রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কুয়েটে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে উত্তেজনা, দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলে। এ ঘটনায় অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আহতদের দ্রুত কুয়েটের অ্যাম্বুলেন্সে করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সংঘর্ষ থামলেও ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিপুল সংখ্যক পুলিশ, র‍্যাব, সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে দুই প্লাটুন বিজিবিও মোতায়েন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে বিজিবি কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, সংঘর্ষের প্রতিবাদে এবং কুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদলের হামলার অভিযোগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ খুলনা মহানগর ও জেলা কমিটির নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ডাক দিয়েছেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে নগরীর শিববাড়ি মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির নেতা নাইম মল্লিক।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর কুয়েট কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তবে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ক্যাম্পাসে লিফলেট বিতরণ করেন, যা নিয়ে মঙ্গলবার উত্তেজনার সূত্রপাত হয়। সাধারণ শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ সদস্যরা ছাত্ররাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সামনে ছাত্রদলের কর্মীরা অবস্থান নিলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং পরে সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষ ক্যাম্পাসের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে এবং বহিরাগতরা এতে জড়িয়ে পড়েন বলে অভিযোগ উঠেছে।

ছাত্রদলের একজন নেতা অভিযোগ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে ছাত্রশিবিরের সদস্যসহ কিছু ব্যক্তি ছাত্রদলের রাজনীতি বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে, যার ফলে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। অপরদিকে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ ফেসবুকে এক পোস্টে লেখেন, “কুয়েটে ছাত্রদল নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের মতো নৃশংস হামলা চালাচ্ছে, যার ফলে তারা নিজেদের রাজনৈতিক কবর রচনা করছে।”

কুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাহাতুল ইসলাম বলেন, “আমরা ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিতে উপাচার্যের কাছে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে ফেরার পথে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমাদের হুমকি দেয় এবং সিনিয়রদের লাঞ্ছিত করে। পরে তারা বিনা উসকানিতে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তখন আমরাও প্রতিরোধ গড়ে তুলি এবং তাদের ক্যাম্পাস থেকে বের করে দিই। কিন্তু তারা পরে বাইরের লোকজন নিয়ে এসে আবার হামলা চালায়, এতে অনেক শিক্ষার্থী আহত হন।”

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন খুলনা জেলা কমিটির মুখপাত্র মিরাজুল ইসলাম ইমন বলেন, “ছাত্রদল কর্মীরা বিনা উসকানিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের রক্ত ঝরিয়েছে। আমাদের সদস্য সচিব জাহিদ ভাইকে রামদা দিয়ে ১০টি কোপ দেওয়া হয়েছে। জেলার আহ্বায়ক তাসনিম ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব রাতুলের পা ইট দিয়ে থেতলে দেওয়া হয়েছে। অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। সব তথ্য পরবর্তীতে জানানো হবে।”

অন্যদিকে, খুলনা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক ইশতিয়াক আহমেদ ইশতি দাবি করেন, “ছাত্রশিবিরের কর্মীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালাতে গেলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের প্রতিরোধ করে, যার ফলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।” তবে মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত হোসাইন মিলন এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেন, “কুয়েটের ঘটনার সঙ্গে ছাত্রশিবিরের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। বরং সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদল ও বিএনপির নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়েছে বলে শুনেছি। আমরা এই হামলার নিন্দা জানাই এবং দোষীদের বিচার চাই।”

এ ঘটনায় ইতোমধ্যে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন খানজাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন। তিনি বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, পুলিশ ও র‍্যাব যৌথভাবে কাজ করছে।”

বর্তমানে ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি অস্থির থাকায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন দুই বাংলাদেশি যুবক। রোববার (২৭ এপ্রিল) ভোররাতে উপজেলার মধুপুর সীমান্তের ওপারে, ভারতের অংশে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মোহাম্মদ মিকাইল (২২) ও মো. ওবায়দুল (২৩)। তারা দুজনই মহেশপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, রোববার ভোরে যাদবপুর সীমান্তের ওপার থেকে গুলির শব্দ শোনা যায়। এরপর কয়েকজন গ্রামবাসী সীমান্তের কাছাকাছি গিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে পড়ে থাকা দুটি মরদেহ দেখতে পান। তারা দাবি করেন, মরদেহ দুটি গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গেছে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসমিন মনিরা। তবে বিএসএফের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ ঘটনায় সীমান্ত এলাকাজুড়ে উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে মরদেহ উদ্ধারের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। ছবি: সংগৃহীত

সিন্ধু নদ পানি চুক্তি স্থগিত করার পর ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, পানিকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা মেনে নেওয়া হবে না এবং পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে এক টেলিফোন সংলাপে এই মন্তব্য করেন পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভি ওয়ার্ল্ড।

কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে এবং এর জেরে ১৯৬০ সালের ঐতিহাসিক সিন্ধু পানি চুক্তি বাতিলের ঘোষণা দেয়। এই পদক্ষেপের কড়া জবাব দিতে গিয়ে শেহবাজ বলেন, “পানিকে যদি ভারত রাজনৈতিক চাপের উপকরণে পরিণত করে, তাহলে তা আন্তর্জাতিক নিয়ম-কানুন ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। আমরা এর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তুলব।”

পেহেলগাম হামলার প্রসঙ্গে পাকিস্তানের জড়িত থাকার অভিযোগ সরাসরি নাকচ করে দেন শেহবাজ। তিনি বলেন, “এই হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনও সরাসরি বা পরোক্ষ সংযোগ নেই। বরং সন্ত্রাসবাদে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর একটি হলো পাকিস্তান। আমরা হাজার হাজার প্রাণ হারিয়েছি, বিপুল অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি।”

তিনি আরও জানান, পেহেলগামের ঘটনার নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্তে পাকিস্তান প্রস্তুত এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি বজায় রাখতে পাকিস্তান সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদি ইরান এই বিষয়ে মধ্যস্থতা বা ভূমিকা রাখতে চায়, তবে পাকিস্তান তা সাদরে গ্রহণ করবে।

কথোপকথনের এক পর্যায়ে শেহবাজ কাশ্মীর প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তিনি বলেন, “পাকিস্তান সবসময় কাশ্মীরি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের ন্যায্য দাবির পাশে থাকবে এবং জাতিসংঘের গৃহীত প্রস্তাবের আলোকে তাদের সমর্থন জানাবে।”

উল্লেখ্য, ভারতশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরে ১৯৮৯ সাল থেকে বিদ্রোহ চলছে। বহু কাশ্মীরি মুসলিম এই আন্দোলনকে স্বাধীনতার সংগ্রাম হিসেবে দেখে থাকেন, যদিও ভারত একে সন্ত্রাসবাদ হিসেবে চিহ্নিত করে। এ প্রেক্ষাপটে পানিকে ঘিরে চলমান উত্তেজনা দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন করে জটিলতা তৈরি করেছে।

Header Ad
Header Ad

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন

কবি দাউদ হায়দার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রতিবাদী ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। জার্মানির বার্লিনে স্থানীয় সময় শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে একটি রিহ্যাবিলিটেশন হোমে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।

কবির মৃত্যু সংবাদ নিশ্চিত করেছেন লন্ডনপ্রবাসী নাট্যশিল্পী ও সংগঠক স্বাধীন খসরু এবং বার্লিনে অবস্থানরত কবির ঘনিষ্ঠজন সংস্কৃতিকর্মী মাইন চৌধুরী পিটু।

জানা যায়, গেল বছরের ডিসেম্বর থেকে কবি দাউদ হায়দার বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। কয়েক মাস ধরে বার্লিনের বিভিন্ন হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। ১২ ডিসেম্বর নিজ বাসার সিঁড়িতে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হলে তিনি জ্ঞান হারান এবং তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেসময় তাকে ‘কৃত্রিম কোমা’-তে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকায় শেষ পর্যন্ত শনিবার রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মরদেহ বার্লিনেই দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন পিটু। তবে কবির শেষ বিদায়ের সময় ও স্থান নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তার পরিবার ও ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে আলোচনার পর।

দাউদ হায়দার বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম নির্বাসিত কবি হিসেবে পরিচিত। ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত তার একটি কবিতা—‘কালো সূর্য্যের কালো জ্যোৎস্নায় কালো বন্যায়’—এর কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯৭৪ সালের ২০ মে তাকে মুক্তি দিয়ে পরদিন কলকাতাগামী একটি বিশেষ ফ্লাইটে তুলে দেওয়া হয়। ওই ফ্লাইটে অন্য কোনো যাত্রী ছিল না।

ভারত সরকারও পরবর্তীতে তাকে বহিষ্কার করে। পরে নোবেলজয়ী জার্মান সাহিত্যিক গুন্টার গ্রাসের প্রচেষ্টায় ১৯৮৭ সালে তিনি জার্মানিতে রাজনৈতিক আশ্রয় লাভ করেন এবং সেখানেই বাকিজীবন কাটান।

দাউদ হায়দার বাংলা সাহিত্যে সত্তরের দশকের অন্যতম প্রধান কবি হিসেবে বিবেচিত। তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ’। সাহসী ও প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে তিনি বাংলা কবিতায় আলাদা একটি ধারা সৃষ্টি করেন।

১৯৭৩ সালে লন্ডন সোসাইটি ফর পোয়েট্রি তার একটি কবিতাকে ‘দ্য বেস্ট পোয়েম অব এশিয়া’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। সে সময় তিনি ‘দৈনিক সংবাদ’-এর সাহিত্য পাতার সম্পাদক হিসেবেও কাজ করেছেন। সর্বশেষ তিনি বাংলা ট্রিবিউনে নিয়মিত কলাম লিখতেন।

দাউদ হায়দার ছিলেন চিরকুমার। জীবনের শেষভাগে একাকিত্ব ও বয়সজনিত জটিলতায় ভুগেছেন। তিনি ছিলেন একজন ব্রডকাস্ট সাংবাদিকও।

কবি দাউদ হায়দারের জন্ম ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, পাবনা জেলায়। নিজের লেখনী ও বিশ্বাসের কারণে স্বদেশ থেকে বহু দূরে দীর্ঘদিন কাটালেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যই ছিলেন তার চেতনাজগতের কেন্দ্রবিন্দু।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের