রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস করি

বিশ্ব বইদিবস কিংবা কপইরাইট দিবস, ইউনেস্কো ঘোষিত একটি বাৎসরিক অনুষ্ঠান। যেটি বছরে একবারই হয় এবং সারা পৃথিবী জুড়েই এটি হয়। ইউনেস্কোর সাথে সংযুক্ত সারা পৃথিবীর সদস্য রাষ্ট্রগুলি দিবসটি একসাথে পালন করে থাকে। এটি কখন থেকে পালন করা হচ্ছে, আমি মনে করি সেটিও জানার দরকার আছে। বই এবং কপিরাইট দুটি অত্যন্ত সংযুক্ত বিষয়। প্রথমত আমাদের জানা প্রয়োজন বই কি? এবং বই কিভাবে তৈরি হয়?

বই হচ্ছে একজন মানুষ যা চিন্তা করে এবং চিন্তা করার পর সে সেটিকে ধারণ করে রাখতে চায়। সেটি ছাপা অক্ষরে মুদ্রিত করে অথবা অন্যকোনভাবে ধারণ করে রাখতে চায়। অর্থাৎ একজন লেখকের ভিতরের যে চিন্তাশীলতা অথবা সৃষ্টিশীলতা, তারই ধারণকৃত একটি রূপ হলো বই। বই বলতে আমরা মূলত যেটিকে বুঝি, তাহলো কাগজে মুদ্রিত আকারে ধারণকৃত মানুষের চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। একসময় গুহাগাত্রে মানুষ যখন লিখতে শুরু করেছিল, অথবা পাতায় কিংবা চামড়ায়, সেটিই মুদ্রণ ব্যবস্থা শুরু হওয়ার পরে প্রচ্ছদ আকারে, বাঁধাই করা অবস্থায় অর্থাৎ বই আকারে আমরা পাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত বই বলতে আমরা মূলত মুদ্রিত অবস্থাটিকেই বুঝি। এই বইয়ের ভিতর যা কিছু লিখিত হয়, সমস্ত মালিকানা যিনি লিখেছেন, তাঁর। একজন প্রকাশক সেটি প্রকাশ করার সার্বিক দায়িত্বটুকু পালন করে থাকেন এবং পাঠকের দৌড় গোঁড়ায় পৌঁছে দেন। পাঠক তা পাঠ করে নিজেদের ঋদ্ধ করেন। ফলে লেখক, প্রকাশক, পাঠক এই তিনটিকে সমন্বয় করেই ইউনেস্কো বইয়ের গুরুত্ব অনুধাবন করে দিনটি উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং করতে শুরু করে। আমরা যতদূর জানি, এই দিনটি শুরু হয়েছিল স্পেনে একজন বিখ্যাত লেখকের প্রতি সম্মান প্রদর্শন সূচক এবং পরবর্তীতে স্পেনের পাশাপাশি জার্মানি, ইউরোপের দেশ সমূহসহ মার্কিন যুক্ত্ররাস্ট্র একে একে প্রায় সব দেশেই রেওয়াজটি চালু হয়ে যায়। এখন সেটি বিশ্বব্যপি ছড়িয়ে পড়েছে।

১৯৯৫ সালে ইউনেস্কো একটি ভিন্নধর্মী সিদ্ধান্ত নেয়। সেটি হলো, বই এবং কপিরাইট দিবস সারা পৃথিবীতে একদিনে পালিত হবে এবং সেই দিনটি হচ্ছে ২৩ এপ্রিল। ২৩ এপ্রিল অনেক কারণেই বিশেষ করে অনেক বিখ্যাত লেখকদের জন্ম এবং মৃত্যু দিবস হওয়াতে স্মরণীয়। এঁদের মধ্যে বিশ্ববিখ্যাত লেখক ও নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের মৃত্যু দিবস এ দিন। দিবসটি পালন করার আরও একটি কারণ হলো, বই যখন গুহাচিত্র থেকে, তালপাতার পুঁথি থেকে, চামড়ায় লেখা এবং কাগজে মুদ্রিত হবার পাশাপাশি ইলেকট্রনিক মিডিয়া অর্থাৎ ই-বুকের দিকে চলে গেল, তখন প্রশ্ন উঠল, মানুষ আর কাগজে মুদ্রিত বই পড়বে কিনা। এতে মানুষের ভিতর পাঠাভ্যাস পদ্ধতি পরিবর্তন হবে কিনা। কাজেই বই পড়ার প্রবণতা জিইয়ে রাখার জন্য, পাঠাভ্যাস বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য এবং বইপাঠের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্যই ইউনেস্কো এই উদ্যোগ নেয় এবং এখনও তা চলছে।

ধর্মগ্রন্থ পাঠের সময় মানুষের ভিতর যে পবিত্রতা শুরু হয়, বইপাঠ করার সময়ও সেই পবিত্রতা শুরু হয়ে যায়। আমাদের বই পড়ার অভ্যাসটুকু গড়ে তুলতে হবে। শিশুদের হাতে বই তুলে দিতে হবে। শিশুরা বই খুব ভালোবাসে। শিশুদের কল্পনা শক্তিকে বাড়াতে একটি বই লিখার সাথে সাথে ছবিও সাথে এঁকে দেওয়া হচ্ছে। যেমন-উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, হেমিলনের গল্পের সাথে সাথে হেমিলনের বাঁশিওয়ালার ছবিটিও যুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। যেন শিশুরা পড়ার পাশাপাশি ছবি দেখে ভাবতে পারে। শিশুদের সুকুমারবৃত্তির বিকাশ ঘটাতে বই অনস্বীকার্য একটি উপাদান।

বড়দের জন্য বই হলো যাপিত জীবনের অন্যতম এক অনুষঙ্গ। বিখ্যাত কবি ওমর খৈয়াম বলেছিলেন, রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কাজল চোখ ঘোলা হয়ে যাবে, তখনও অনন্ত যৌবনা হয়ে পাশে রয়ে যাবে একটি ভাল বই। বই কখনও ফুরাবে না। বই কখনও ফুরিয়ে যায় না। মানুষ যেমন খোলা আকাশের নিচে বাস করে না, সে একটি সুন্দর বাড়ি বানায়, সাজিয়ে রাখে, ঠিক তেমনি মানুষের ভিতরের সুন্দরটুকু ধরে রাখার জন্য, তার ভেতরের নিরাকার জ্ঞানকে ধরে রাখার জন্য অন্যতম মাধ্যম হলো বই। পবিত্র কোরআন শরীফে একটি কথা আছে, “ইকরা” অর্থাৎ পাঠ কর। আমরা যেমন প্রকৃতিকে পাঠ করি, আমরা আমাদের মনকে পাঠ করি এবং ঠিক তেমনি আমাদের বইয়ের ভিতর লিখিত যে জ্ঞান সেটিকে আমরা পাঠ করি । বইয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, বই আমি আমার বুকে ধরে, আগলে রেখে, আমার কাছে রাখতে পারি। আসুন, আমরা বিশ্ব বইদিবসে আত্মপ্রত্যয়ী হই, বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস গড়ে তুলি। নিজেদের জীবনকে আরও বেশি সুন্দর, ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলি। সকলে বইদিবসের শুভেচ্ছা।


লেখক: বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক

Header Ad
Header Ad

হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে সরকারি খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির (ওএমএস) সাড়ে ৫ মেট্রিকটন চাল ও ১০৪টি খালি চালের বস্তা উদ্ধার করা হয়েছে। এসব চাল একটি ধান ভাঙ্গা মিলের গুদামে মজুদ করা ছিল। ঘটনাটি ঘটেছে ২৬ এপ্রিল, শনিবার রাতে, যখন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অমিত রায় অভিযান চালিয়ে এসব উদ্ধার করেন।

গুদামটির মালিক আসাদুজ্জামান আসাদ, যিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সদস্য, তার বিরুদ্ধে চাল মজুদ করার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা জানান, আলীহাট ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের কাছে তার মিলের গুদামে এসব চাল মজুদ ছিল। অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৫ মেট্রিকটন চাল জব্দ করা হয়, তবে অভিযানের সময় মিল মালিক এবং কোনো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি পাওয়া যায়নি।

এ ঘটনায় আসাদকে গ্রেপ্তার করা না গেলেও তাকে আসামী করে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, চাল মজুদ করা বেআইনি এবং এটি অপরাধ। উদ্ধারকৃত চাল উপজেলা খাদ্যগুদামে পাঠানো হয়েছে এবং পরবর্তীতে নিয়মিত মামলায় তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খালেদা খাতুন জানিয়েছেন, মামলাটি রবিবার বিকালে থানায় করা হবে, যেখানে আসাদুজ্জামান আসাদকে প্রধান আসামী হিসেবে দায়ের করা হবে।

এদিকে, আসাদ আগেও বৈষম্যবিরোধী দুই ছাত্র হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন।

Header Ad
Header Ad

চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ক্যামেরার লেন্স চুরির অভিযোগ প্রমাণের ভিত্তিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) আইন বিভাগের দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত দুই শিক্ষার্থী হলেন ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের আইন বিভাগের আনাস আহমেদ ও শামীম ভূঁইয়া।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বোর্ডের মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে বলে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল হাকিম। 

আনাস আহমেদকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার ও আবাসিক হলের সীট বাতিল এবং শামীম ভুঁইয়াকে সাময়িকভাবে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া তার ব্যাপারে পরিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে আগামীকাল সিন্ডিকেটে আলোচনা করা হবে বলে জানা গেছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল হাকিম বলেন, "গণমাধ্যমে আনাসকে নিয়ে রিপোর্ট হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট হয়েছে। এছাড়া তার চুরির সত্যতা পাওয়া গেছে। ফলে তাকে এক বছরের বহিষ্কার এবং হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর শামীমের ব্যাপারে শৃঙ্খলা বোর্ড বহিষ্কারের সুপারিশ করেছে। আগামীকাল বিষয়টি সিন্ডিকেটে আলোচনা হবে।'

এ ব্যাপারে রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, 'শৃঙ্খলা বোর্ড দুইটি সিদ্ধান্তের সুপারিশ করেছে। এখনো সাইন হয়নি পেপারে। আগামীকাল সিন্ডিকেটে ফাইনাল হবে বিষয়টি।'

উল্লেখ্য, এর আগে কুমিল্লার একটি অভিজাত হোটেল থেকে ক্যামেরার লেন্স চুরি করে আনাস এবং শামীম। সিসি ফোটেজ বিশ্লেষণ করে এর সত্যতাও পাওয়া যায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২৫ এপ্রিল রাতে বেশ কয়েকজন বহিরাগত এসে ক্যাম্পাসে আনাসকে মারধরও করে।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অধিকৃত কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুকধারীদের হামলার জেরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা বেড়েই চলছে। তবে এই ইস্যুতে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চলমান উত্তেজনা প্রশমনের পক্ষে বাংলাদেশ। দুটি বন্ধুপ্রতিম দেশ চাইলে বাংলাদেশ মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করতে পারে। তবে তার আগে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা।

রোববার (২৭ এপ্রিল) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

তিনি বলেন, আমাদের অবস্থান স্পষ্ট, আমরা শান্তি চাই দক্ষিণ এশিয়ায়। আমরা জানি, বিভিন্ন ইস্যুতে দীর্ঘদিন ধরে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতময় সম্পর্ক আছে। কিন্তু আমরা চাই না এখানে কোনো বড় কোনো সংঘাত সৃষ্টি হোক, যাতে এটা এ অঞ্চলের মানুষের কোনো বিপদের কারণ না হয়ে উঠতে পারে। ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক বিদ্যমান।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমরা চাইব তারা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাদের সমস্যার সমাধান করে ফেলুক। আমরা ইতোমধ্যে দেখেছি, দু’একটি দেশের পক্ষ থেকে মধ্যস্থতার প্রস্তাব এসেছে। যেভাবে হোক মধ্যস্থতার মাধ্যমে হোক, দ্বিপক্ষীয় আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে হোক, আমরা চাই উত্তেজনা প্রশমিত হোক এবং শান্তি বজায় থাকুক।

ভারত-পাকিস্তান দুটি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক রয়েছে। ইতোমধ্যে ইরান ও সৌদি আরব ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সমস্যা সমাধানে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশও মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করতে পারি কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, আমি মনে করি না এই মুহূর্তে আমাদের মধ্যস্থতা করার মতো কোনো ভূমিকা নেওয়া উচিত। আমরা চাইব, তারা নিজেরা নিজেরা সমস্যার সমাধান করুক। তারা যদি আমাদের সহায়তা চায়, আপনারা মধ্যস্থতা করুন তাহলে হয়ত আমরা যাব। কিন্তু তার আগে আমরা আগবাড়িয়ে কিছু করতে চাই না।

ভারত-পাকিস্তানের চলমান উত্তেজনার কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়বে কি না– জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, আধুনিক জামানায় সবকিছু সবাইকে কমবেশি প্রভাবিত করে। কাজেই কোনো কিছু আমাদের একটুও প্রভাবিত করবে না, সেটা আমি বলি না। তাদের যেই সংঘাত সেটা আমাদের সরাসরি প্রভাবিত করার কিছু নাই। কারণ, আমরা এতে কোনো পক্ষ নিইনি। ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যেকোনো সংঘাত বা সম্পর্ক খারাপ হলে প্রভাব পড়ে।

‘তবে তাদের কাছ থেকে আমাদের যদি কোনো স্বার্থ থাকে আমদানি করার, আমরা করব।’, যোগ করেন তৌহিদ হোসেন।

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রশ্নে উপদেষ্টা জানান, এটা হয়ত নিরাপত্তা নিয়ে যারা সরাসরি কাজ করেন তারা বলতে পারবেন। এই মুহূর্তে আমার কাছে এরকম কোনো তথ্য নেই।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত