রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রো-ভিসির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে ইউজিসি

ছবি: সংগৃহীত

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রো-ভিসির বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকমের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এ অনিয়মের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।

ভিসি মুহাম্মদ আবদুর রশীদের বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগে অনিয়ম। আছে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ। অন্যদিকে সহ-উপাচার্য মুহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে নিয়োগ-বাণিজ্য, অর্থ আত্মসাৎ, মাদ্রাসার নতুন অধিভুক্তি-নবায়ন-পরিদর্শনের নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। তদন্ত কমিটি গত মাসে বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নিয়েছে।

অবশ্য ভিসির দাবি, অভিযোগ সত্য নয়। অভিযোগের বিষয়ে সহ-উপাচার্যের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। আর ইউজিসি বলছে, আসল ঘটনা তদন্তেই বেরিয়ে আসবে। বিশ্ববিদ্যালয়টির আগের ভিসির বিরুদ্ধেও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিলো।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র বলছে, এখানে নিয়োগের বিষয়টি একটি বড় ব্যাপার। অধিভুক্ত মাদরাসার ‘সমস্যার’ সূত্র ধরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি অংশ নানাভাবে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। একটি সাধারণ অভিযোগ দাঁড়িয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ কোনো কাজে অধিভুক্ত মাদরাসায় গেলেই ‘লাভবান’ হন। এসব নিয়ে পাল্টাপাল্টি পক্ষ দাঁড়িয়ে গেছে। চলছে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ। তা ছাড়া বর্তমান ভিসি ও প্রো-ভিসির মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে বলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আলোচনা আছে।

২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির অবস্থান ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলায়। এটি মূলত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি অ্যাফিলিয়েটিং (অধিভুক্তিবিষয়ক) বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের ফাজিল ও কামিল পর্যায়ের মাদ্রাসাগুলো এখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে। আগে তা চলত কুষ্টিয়ায় অবস্থিত ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। ইউজিসির সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত মাদ্রাসার সংখ্যা ১ হাজার ৩৪৯টি। অধ্যয়নরত মোট শিক্ষার্থী প্রায় পৌনে তিন লাখ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক আবদুর রশীদ গত বছরের এপ্রিলে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান। একই বছর তার বিরুদ্ধে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে লিখিত অভিযোগ করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু পরিষদের একজন ‘কর্মী’ এ অভিযোগ দেন। এতে উপাচার্যের বিষয়ে ১০টি অভিযোগ করা হয়। এসব অভিযোগের বিষয়ে গত বছরের নভেম্বরে ইউজিসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত জানুয়ারিতে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ইউজিসি। ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক হাসিনা খান কমিটির আহ্বায়ক।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ইউজিসির নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা আমলে না নিয়ে টাকার বিনিময়ে একজনকে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তির নাম কামরুল ইসলাম। তার এক মেয়াদ শেষ হয়েছে। মেয়াদ আবার বাড়ানো হয়েছে। কামরুল পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার (উপরেজিস্ট্রার) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তবে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

ইউজিসির নিষেধাজ্ঞা ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ নীতিমালা অমান্য করে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, অর্থ ও হিসাব শাখায় পরিচালক পদে লোক নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ উপাচার্যের বিরুদ্ধে করা হয়েছে। এ ছাড়া অস্থায়ীভাবে নিয়োগ পাওয়া ১৬তম গ্রেডের একজন কর্মচারীকে নবম গ্রেডের কর্মকর্তার পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে।

গত বছরের নভেম্বরে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য আবুল কালামের বিরুদ্ধে ইউজিসির চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে মোট ১৭টি অভিযোগ করা হয়। অভিযোগের মধ্যে রয়েছে অনিয়ম, নিয়োগ-বাণিজ্য, অর্থ আত্মসাৎ, বিভিন্ন মাদ্রাসা পরিদর্শনের নামে টাকা আদায়।

অভিযোগের বিষয়ে গত ফেব্রুয়ারিতে হাসিনা খানকে আহ্বায়ক করে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ইউজিসি। অভিযোগে বলা হয়, ফাজিল-কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ নিয়োগের বোর্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হিসেবে যেতেন সহ-উপাচার্য। নিয়োগের ক্ষেত্রে তিনি আর্থিক অনিয়ম করেছেন।

জানতে চাইলে ইউজিসির তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক হাসিনা খান বলেন, প্রতিবেদন তৈরির কাজটি একটি পর্যায়ে চলে এসেছে। ভিসি ও প্রো-ভিসির বক্তব্য নেয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি’র সভাপতি ও জাতীয় পার্টি’র নেতা আব্দুল মান্নানকে গণধোলাই এর শিকার হয়েছেন। রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে তাকে গণধোলাই দিয়ে সতীহাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকায় আটকে রাখেন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মান্নান উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মান্দা উপজেলা জাতীয়পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

গ্রাহকদের অভিযোগ, বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে এফডিআরের নামে আমানত সংগ্রহ করেন আব্দুল মান্নান ও ওই সমবায় সমিতির সম্পাদক শাহিন আক্তার মিঠু। শুরুর দিকে মুনাফার টাকা দিলেও বেশ কিছুদিন টালবাহানা করেন তারা। এ অবস্থায় আমানতের টাকা ফেরতের জন্য চাপ দিলে সমিতির সাইনবোর্ড গুটিয়ে নিয়ে সটকে পড়ার পাঁয়তারা করেন তারা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক লাখপতি অফারে আমানতের নামে শতাধিক গ্রাহকের কাছ থেকে দুই কোটি ৩৭ লাখ টাকা সংগ্রহ করেন। প্রত্যেক মাসে এক লাখ টাকায় দুই হাজার টাকা করে মুনাফা দেওয়ার চুক্তি ছিল। প্রথমদিকে সঠিকভাবে মুনাফার টাকা পরিশোধ করা হলেও গত ছয় মাস ধরে টালবাহানা শুরু করেন তারা।

গ্রাহক ফারমিন আক্তার বলেন, ‘বেশি মুনাফার লোভ দেখিয়ে ওই সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা নেয়। গত দেড় বছর ধরে মুনাফা দিচ্ছেন না। আমানতের টাকা ফেরত দিতেও টালবাহানা করছে তিনি।’

আরেক গ্রাহক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘এক লাখ টাকায় মাসিক দুই হাজার টাকা মুনাফা দেওয়ার অঙ্গীকারে আমার কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
সঠিকভাবে কয়েক মাস মুনাফা পেয়েছি। বর্তমানে সংস্থার লোকজন কার্যক্রম গুটিয়ে আত্মগোপনে আছেন। রবিবার সকালে আব্দুল মান্নানকে পেয়ে গ্রাহকরা আটকিয়ে গণধোলাই দেয়।’

সংস্থার সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া টাকা মাঠেই পড়ে আছে। যারা সংস্থার কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে তারা টাকা ফেরত দিচ্ছে না। মাঠ থেকে টাকা উঠানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। টাকাগুলো উঠে এলেই গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।

স্থানীয় গনেশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে গ্রাহকরা আমানতের টাকা ফেরতের জন্য আমার কাছে অভিযোগ দিয়ে আসছিল। পর্যায়ক্রমে টাকা ফেরতের অঙ্গীকারও করেছিলেন সংস্থার সভাপতি ও জাতীয় পার্টির নেতা। এ অবস্থায় আজ তাকে ধরে গণধোলাই দেয় গ্রাহকরা।’

মান্দা উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আব্দুর রশীদ বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় গ্রাহকের টাকা আটকে রাখা সঠিক হয়নি। আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া গ্রাহকের ন্যায্য অধিকার।’

এ প্রসঙ্গে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনসুর রহমান বলেন, বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি। তবে,অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ