সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফলন বাম্পার হলেও অধিক তাপে ছোট হয়ে গেছে আম

আমের রাজধানী নামে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীতে এবার বাগানে বাগানে ভরা আম। ছোট-বড় বাগান, সড়কের পাশের সব গাছের ডালে ডালে আম ঝুলে আছে।

অন্য বছরের তুলনায় এবার আমের ফলন বেশি হয়েছে। পরিমাণে বেশি। কিন্তু আবহাওয়ার নেতিবাচক প্রভাবে (অত্যাধিক তাপ) আকারে ছোট হয়ে গেছে।

আম বাগানমালিক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, বেশি ফলন হলেও অত্যধিক তাপে ক্ষতি হয়েছে। গুটি ও গোপালভোগ আম বাজারে পাওয়া গেলেও এখনো ভালো জাতের খিরসাপাত আম পাকেনি। তবে এ সপ্তাহে পাকতে পারে।

গত কয়েক দিন সরেজমিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।

কিন্তু ররিবার (২১ মে) রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন, কারওয়ান বাজারে গেলে দেখা যায়, খুচরা আম ব্যবসায়ীরা ডাকছেন, 'লন লন, হিমসাগর আম ভালো আম। চাঁপাই ও রাজশাহীর আম। কেজি ১২০ টাকা।' যা আকৃতি বেশ বড়। কেজিতে ৪ থেকে ৫টা হবে। ব্যবসায়ীরা ডালিতে, ক্যারেটে থরে থরে সাজিয়ে আম বিক্রি করছেন।

বাস্তবে এসব আম চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী এলাকার নয়, এগুলো সাতক্ষীরার আম যা খিরসাপাতের ভিন্ন জাত। আমবাগান ও ব্যবসায়ীরা জানান, ভৌগলিকগত কারণে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীতে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে কিছু গুটি আম পাকে। এরপর গোপালভোগ উঠে। কিন্তু ভালো আম খিরসাপাত গাছ থেকে পাড়া শুরু হয় মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে। যা জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত পাওয়া যাবে।

এরকম আমের ব্যাপারে জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের ফল ব্যবসায়ী আমির হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘হিমসাগর আম, ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। মিরপুর আড়ত থেকে কিনে বিক্রি করা হচ্ছে।'

মতিঝিলের ফল ব্যবসায়ী সোবহান বলেন, ‘লন লন ভালো আম। ১২০ টাকা কেজি। আবহাওয়া আর মাটির গুণে দেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় সাতক্ষীরার আম আগেভাগেই পাকে।'

আমের ব্যাপারে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রামচন্দ্রপুর হাটের মোক্তার, ফটিকসহ অনেকে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এবছর আমের ফলন ভালো হয়েছে। গুটি ও গোপালভোগ আম বাজারে কিছু উঠেছে। ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। কিন্তু এখনো খিরসাপাত আম উঠেনি। সবচেয়ে ভালো আম কোনটি এমন প্রশ্নের জবাবে তারা বলেন, ‘জিআই সনদপ্রাপ্ত খিরসাপাত আম খুবই ভালো। সবার পছন্দ এটি। এরপর ল্যাংড়া, ফজলি বিভিন্ন জাতের আম পাওয়া যাবে। হাইব্রিড আম্রপলিসহ বিভিন্ন আমও রয়েছে। মে মাসের শেষ সপ্তাহ বা জুনের প্রথম সপ্তাহে খিরসাপাত আম পাওয়া যাবে। তারপর ল্যাংড়া, ফজলি আসবে বাজারে।

শুধু এই আম ব্যবসায়ী নয়, নাটোরের সোহেলও জানান, দেখেন ধান ক্ষেতেও ভালো আম হয়েছে। সড়কের পাশের গাছে আম ঝুলছে। অনেক বেশি আম ধরেছে। কিন্তু তাপের কারণে বড় হয়নি। অন্যন্য আম বাগানমালিকরাও বলছেন, খিরসাপাত আম পেতে আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে। তারা বলছেন, এবার প্রচন্ড তাপের কারণে আম বড় হয়নি। তবে যারা পানি দিয়েছে তাদের আম হয়ত একটু বড় হবে।

আমনুরার মতিউর রহমান বলেন, এবারে আম্রপালি আমও ভালো হয়েছে। সব সময় লেগে থেকেছি বাগানে। ১০ বিঘায় (৩৩ শতকে এক বিঘা) চার লাখ টাকা আশা করছি। তবে অন্য বছরের তুলনায় সাইজে ছোট হয়েছে। এ জন্য কেজিতে বেশি লাগবে। আগে ৭ থেকে ৮টা লাগলেও এবারে কেজিতে ১০টা লাগবে। তাই ফলন বেশি হলেও ওজনে বেশি হবে না।

এদিকে, রাজশাহীর আম বাগানমালিক ও ব্যবসায়ীরাও বলছেন, প্রশাসনের তরফ থেকে বাগান থেকে আম নামানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে আমের মোকাম বানেশ্বর বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে বেচাকেনা তেমন জমেনি। বিমানবন্দর থানার বায়া বাজারের মিজানুর রহমান মিজান তার গাছের আম দেখিয়ে বলেন, সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী গুটি আম বাগান থেকে পাড়া শুরু হয়েছে। এগুলো তেমন ভালো স্বাদের না। গোপালভোগও পাড়তে শুরু করেছে। তবে ভালো মানের খিরসাপাত আম পেতে হলে আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে।

আম বাগানে বেশি পরিশ্রম করতে হয় না। এ জন্য বরেন্দ্র অঞ্চলেও আম বাগানের পরিধি বাড়ছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরের সীমানা ছাড়িয়ে নওগা জেলার সাপাহারে ব্যাপকভাবে আমের বাগান করা হচ্ছে।

জানতে চাইলে সাপাহারের মইনুলসহ অনেকে বলেন, বাণিজ্যিকভাবেই এই এলাকায় আম্রপলিসহ বিভিন্ন জাতের আম বাগান করা হচ্ছে। কম পরিশ্রমে (খাটনি) ধানের চেয়ে আমে দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য নওগাঁর বিভিন্ন থানাতেও আম বাগান বাড়ছে। তারা আরও জানান, ঢাকার বিভিন্ন আড়তে আম পাঠানো হচ্ছে।

ফলন বেশি হলেও এবার আম সাইজে ছোট কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আম গবেষণা কেন্দ্রের মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রজমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এবারে আমের ভালো ফলন হয়েছে। প্রায় গাছে আম ধরেছে। কিন্তু বৃষ্টি হয়নি। অত্যধিক তাপের কারণে আম সাইজে ছোট হয়ে গেছে। আবহাওয়ার প্রভাবে এই খারাপ অবস্থা হয়েছে। তবে যারা একটু সেচ দিতে পেরেছে তাদের আম একটু বড় হয়েছে।

এক প্রশ্নের উত্তরে এই আম গবেষক বলেন, ভালোমানের অর্থাৎ খিরসাপাত আম পাওয়া যাবে কয়েক দিন পর। বর্তমানে ঢাকাতে যে আম দেখা যাচ্ছে তা এই এলাকার না। সাতক্ষীরার যে হিমসাগর বলা হয় তা খিরসাপতের মতো জাত।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রকৃত আম বাগানের মালিক বা ব্যবসায়ীরা আমে কেমিক্যাল দিতে পারে না। তারা সময় মতো বাজারে ছাড়েন যাতে পুষ্টিগুণের স্বাদ পায়। এবার জেলা প্রশাসন থেকে আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করে দেয়নি। তা না করলেও স্বাভবিক সময়ে বাগানের আম পাকলে তা পাড়া হবে।

মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আরও বলেন, শুধু আম নয়, অন্যান্য ফলও ছোট হয়ে গেছে। এ নিয়ে ভাবতে হবে। কিভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলা করা যায়, বিভিন্ন ফলের স্বাভাবিক ফলন হয় সে ব্যাপারে কাজ করতে হবে।

উল্লেখ্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর অন্তর্গত উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র। বিএআরআইর অধীনে একটি আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠান যা মূলত উদ্যানতাত্ত্বিক ফসল যেমন- আম, কুল, বেল, ডালিমের রোগ বালাই দমন ও উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে থাকে। ফলন বৃদ্ধি ও গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য বহুমাত্রিক গবেষণা করে থাকে।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সঙ্গে সম্ভাব্য যুদ্ধের আশঙ্কায় পাকিস্তানকে সরাসরি সামরিক সহায়তা দিচ্ছে তুরস্ক। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইতোমধ্যে তুরস্ক থেকে সাতটি অস্ত্রবাহী সামরিক বিমান পাকিস্তানে পৌঁছেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৭ এপ্রিল তুরস্কের বিমান বাহিনীর একটি হারকিউলিস সি-১৩০ কার্গো বিমান করাচিতে অবতরণ করে, যাতে নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ছিল। এ ঘটনাকে তুরস্কের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের জন্য বৃহত্তর প্রতিরক্ষা সহায়তার অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে।

শুধু একটি বিমানই নয়, ইসলামাবাদের সামরিক ঘাঁটিতেও তুরস্কের আরও ছয়টি কার্গো বিমান অবতরণ করেছে, যেগুলোতেও সামরিক সরঞ্জাম ছিল বলে নিশ্চিত করেছে তুর্কি ও পাকিস্তানি সূত্র।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া বিশ্লেষণ করে বলছে, ভারত-অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক হামলার ঘটনার পর দিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে বেড়ে চলা উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এই পদক্ষেপ এসেছে।

তুরস্কের পাশাপাশি পাকিস্তান চীনের সঙ্গেও সামরিক সম্পর্ক জোরদার করছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে চীন প্রায় ৪০টি দেশে অস্ত্র রপ্তানি করেছে, যার মধ্যে ৮২ শতাংশেরও বেশি অস্ত্র গেছে পাকিস্তানে।

এদিকে, ভারতের সাথে যুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানের পক্ষে লড়াই করার ঘোষণা দিয়েছে খালিস্তানপন্থী শিখরা। খালিস্তানি নেতা গুরপাতওয়ান্ত সিং পান্নু হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যুদ্ধ বাধলে দুই কোটি শিখ পাকিস্তানের পক্ষে অপ্রতিরোধ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে এবং ভারতীয় সেনাদের পাঞ্জাব পার হতে দেওয়া হবে না। পান্নু আরও দাবি করেন, ভারতের বিজেপি সরকার রাজনৈতিক স্বার্থে কাশ্মীরে হামলার নাটক সাজিয়েছে এবং হিন্দুদের হত্যা করে নির্বাচনী ফায়দা তুলতে চাইছে।

তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে সতর্ক করে বলেন, ইন্দিরা গান্ধীর পরিণতি তাদেরও হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা