বুক দুরু-দুরু করছে। ভুতুরে একটা অবস্থা। মনে হচ্ছে তিন চার মিনিটের এই পথ যেন শেষই হচ্ছে না। একপর্যায়ে যখন উদ্যানের নগর ভবন প্রান্তের কাছাকাছি পৌঁছালাম তখন হঠাৎ করেই ছিন্নমূল এক কিশোর ড্রেনের ভেতর থেকে বের হয়ে ওয়াকওয়েতে একদম আমার সামনে। ভয়ে থমকে গেলাম। কালো চিক চিকে শরীর, ছেঁড়া শার্ট-প্যান্ট। নাক দিয়ে ময়লা বের হচ্ছে।

কোনোভাবে দ্রুত পায়ে সামনে এগোতেই বের হওয়ার ফটক পাওয়া গেল। প্রাণ নিয়ে ফিরলাম নগর ভবনে।

রাজধানীর অন্যতম সুন্দর উদ্যান হিসেবে পরিচিতি ওসমানী উদ্যানের অবস্থা এখন এতটাই বেহাল। গত প্রায় ছয় বছর ধরে এই অবস্থা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একটি প্রকল্পের আওতায় এই উদ্যানকে আরও আধুনিক ও জনবান্ধব উন্নয়ন করতে কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালে। কিন্তু মাঝপথে প্রকল্পের কাজ থেমে যাওয়ায় গত কয়েক বছর ধরে এটি এখন অপরাধীদের অভয়ারণ্য।

ডিএসসিসি সূত্রে জানা গেছে, সিটি করপোরেশন একটি মেগা প্রকল্প নিয়েছিল দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য। প্রায় ১৭ শ কোটি টাকার ওই প্রকল্পের মধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন পার্ক ও খেলার মাঠ উন্নয়নের কার্যক্রমও ছিল। তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকন এই প্রকল্পের নাম দিয়েছিলেন ’জল সবুজে ঢাকা’। এর আওতায় ৩১টি খেলার মাঠ ও পার্কের উন্নয়ন করার কথা ছিল। এরই একটি হচ্ছে ওসমানী উদ্যান। তৎকালীন মেয়র এর নাম দিয়েছিলন ‘গোস্বা নিবারণ পার্ক’।

ডিএসসিসি সূত্রে জানা গেছে, ওসমানী উদ্যানের উন্নয়নে মোট পাঁচটি প্যাকেজে কাজ করার উদ্যোগ নেয় সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে প্রায় ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে তিনটি প্যাকেজের দরপত্র আহ্বান করে কার্যাদেশও দেওয়া হয় দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডকে।

সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান উদ্যানের উন্নয়নে কাজ শুরু করে ২০১৭ সালে। কিন্তু কাজ শুরুর পর ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান হঠাৎ করেই কাজ ফেলে যায় নির্মাণ সামগ্রির দাম বাড়ার অজুহাতে। তারপর থেকে কাজ আর এগোয়নি।

সিটি করপোরেশন সূত্র বলছে, এই অবস্থায় ঠিকাদারের কাজ বাতিল করার জন্য সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সিটি করপোরেশনকে চিঠি দিয়েছে। তার আলোকে ইতিমধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার্সের কার্যাদেশ ও চুক্তি বাতিল করা হয়েছে।

এই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) ডিএসসিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌ. (পুর) পরিবেশ, জলবায়ু ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সার্কেল মো. খায়রুল বাকের ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ঠিকাদারের সমস্যার কারণে এই প্রকল্পের কাজ অনেকদিন ধরেই বন্ধ। এখন নতুন ঠিকাদার নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। নতুন করে দরপত্র আহ্বান করে ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হবে। আশা করছি খুব দ্রুত প্রকল্পের কাজ শুরু করা যাবে।

এদিকে সিটি করপোরেশনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই বলেন, আপনি এই উদ্যানের ভেতর দিয়ে এলেন কেন? উদ্যানের ভেতর দিয়ে তো মানুষ চলাচল নিষিদ্ধ। দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত থাকার কারণে পুরো উদ্যান জুড়ে ঝোপঝাড় ও জঙ্গল হয়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, এখন ওসমানী উদ্যান অপরাধীদের অভয়ারণ্য। রাতে তো নানান অপরাধ সংঘটিত হয়। মানুষ চলাচল নিষিদ্ধ এমন কোনো সাইনবোর্ড তো কোথাও চোখে পড়ল না-এ কথা বলতেই ডিএসসিসির ওই কর্মকর্তা বলেন, সাইনবোর্ড দিয়ে কী হবে? মানুষ তো এগুলো মানে না।

সরেজমিন দেখা গেছে, পুরো ওসমানী উদ্যানের চারপাশ টিন দিয়ে ঘেরা। চারপাশের দেওয়ালের লোহার গ্রিল আগেই খুলে নেওয়া হয়েছে। মূল দুটি প্রবেশদ্বার টিন দিয়ে ঘেরা। নগর ভবন প্রান্তের গেটে আবার তালার ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে লোকজনও আছে। তবে চারপাশের দেওয়ালের গ্রিল না থাকায় এবং একাধিক জায়গায় টিনের বেড়া না থাকায় অপরাধীরা নির্বিঘ্নে উদ্যানে ঢুকছে এবং নানান অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ

অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‍ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমেই ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "এটা শুধু অঙ্গীকার নয়, এটা আমাদের দায়।”

রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় সংসদ ভবনের এলডি হলে গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে সংলাপের সময় আলী রীয়াজ এসব কথা বলেন।

তিনি জানান, পুঞ্জীভূত সংকট থেকে উত্তরণে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ইতোমধ্যে এসেছে। এবার দ্রুত সময়ের মধ্যে ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আলী রীয়াজ বলেন, “গত ৫৩ বছর ধরে যারা গণতন্ত্র ও অংশগ্রহণমূলক রাষ্ট্রের জন্য লড়াই করেছেন, তাদের প্রতি আমাদের দায় আছে। এই ঐক্য বজায় না রাখতে পারলে সব অর্জন হারিয়ে যাবে।”

তিনি আরও বলেন, “সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নই শেষ কথা নয়, প্রয়োজন গণতান্ত্রিক কাঠামো গড়ে তোলা এবং গণতন্ত্রচর্চার মাধ্যমে রাজনৈতিক শক্তিগুলোর ঐক্য অটুট রাখা।”

সংলাপে অংশ নিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, “অংশীজনদের ঐকমত্যের ভিত্তিতেই জুলাই সনদ গঠিত হবে। আর দ্বিমতের বিষয়গুলো জনগণের সামনে তুলে ধরাই হবে আমাদের দায়িত্ব।”

এর আগেও বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে সংলাপ করেছে ঐকমত্য কমিশন। আজ বিকেলে জেএসডির সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে।

উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে রাষ্ট্র সংস্কারে ১১টি কমিশন গঠিত হয়েছে। এসব কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতেই জাতীয় ঐকমত্য গঠনের উদ্দেশ্যে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করেছে এই কমিশন, যার নেতৃত্বে রয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

Header Ad
Header Ad

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন দুই বাংলাদেশি যুবক। রোববার (২৭ এপ্রিল) ভোররাতে উপজেলার মধুপুর সীমান্তের ওপারে, ভারতের অংশে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মোহাম্মদ মিকাইল (২২) ও মো. ওবায়দুল (২৩)। তারা দুজনই মহেশপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, রোববার ভোরে যাদবপুর সীমান্তের ওপার থেকে গুলির শব্দ শোনা যায়। এরপর কয়েকজন গ্রামবাসী সীমান্তের কাছাকাছি গিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে পড়ে থাকা দুটি মরদেহ দেখতে পান। তারা দাবি করেন, মরদেহ দুটি গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গেছে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসমিন মনিরা। তবে বিএসএফের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ ঘটনায় সীমান্ত এলাকাজুড়ে উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে মরদেহ উদ্ধারের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। ছবি: সংগৃহীত

সিন্ধু নদ পানি চুক্তি স্থগিত করার পর ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, পানিকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা মেনে নেওয়া হবে না এবং পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে এক টেলিফোন সংলাপে এই মন্তব্য করেন পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভি ওয়ার্ল্ড।

কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে এবং এর জেরে ১৯৬০ সালের ঐতিহাসিক সিন্ধু পানি চুক্তি বাতিলের ঘোষণা দেয়। এই পদক্ষেপের কড়া জবাব দিতে গিয়ে শেহবাজ বলেন, “পানিকে যদি ভারত রাজনৈতিক চাপের উপকরণে পরিণত করে, তাহলে তা আন্তর্জাতিক নিয়ম-কানুন ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। আমরা এর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তুলব।”

পেহেলগাম হামলার প্রসঙ্গে পাকিস্তানের জড়িত থাকার অভিযোগ সরাসরি নাকচ করে দেন শেহবাজ। তিনি বলেন, “এই হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনও সরাসরি বা পরোক্ষ সংযোগ নেই। বরং সন্ত্রাসবাদে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর একটি হলো পাকিস্তান। আমরা হাজার হাজার প্রাণ হারিয়েছি, বিপুল অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি।”

তিনি আরও জানান, পেহেলগামের ঘটনার নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্তে পাকিস্তান প্রস্তুত এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি বজায় রাখতে পাকিস্তান সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদি ইরান এই বিষয়ে মধ্যস্থতা বা ভূমিকা রাখতে চায়, তবে পাকিস্তান তা সাদরে গ্রহণ করবে।

কথোপকথনের এক পর্যায়ে শেহবাজ কাশ্মীর প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তিনি বলেন, “পাকিস্তান সবসময় কাশ্মীরি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের ন্যায্য দাবির পাশে থাকবে এবং জাতিসংঘের গৃহীত প্রস্তাবের আলোকে তাদের সমর্থন জানাবে।”

উল্লেখ্য, ভারতশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরে ১৯৮৯ সাল থেকে বিদ্রোহ চলছে। বহু কাশ্মীরি মুসলিম এই আন্দোলনকে স্বাধীনতার সংগ্রাম হিসেবে দেখে থাকেন, যদিও ভারত একে সন্ত্রাসবাদ হিসেবে চিহ্নিত করে। এ প্রেক্ষাপটে পানিকে ঘিরে চলমান উত্তেজনা দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন করে জটিলতা তৈরি করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা