রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নির্বাচনে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পক্ষপাতদুষ্ট

সুষ্ঠু নির্বাচনের সবচেয়ে বড় বাধা হলো সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষপাতদুষ্টতা। একটি নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু অংশীজন থাকে। এখন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি হবে না তা নির্ভর করছে এ সব অংশীজন অথবা স্টেক হোল্ডারের উপর। জনগণের ভোটেই নির্বাচন হওয়া উচিত। জনগণের মতামতই প্রতিফলিত হওয়া উচিত। আমাদের আশা সেটিই। একইসঙ্গে এই নির্বাচনকে ঘিরে আমাদের হতাশাও আছে।

জনগণের মতামত প্রতিফলিত হওয়ার ক্ষেত্রে কতগুলো প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে কিংবা বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারের একটি হলো নির্বাচন কমিশন অন্যটি হলো সরকার। সরকার মানে প্রশাসন অর্থাৎ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সরকার ও নির্বাচন কমিশন স্বার্থপর হয়ে নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে। নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ না হয়ে যদি পক্ষপাতদুষ্ট হয়, যদি কোনো দলের প্রতি অনুগত হয়, তখন নির্বাচন কমিশন নির্বাচনী ফলাফলকে ভণ্ডুল করতে পারে। আমরা দেখেছি নির্বাচন কমিশন ইভিএম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনমনীয়তা দেখাচ্ছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং করছেন। আমার কথা হচ্ছে যে, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যারা আছেন, তারা সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন যেমন নিশ্চিত করতে পারে, আবার সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে বাধাও সৃষ্টি করতে পারে।

জনগণের মতামত বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করতে পারে নাগরিক সমাজ। গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজ তাদের সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারে। তারা জেনে শুনে বুঝে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আমার কথা হচ্ছে, নির্বাচন কমিশন যদি নিরপেক্ষ না হয়, তারা যদি পক্ষপাতদুষ্ট হয়, কোনো দলের পক্ষে যদি তাদের অবস্থান হয়, তাহলে কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। তেমনিভাবে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি পক্ষপাতদুষ্ট হয়, তাহলে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবপর হবে না। সেক্ষত্রে জনগণের মতামত কার্যকর হবে না।

আমাদের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল হওয়ার অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হওয়ার পর থেকে নির্বাচন কমিশনে দলীয়করণ হয়েছে। নির্বাচন কমিশনে পক্ষপাতদুষ্ট ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, বিভিন্ন রকম কৌশলের মাধ্যমে। সেই কৌশলের মাধ্যমে পক্ষপাতদুষ্ট নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ বহু কথা বলা যায়। তারা সম্প্রতি যে ধরনের কর্মকাণ্ড করছে সেটি দুঃখজনক। ইভিএম নিয়ে যদিও ব্যাপক জন অসন্তোষ আছে। তাদের ভাষা এরকম যে, সবার অংশগ্রহণে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন তাদের দায়িত্ব নয়। তাদের দায়িত্ব হল, ইচ্ছুক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচন করা। এটিতো কোনো নির্বাচন হতে পারে না। নির্বাচন মানেই হচ্ছে বেছে নেওয়া। নির্বাচন কমিশন তাদের রোডম্যাপের মাধ্যমেই তারা যে সবার অংশগ্রহণে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন করতে চায় না, এটি সুস্পষ্ট। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী চরম পক্ষপাতদুষ্ট এবং আমাদের ২০১৮ সালের নির্বাচনে মধ্যরাতে যে ভোট হয়েছে, এই মধ্যরাতের ভোটের সবচেয়ে মূল ভূমিকা পালন করেছে নির্বাচন কমিশন। যেগুলো হচ্ছে আমাদের পরবর্তী নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার পথে বাধা। এইসব বাধা দূর করতে না পারলে সমস্যা হবে এবং এ ধরনের পক্ষপাতদুষ্ট নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে কখনো দেশ ও জাতি এগিয়ে যেতে পারে না।

বদিউল আলম মজুমদার: সম্পাদক, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)

আরএ/

Header Ad
Header Ad

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন দুই বাংলাদেশি যুবক। রোববার (২৭ এপ্রিল) ভোররাতে উপজেলার মধুপুর সীমান্তের ওপারে, ভারতের অংশে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন মোহাম্মদ মিকাইল (২২) ও মো. ওবায়দুল (২৩)। তারা দুজনই মহেশপুর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, রোববার ভোরে যাদবপুর সীমান্তের ওপার থেকে গুলির শব্দ শোনা যায়। এরপর কয়েকজন গ্রামবাসী সীমান্তের কাছাকাছি গিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে পড়ে থাকা দুটি মরদেহ দেখতে পান। তারা দাবি করেন, মরদেহ দুটি গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গেছে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসমিন মনিরা। তবে বিএসএফের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ ঘটনায় সীমান্ত এলাকাজুড়ে উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত চলছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে মরদেহ উদ্ধারের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। ছবি: সংগৃহীত

সিন্ধু নদ পানি চুক্তি স্থগিত করার পর ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, পানিকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা মেনে নেওয়া হবে না এবং পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে এক টেলিফোন সংলাপে এই মন্তব্য করেন পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভি ওয়ার্ল্ড।

কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে এবং এর জেরে ১৯৬০ সালের ঐতিহাসিক সিন্ধু পানি চুক্তি বাতিলের ঘোষণা দেয়। এই পদক্ষেপের কড়া জবাব দিতে গিয়ে শেহবাজ বলেন, “পানিকে যদি ভারত রাজনৈতিক চাপের উপকরণে পরিণত করে, তাহলে তা আন্তর্জাতিক নিয়ম-কানুন ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। আমরা এর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তুলব।”

পেহেলগাম হামলার প্রসঙ্গে পাকিস্তানের জড়িত থাকার অভিযোগ সরাসরি নাকচ করে দেন শেহবাজ। তিনি বলেন, “এই হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনও সরাসরি বা পরোক্ষ সংযোগ নেই। বরং সন্ত্রাসবাদে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর একটি হলো পাকিস্তান। আমরা হাজার হাজার প্রাণ হারিয়েছি, বিপুল অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি।”

তিনি আরও জানান, পেহেলগামের ঘটনার নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্তে পাকিস্তান প্রস্তুত এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি বজায় রাখতে পাকিস্তান সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদি ইরান এই বিষয়ে মধ্যস্থতা বা ভূমিকা রাখতে চায়, তবে পাকিস্তান তা সাদরে গ্রহণ করবে।

কথোপকথনের এক পর্যায়ে শেহবাজ কাশ্মীর প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তিনি বলেন, “পাকিস্তান সবসময় কাশ্মীরি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের ন্যায্য দাবির পাশে থাকবে এবং জাতিসংঘের গৃহীত প্রস্তাবের আলোকে তাদের সমর্থন জানাবে।”

উল্লেখ্য, ভারতশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরে ১৯৮৯ সাল থেকে বিদ্রোহ চলছে। বহু কাশ্মীরি মুসলিম এই আন্দোলনকে স্বাধীনতার সংগ্রাম হিসেবে দেখে থাকেন, যদিও ভারত একে সন্ত্রাসবাদ হিসেবে চিহ্নিত করে। এ প্রেক্ষাপটে পানিকে ঘিরে চলমান উত্তেজনা দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন করে জটিলতা তৈরি করেছে।

Header Ad
Header Ad

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন

কবি দাউদ হায়দার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রতিবাদী ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। জার্মানির বার্লিনে স্থানীয় সময় শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে একটি রিহ্যাবিলিটেশন হোমে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।

কবির মৃত্যু সংবাদ নিশ্চিত করেছেন লন্ডনপ্রবাসী নাট্যশিল্পী ও সংগঠক স্বাধীন খসরু এবং বার্লিনে অবস্থানরত কবির ঘনিষ্ঠজন সংস্কৃতিকর্মী মাইন চৌধুরী পিটু।

জানা যায়, গেল বছরের ডিসেম্বর থেকে কবি দাউদ হায়দার বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। কয়েক মাস ধরে বার্লিনের বিভিন্ন হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। ১২ ডিসেম্বর নিজ বাসার সিঁড়িতে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হলে তিনি জ্ঞান হারান এবং তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেসময় তাকে ‘কৃত্রিম কোমা’-তে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকায় শেষ পর্যন্ত শনিবার রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মরদেহ বার্লিনেই দাফন করা হবে বলে জানিয়েছেন পিটু। তবে কবির শেষ বিদায়ের সময় ও স্থান নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তার পরিবার ও ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে আলোচনার পর।

দাউদ হায়দার বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম নির্বাসিত কবি হিসেবে পরিচিত। ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত তার একটি কবিতা—‘কালো সূর্য্যের কালো জ্যোৎস্নায় কালো বন্যায়’—এর কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯৭৪ সালের ২০ মে তাকে মুক্তি দিয়ে পরদিন কলকাতাগামী একটি বিশেষ ফ্লাইটে তুলে দেওয়া হয়। ওই ফ্লাইটে অন্য কোনো যাত্রী ছিল না।

ভারত সরকারও পরবর্তীতে তাকে বহিষ্কার করে। পরে নোবেলজয়ী জার্মান সাহিত্যিক গুন্টার গ্রাসের প্রচেষ্টায় ১৯৮৭ সালে তিনি জার্মানিতে রাজনৈতিক আশ্রয় লাভ করেন এবং সেখানেই বাকিজীবন কাটান।

দাউদ হায়দার বাংলা সাহিত্যে সত্তরের দশকের অন্যতম প্রধান কবি হিসেবে বিবেচিত। তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘জন্মই আমার আজন্ম পাপ’। সাহসী ও প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে তিনি বাংলা কবিতায় আলাদা একটি ধারা সৃষ্টি করেন।

১৯৭৩ সালে লন্ডন সোসাইটি ফর পোয়েট্রি তার একটি কবিতাকে ‘দ্য বেস্ট পোয়েম অব এশিয়া’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। সে সময় তিনি ‘দৈনিক সংবাদ’-এর সাহিত্য পাতার সম্পাদক হিসেবেও কাজ করেছেন। সর্বশেষ তিনি বাংলা ট্রিবিউনে নিয়মিত কলাম লিখতেন।

দাউদ হায়দার ছিলেন চিরকুমার। জীবনের শেষভাগে একাকিত্ব ও বয়সজনিত জটিলতায় ভুগেছেন। তিনি ছিলেন একজন ব্রডকাস্ট সাংবাদিকও।

কবি দাউদ হায়দারের জন্ম ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, পাবনা জেলায়। নিজের লেখনী ও বিশ্বাসের কারণে স্বদেশ থেকে বহু দূরে দীর্ঘদিন কাটালেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যই ছিলেন তার চেতনাজগতের কেন্দ্রবিন্দু।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন
প্রায় দুই ঘণ্টা পর মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক
গোবিন্দগঞ্জে মৃত আওয়ামী লীগ নেতার নামে জামাতের মামলা
গুজরাটে ১ হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতারের দাবি পুলিশের